• শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
সোনাগাজীতে কৃষকদের মাঝে সার বীজ ও নগদ অর্থ  বিতরণ  গণপ্রকৌশল দিবস উপলক্ষে কাপ্তাইয়ে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মাদ্রাসা শিক্ষা নৈতিক ও উত্তম চরিত্র গঠনেও ভূমিকা রাখে- ইউএনও মনজুর আলম মাটিরাঙ্গায় সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা বিতরণ ও চিকিৎসা সেবা প্রদান চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশের অভিযানে দুই বছর ছয় মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার বাঙ্গালহালিয়াতে রাধামদন গোপাল গিরিধারী সেবা কুঞ্জে অন্নকুট উৎসব সম্পন্ন রাজশাহী রেসিডেন্সিয়াল কলেজে নবীন বরণ ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা কাপ্তাইয়ে ইউএনও এর বিদায় সংবর্ধনা নেত্রকোনায় জননন্দিত লেখক হুমায়ূন আহমেদের ৭৬তম জন্মদিনে হিমু উৎসব জনগণের মন জয় করাই বিএনপি’র রাজনীতির লক্ষ্য মানিকছড়িতে ‘সম্প্রীতির বিশাল সমাবেশে’ ওয়াদুদ ভূঁইয়া গুইমারায় সেনাবাহিনীর উদ্যোগে মানবিক সহায়তা ও বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা প্রদান খাগড়াছড়িতে মাদকের ভয়াবহতা সম্পর্কে মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

রামুতে প্রতিপক্ষের কোপাঘাতে গৃহবধূর মৃত্যু, আটক ৪

রামু উপজেলা প্রতিনিধি: / ৫৫৯ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শুক্রবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২১

রামু উপজেলার চেইন্দা পশ্চিম খোন্দকার পাড়ায় প্রতিপক্ষের কোপাঘাতে ছালেহা বেগম (৩২) নামের গৃহবধূ নিহত হয়েছে। সে ওই এলাকার হাফেজ মাওলানা আলী জোহারের স্ত্রী।
এ সময় ছুরিকাঘাতে ছেলে মোহাম্মদ ইসমাইলও গুরুতর আহত হন।
বৃহস্পতিবার (৯ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই ঘটনাটি ঘটেছে। ছালেহা চার ছেলে সন্তানের জননী। ৭ মাসের একটি দুগ্ধজাত সন্তানও রয়েছে তার।
নিহতের লাশ জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ৪ জনকে আটক করেছে পুলিশ তারা হলেন- একই এলাকার আব্দুর রহমান, তার ছোট ভাই আব্দুল হাকিম, আব্দুল মালেক ও শ্যালক শফিউল আলম। আটককৃতরা বর্তমানে রামু থানা হেফাজতে রয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান রামু থানার ওসি (তদন্ত) কুমার চৌধুরী। স্থানীয় ইউপি সদস্য ফরিদুল আলম জানিয়েছেন, কিছুদিন আগে আব্দুর রহমানের এক মেয়ে পরপুরুষের হাত ধরে পালিয়ে যায়। বৃহস্পতিবার মেয়েটি উদ্ধার হয়। ঘটনার সঙ্গে ছালেহা বেগমের সম্পৃক্ততা আছে সন্দেহে ঘরে ঢুকে তাকে মারধর করে। এক পর্যায়ে কোপাঘাতে তার মৃত্যু হয়।
স্থানীয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছে, আব্দুর রহমানের হাতে থাকা দায়ের কোপেই ছালেহা বেগমের মৃত্যু হয়।
নিহতের ছেলে মোহাম্মদ ইসমাইলের নিকট ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে বলেন, আব্দুর রহমানের ছোট এক মেয়ে জরুরী প্রয়োজনের কথা বলে আমার মাকে ডেকে নিয়ে যায়। বাড়িতে যাওয়ামাত্র ঘরের ভেতরে ঢুকিয়ে দরজা বন্ধ করে ব্যাপক মারধর করে। খবর পেয়ে দরজা ভেঙ্গে মাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসি। পরে সদলবলে আবার আমার বাড়িতে এসে হামলা চালায়।
আব্দুর রহমানসহ কয়েকজন মিলে আমার মা ও আমাকে ব্যাপক মারধর করে। তাদের বেপরোয়া ছুরি ও দায়ের কোপাকাঘাতে আমি নিজেই আহত হই। পরে মুমূর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করে মাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ