খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলার যোগ্যাছোলা ইউনিয়নের প্রায় ২৫ হাজার মানুষ দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে বিদ্যুৎ হীন যেন আলোর নীচে অন্ধকার। উপজেলার সর্বত্র বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা থাকলেও এ ইউনিয়নবাসি বিদ্যুৎ থেকে বঞ্চিতই রয়েগেছে।
সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেয়ার ঘোষণা অনুযায়ী দেশের বিভিন্ন অজ পাড়াগায়ে বিদ্যুৎ পৌঁছে গেলেও বিদ্যুৎ সেবা থেকে বঞ্চিত রয়েছে খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলার যোগ্যাছোলা ইউনিয়নের প্রায় ২৫ হ্জার পরিবার দীর্ঘ ৫০ বছর বিদ্যুৎবিহীন ফলে নাগরিক সুবিধা থেকে বঞ্চিত ইউনিয়ন বাসী।
জেলার মানিকছড়ি উপজেলার যোগ্যাছোলা ইউনিয়নে বর্তমান সরকারের আমলে বিদ্যুৎ ছাড়া সব কিছুর আমুল পরির্বতন হয়েছে- শিক্ষা প্রতিষ্টান, রাস্তা,ব্রিজ,কালভাট,বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্টান সহ ব্যাপক উন্নয়ন হলেও ভাগ্যের পরির্বতন হয়নি যোগ্যাছোলা ইউনিয়নের ২৫ হাজার পরিবারের।
যোগ্যাছোলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের যুগ্ন-সাধারন সম্পাদক মো:ইউনুচ বলেন, আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে যোগ্যাছোলা ইউনিয়নে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও মানিকছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো:জয়নাল আবেদীনের নেতৃত্বে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে আমাদের শুধু বিদ্যুৎ’র সমস্যা তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে যোগ্যাছোলা ইউনিয়ন বাসীর দাবি সরকার যেন দ্রুত যোগ্যাছোলা ইউনিয়নকে বিদ্যুৎতের আওতায় নিয়ে আসে।
যোগ্যাছোলা ইউনিয়নবাসি বলেন, ভারত প্রত্যার্গত উপজাতী শরর্ণার্থী বিষয়ক টাস্কর্ফোসের চেয়ারম্যান (প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদা) খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি কুজেন্দ্র লাল এিপুরা এমপির নেতৃত্বে যোগ্যাছোলা ইউনিয়নে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে জেলার মানিকছড়ি উপজেলার যোগ্যাছোলা ইউনিয়নে ২৫ হাজার পরিবারের বসবাস বেশিরভাগ মানুষ ক্ষুদ্র-নৃগোষ্টি ও দরিদ্র বাঙ্গালী যাদের বসবাস দারিদ্রসীমার নিচে এই এলাকায় রয়েছে চট্রগ্রামের একমাত্র সেমুতাং গ্যাস ক্ষেত্র। সেমুতাং গ্যাসক্ষেত্রের কারনে জেলার গুরুত্বপূর্ন যোগ্যাছোলা ইউনিয়ন। আলোর নিচে অন্ধকারের মতোই বিদ্যুৎবিহীন এই এলাকা। যোগ্যাছোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যয়জুরি মহাজন বলেন অত্র এলাকার সর্বত্র বিদ্যুৎ ব্যাবস্থা রয়েছে কিন্তু আমার ইউনিয়নে বিদ্যৎ নেই এটা আমার দুর্ভাগ্য,তিনি আরো বলেন এলাকায় বিদ্যুৎতায়নের জন্য খাগড়াছড়ি,রাঙ্গামাটি বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডে স্থানীয় সংসদ সদস্য কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপির সুপারিশ নিয়ে কয়েকবার আবেদন করার পরও ভাগ্যের পরির্বতন ঘটেনি এ ইউনিয়নের ২৫ হাজার পরিবারের।