• শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ০১:১১ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
রাস্তা নয় এ যেন মরণফাঁদ: যশোর সাতক্ষীরা মহাসড়ক পার্বত্য অঞ্চলে দেশি ফলের সম্ভাবনা অপরিসীম: পানছড়িতে জাতীয় ফল মেলা-২০২৫ অনুষ্ঠিত দুস্থ ও অসহায়দের মানবিক সহায়তা দিল সেনাবাহিনী বর্ষায় এদের কদর বাড়ে লংগদুতে সেনা জোনের উদ্যোগে সামাজিক বিশৃঙ্খলা ও পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা লংগদুতে দুইদিন ব্যাপি কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত দীর্ঘ ১৭ বছর পর পর্যটনের লেক পরিস্কার করছে রামগড় বিএনপি কাপ্তাই ইউএনও’র হস্তক্ষেপে মুক্তি মিললো ভাতের হোটেলে কাজ করা ৪ শিশুর অব্যবস্থাপনার দীর্ঘ ছায়া কাটিয়ে নতুন দিগন্তে পানছড়ি বাজার উচ্চ বিদ্যালয় খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম শুরু মাটিরাঙ্গা জোনে মাসিক নিরাপত্তা ও সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বাঘাইহাট বাজার বয়কট প্রত্যাহার করেছে সাজেকবাসী

দীঘিনালায় উন্নয়ন বোর্ডের রাবার বাগান উজার

মোঃ মহাসিন মিয়া, নিজস্ব প্রতিনিধি (দীঘিনালা)  / ৩৩৭ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১৯ মে, ২০২২

লাকড়ি হিসেবে কাঠ যাচ্ছে তামাতচুল্লি ও ইটভাটায়

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার দীঘিনালা উপজেলায় পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের রাবার বাগান উজার করে লাকড়ি হিসেবে বিক্রি করা হচ্ছে উপজেলার বিভিন্ন তামাকচুল্লি ও ইটভাটাতে। দীঘিনালায় পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের রোপনকৃত রাবার বাগান প্রকল্পে এ ঘটনা ঘটেছে।

জানা যায়, প্রভাবশালী একটি চক্র দীর্ঘদিন যাবৎ রাবার গাছ কেটে নিলেও এ বিষয়ে মুখ খুলছেনা কেহ। গাছ কাটার পর উন্নয়ন বোর্ডের রাবার বাগান প্রকল্পের জমিগুলো দখল করে নতুন করে বিভিন্ন ফলজ, ঝাড়ু ফুল ও সেগুন বাগান রোপণ করা হচ্ছে। প্রকাশ্যে বাগান উজারের বিষয়টি অবগত নন বলে জানিয়েছেন কর্তৃপক্ষ।

বুধবার ১৮ মে উপজেলার বোয়ালখালী ইউপি’র কড়ইতলী এলাকায় উন্নয়ন বোর্ডের রাবার বাগানে গিয়ে দেখা যায়, প্রায় ৮-১০ জন শ্রমিক রাবার গাছ কেটে বিভিন্ন জায়গায় স্তুপ করছে। স্তুপ করা এ গাছ বিভিন্ন তামাকচুল্লি ও ইটভাটায় জ্বালানী লাকড়ি হিসেবে বিক্রি হয় বলে জানিয়েছেন শ্রমিকরা। গাছ কাটার ব্যাপারে জানতে চাইলে অবগত নই বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।

বিভিন্ন ভাবে জানা যায়, রাবার বাগান উজারের অন্যতম কারণ হলো রাবার বাগান প্রকল্পের জমি দখল করে বিভিন্ন ফলজ, ঝাড়ু ও সেগুনবাগান করা। এঘটনায় রাবার বাগান প্রকল্পের সংশ্লিষ্টদের সম্পৃক্ততাও রয়েছে বলে ধারণা অনেকের।

এ বিষয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের জেলা কার্যালয়ের সুপারিটেনডেন্ট মো. জসিম উদ্দিন বলেন, রাবার বাগান উজারের বিষয়টি আমি অবগত নই। আমি ছুটিতে এলাকার বাইরে আছি। তারপরও বিষয়টি সরেজমিনে গিয়ে কার্যকরী ব্যবস্থা নিতে ম্যানেজারকে বলা হবে।

পার্বত্যকন্ঠ/এম,এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ