• মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ১২:৫৯ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
পার্বত্য শান্তি ও উন্নয়নে ০৩ বিজিবি: মানবিক সহায়তার অনন্য দৃষ্টান্ত সিন্দুকছড়ি জোনের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪২০ রোগী পেলেন চিকিৎসা ও ওষুধ কাপ্তাই উচ্চ বিদ্যালয়ে ত্রিপক্ষীয় মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  কাপ্তাই কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের  নতুন ব্যবস্থাপক হিসাবে প্রকৌশলী মাহমুদ হাসানের যোগদান মাটিরাঙায় বিজিবির অভিযানে সাড়ে ১৩ লাখ টাকার অবৈধ সিগারেট জব্দ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক খাগড়াছড়ির গুইমারায় বিনামূল্যে চক্ষু শিবির কাপ্তাইয়ের দূর্গম গুড়াছড়ি পাড়ায় আগুনে পুড়লো দিনমজুর আছুমং মারমার বসত বাড়ি কৃষিতে বৈপ্লবিক ধারা: খাগড়াছড়িতে আলোচনার কেন্দ্রে বিনা চিনাবাদাম-৮ পানছড়িতে মহিলা দলের পরিচিতি সভা ও নতুন কমিটি ঘোষণা অগ্নিকাণ্ড মামলার আসামি জামিনে মুক্তি, দীঘিনালায় ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ লংগদুতে সেনা জোনর উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান সংঘবদ্ধ ভাবে এক নারীকে ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

চলতি বছর ছাড়াতে পারে তাপমাত্রার রেকর্ড

স্টাফ রিপোর্টার / ৮১৩ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শনিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৪

 

ঢাকা : চৈত্রের প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস মানুষ। রাজধানীসহ অনেক জেলায় বইছে মাঝারি থেকে তীব্র তাপপ্রবাহ। গত বছরের চেয়ে চলতি বছরজুড়ে তাপমাত্রা বেশি থাকবে। এর মধ্যে এপ্রিলে গরমের তীব্রতা পৌঁছাতে পারে সর্বোচ্চ পর্যায়ে বলে জানিয়েছে আবহওয়া অফিস।

আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বেশি হওয়ায় গরমে অস্বস্তি আরও বাড়ছে। ২০২৩ সালের তুলনায় এবছর তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।

বাংলাদেশে সাধারণত মার্চ থেকে মে মাসকে বছরের উষ্ণতম সময় ধরা হয়। এর মধ্যে এপ্রিল মাসেই সাধারণত তাপমাত্রা সবচেয়ে বেশি থাকে। বিশেষজ্ঞের মতে, নির্বিচারে গাছ কাটা, জলাশয় ভরাট করা, এসির অত্যধিক ব্যবহারের কারণে রাজধানীর তাপমাত্রা বেড়েই চলেছে।

বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের গত কয়েকদিনের পূর্বাভাসের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায়, বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে এখন বেশি তাপমাত্রা বিরাজ করছে। এর কারণ হিসেবে আবহাওয়াবিদরা জানান, বাংলাদেশের ঐ অঞ্চলের দিকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, উত্তরপ্রদেশ ইত্যাদি রাজ্যের অবস্থান। কিন্তু এইসব প্রদেশের তাপমাত্রা অনেক বেশি। এসব জায়গায় বছরের এই সময়ে তাপমাত্রা ৪২ থেকে ৪৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মাঝে ওঠানামা করে।

এনিয়ে আবহাওয়াবিদ ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, গত বছর ভারতের ওইসব অঞ্চলের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যেহেতু ওগুলো উত্তপ্ত অঞ্চল, তাই ওখানকার গরম বাতাস চুয়াডাঙ্গা, যশোর, কুষ্টিয়া, রাজশাহী হয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে এবং তা আমাদের তাপমাত্রাকে গরম করে দেয়।

এই আন্তঃমহাদেশীয় বাতাসের চলাচল ও স্থানীয় পর্যায়েও তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে দেশব্যাপী এবছর তাপপ্রবাহ তুলনামূলক বেশি থাকতে পারে বলে মনে করেন এই আবহাওয়াবিদ।
ড. মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিক বলেন, ‘বিগত বছরের বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করে এটা প্রতীয়মান হচ্ছে যে ২০২৪ সাল উত্তপ্ত বছর হিসেবে যাবে। আমরা এ বছর তাপপ্রবাহের দিন এবং হার বেশি পেতে যাচ্ছি।’


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ