• শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
চন্দ্রঘোনা থানা পুলিশের অভিযানে ৩০ লিটার দেশীয় তৈরী চোলাইমদ আটক,-২ সিএনজি জব্দ বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সর্বশেষ শহীদ আব্দুল্লাহ এর গায়েবানা জানাজা রাঙামাটিতে অনুষ্ঠিত মাটিরাঙ্গায় জোন কমান্ডারস কাপ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গুইমারা ইউনিয়ন একাদশ মহালছড়ি উপজেলা যুব রেড ক্রিসেন্ট কমিটি গঠন পান চাষে স্বপ্ন দেখছেন চাষিরা যাচ্ছে বিভিন্ন শহরে বাগেরহাট সদরের ন্যায্য জ্বালানি রূপান্তর নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত রুমায় যৌথবাহিনীর অভিযানে বিপুল সংখ্যক অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ রাজবাড়ীতে বিদেশি মদ ও ফেনসিডিলসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার পদ্মায় মিলল ১৪ কেজির পাঙ্গাশ পদ্মায় জেলের জালে ধরা এক চিতল বিক্রি হলো ২২ হাজার টাকা বাঙ্গালহালিয়াতে অটোরিক্সা চালক কল্যাণ এসোসিয়েশন ২০২৪ইং নির্বাচন সম্পন্ন পাহাড়ি-বাঙ্গালির মধ্যে পারস্পারিক বিশ্বাস, সুসম্পর্ক ও সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তোলার আহ্বান- ওয়াদুদ ভূঁইয়া

রামগড়ে ওএমএসে একতরফা আতপ চাল বিতরন

রামগড় প্রতিনিধি: / ৩১৬ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৫ আগস্ট, ২০২১

খাগড়াছড়ির রামগড়ে চলমান লকডাউনে সরকার বিশেষ ওএমএস চালু করেছে। দরিদ্র মানুষের জন্য ন্যায্যমূল্যে পৌরসভায় তিনজন ডিলারের মাধ্যমে এ বিশেষ ওএমএস এ প্রতিজনকে ৩০ টাকা কেজিতে ৫ কেজি করে চাল ও ১৮ টাকা কেজিতে ৫ কেজি করে আটা বিতরণ করা হচ্ছে।

বিতরনের প্রথম কয়েকদিন সুভিধাভোগীদেরকে সিদ্ধ ও আতপ চাল দিলেও বর্তমানে খাদ্য বিভাগ থেকে সিদ্ধ চাল দেয়া বন্ধ করায় নাখোশ হয়েছেন বেশিরভাগ মানুষ। কারণ পাহাড়ে বসবাসরত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষজন আতপ চাল পছন্দ করলেও মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ আতপ চাল খেতে পছন্দ করেন না। তারা সব সময় সিদ্ধ চাল খেয়ে থাকেন। যা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানেন। এরপরও কার স্বার্থে এবার সিদ্ধ চাল বিতরণ বন্ধ করা হয়েছে এ নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে।

গত ২৫ জুলাই থেকে বিশেষ ওএমএস চালু করার দিনই সুবিধাভোগীরা আটা ক্রয় থেকে বঞ্চিত ছিল। পরে আটা দেয়া শুরু করার কয়েকদিনের মাথায় সিদ্ধ চাল বিতরণ বন্ধ করায় বিষয়টিকে সন্দেহের চোখে দেখছে সুবিধাভোগীরা। কারন বাজারে আতপ চাল থেকে সিদ্ধ চালের দাম তুলনামূলক বেশি। তাদেরই অনেককে আবার ডিলার পয়েন্ট থেকে আতপ চাল কিনে বাজারে নিয়ে সামান্য লাভে বিক্রি করে বাজার থেকে সিদ্ধ চাল কিনেছেন।

সুবিধাভোগীদের অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, গুদাম থেকে চাল ব্যবসায়ীদেরকে টাকার বিনিময়ে সিদ্ধ চাল নিতে দেখা গেলেও আমাদের বেলায় সংকট তৈরী করছে গুদাম সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের ডিলার মোঃ শাহ আলম বলেন, সিদ্ধ চাল বিতরণ না থাকায় সুবিধাভোগীদের অনেকে অসন্তুষ্ট। সিদ্ধ চাল বরাদ্দ বিবেচনায় নেয়া দরকার।

সরেজমিনে গিয়ে এর সত্যতা পাওয়া গেলেও বরাদ্দ বিতরনের ছাড়পত্রের কোথাও চালের আগে পরে সিদ্ধ অথবা আতপের উল্লেখ করেননি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। শুধুমাত্র চাল উল্লেখ করায় বিষয়টি খতিয়ে দেখার প্রয়োজন বলে মনে করছেন সুবিধাভোগীরা।

এ বিষয়ে জানতে উপজেলা খাদ্য গুদাম কার্যালয়ে গেলে কর্মকর্তাকে পাওয়া না যাওয়ায় সিদ্ধ চাল বরাদ্দ বন্ধের সঠিক কারন জানা যায়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ