মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, ব্যুরো প্রধান, বান্দরবান নবাগত বান্দরবান জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দীন জেলার লামা ও আলীকদম উপজেলার বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। স্মারণকালের সবচেয়ে বড় বন্যার ক্ষয়ক্ষতি দেখতে এসে বিস্তারিত
মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, ব্যুরো প্রধান, বান্দরবান বান্দরবানের লামা উপজেলায় ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী ও রান্না করা উন্নতমানের খাবার বিতরণ করেছে মানবিক শওকত ফাউন্ডেশন। শুক্রবার (১১ আগস্ট) বিকেল
লামার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বন্যা দেখল লামাবাসী। ৭ দিনের টানা বর্ষণে ৪দিন (৬ আগস্ট থেকে ৯ আগস্ট) পানির নিচে ছিল লামা উপজেলা দুই-তৃতীয়াংশ। স্থানীয়রা জানান, লামা উপজেলায় বিগতদিনে সবচেয়ে বড়
হাবিব আল মাহমুদ, সদর (বান্দরবান) বান্দরবানে বিগত তিন দিন ধরে পানি বন্দী প্রায় তিন হাজার পরিবার। গত ৬ ই আগষ্ট, রোববার থেকে বান্দরবানে অতিবৃষ্টির কারণে নিচু অঞ্চল প্লাবিত। বান্দরবানের আর্মি
টানা বৃষ্টিতে রাঙামাটি-চট্টগ্রাম মহাসড়ক, রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি আঞ্চলিক মহাসড়কসহ বিভিন্ন এলাকায় সড়কে পাহাড়ের মাটি ধসে পড়ায় ব্যাহত হচ্ছে যান চলাচল। পার্বত্য অঞ্চলটিতে নদ-নদীর পানি বেড়ে প্লাবিত হয়েছে নিম্নাঞ্চল। এর মধ্যে সড়ক প্লাবিত
অতিবৃষ্টিতে পাহাড় থেকে নেমে আসা পানিতে সৃষ্ট বন্যায় বান্দবানের লামা উপজেলা শহর এখন পানির নিচে। লামা উপজেলার বিগত দিনের সবচেয়ে বড় বন্যার রেকর্ড ১৯৮৭ ও ১৯৯৭ কে হার মানিয়েছে এবারের
গত ৪ দিনের অবিরাম বর্ষণে রবিবার সকাল থেকে বান্দরবানের লামা উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। এদিকে টানা বর্ষণের ফলে লামা পৌরসভার বেশ কিছু জায়গায় ছোটখাট পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। কয়েকজনের ঘরবাড়ি