• মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ১২:২০ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
পার্বত্য শান্তি ও উন্নয়নে ০৩ বিজিবি: মানবিক সহায়তার অনন্য দৃষ্টান্ত সিন্দুকছড়ি জোনের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪২০ রোগী পেলেন চিকিৎসা ও ওষুধ কাপ্তাই উচ্চ বিদ্যালয়ে ত্রিপক্ষীয় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  কাপ্তাই কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের  নতুন ব্যবস্থাপক হিসাবে প্রকৌশলী মাহমুদ হাসানের যোগদান মাটিরাঙায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ১৩ লাখ টাকার অবৈধ সিগারেট জব্দ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক খাগড়াছড়ির গুইমারায় বিনামূল্যে চক্ষু শিবির কাপ্তাইয়ের দূর্গম গুড়াছড়ি পাড়ায় আগুনে পুড়লো দিনমজুর আছুমং মারমার বসত বাড়ি কৃষিতে বৈপ্লবিক ধারা: খাগড়াছড়িতে আলোচনার কেন্দ্রে বিনা চিনাবাদাম-৮ পানছড়িতে মহিলা দলের পরিচিতি সভা ও নতুন কমিটি ঘোষণা অগ্নিকাণ্ড মামলার আসামি জামিনে মুক্তি, দীঘিনালায় ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ লংগদুতে সেনা জোনর উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান সংঘবদ্ধ ভাবে এক নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

হাতিয়ায় ২০ হাজার পরিবার পানি বন্ধি ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতির শিকার ৩৩ হাজার পরিবার

জিএম ইব্রাহীম, হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধিঃ / ২৪৬ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪

 

জিএম ইব্রাহীম (হাতিয়া) নোয়াখালী

ঘূর্ণিঝড় রেমাল উপকূল অতিক্রম করলেও সোমবার ভোর রাত থেকে ব্যাপক ঝড়-বৃষ্টি ও দমকা হাওয়া অব্যাহত রয়েছে। এতে নোয়াখালীর দ্বীপ হাতিয়ার সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় ভয়াবহভাবে বিপর্যস্ত হয়েছে। পানি বন্ধি হয়ে রয়েছে প্রায় ২০ হাজার পরিবার। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে গত তিন দিন ধরে বন্ধ রয়েছে হাতিয়ার সাথে নৌ যোগাযোগ ব্যবস্থা।

হাতিয়া আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় সেখানে ৭২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এছাড়াও বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৪৮ নটিকেল মাইল। আকাশে ভারী মেঘের বৃষ্টিতে পরিবেশ পুরো অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে আছে। রাস্তা ঘাট যানবাহনশূন্য এক ভুতুড়ে পরিবেশ বিরাজ করছে।

এদিকে সুখচর,নলচিরা, চরঈশ্বর, হরণি ও চানন্দী ইউনিয়নের অনেকাংশে বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যাওয়ার ফলে এবং নিঝুম দ্বীপসহ হাতিয়ার বিচ্ছিন্ন চরাঞ্চলের বেড়িবাঁধ না থাকায় পানি বন্ধি হয়ে রয়েছে প্রায় ২০ হাজার পরিবার। বন্ধ রয়েছে অনেকের রান্নার কাজ।

এবিষয়ে যোগাযোগ করা হলে
নিঝুমদ্বীপ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দিনাজ উদ্দিন ” মানবকন্ঠকে” বলেন, দ্বিতীয় দিনেও পর পর জোয়ারের পানিতে অনেকগুলো ওয়ার্ডের ২০ হাজার ভুক্তভোগী মানুষের বসতঘরের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ বেড়েছে। রান্না করা খুবই কষ্টের হয়ে পড়েছে। ফলে অনেককেই অর্ধাহারে কাটাতে হচ্ছে।

হাতিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শুভাশিষ চাকমা জানান, ঘূর্ণিঝড় রিমালের আঘাতে হাতিয়ার বিভিন্ন এলাকার ৩৩ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আট হাজার হেক্টর জমির ফসল সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গেছে। দুই হাজর ১৩টি গবাদিপশু জোয়ারের পানিতে ভেসে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ