• বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৩৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
মা‌টিরাঙ্গায় আওয়ামীলী‌গ নেতা আব্দুল কাদের গ্রেফতার ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলি গণহত্যা ও বর্বর হামলার প্রতিবাদে গুইমারা উপজেলা ছাত্রদলের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল ফিলিস্তিনিদের উপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করে দীঘিনালা সর্বস্তরের মুসলিম তৌহিদী জনতা  ইসরাইয়েলের বর্বর গণহত্যার প্রতিবাদে উত্তাল মাটিরাঙ্গা ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরাইলি গণহত্যা ও বর্বর হামলার প্রতিবাদে মানিকছড়িতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল লংগদু সেনা জোনের উদ্যোগে গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সাথে মতবিনিময় সভা একটি সড়কই পাহাড়ের অর্থনীতিতে আনতে পারে যুগান্তকারী পরিবর্তন মহালছড়িতে বিঝু কাপ ফুটবল টূর্নামেন্ট -২০২৫ এর শুভ উদ্বোধন করেছেন ওয়াদুদ ভূইয়া চকরিয়ার খুটাখালী কলেজের ভিত্তি প্রস্তর উদ্বোধন করেন-সালাহউদ্দিন আহমেদ  লংগদুতে স্কুল ছাত্রাবাসের নামকরণে ‘আদিবাসী’ শব্দের ব্যবহার: একটি বিতর্কিত সিদ্ধান্ত খাগড়াছড়িতে পবিত্র ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ কামাল হোসেন

ইসরায়েলে আবারও হামাসের রকেট হামলা

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ৬৮৯ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৩

ইসরায়েলে আবারও রকেট হামলা চালিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী স্বশস্ত্র গোষ্ঠি হামাস। এবার ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে রকেট হামলা চালানোর দাবি করেছে সংগঠনটি। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আইয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এবারের রকেটগুলো গত ৭ অক্টোবরের রকেটের চেয়ে বেশি পাল্লার বলেই জানিয়েছে হামাস। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী এই স্বশস্ত্র গোষ্ঠি বলছে, একেকটি রকেটের পাল্লা ২৫০ কিলোমিটার। এগুলো ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর বিভিন্ন সদর দপ্তরে আঘাত হেনেছে।

এরই মধ্যে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চল থেকে সাইরেনের শব্দ আসতে শুরু করেছে। তবে এই রকেট হামলায় কোনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানা যায়নি।

পশ্চিম তীরেও হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। সেখানকার স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, ইসরায়েলের হামলায় পশ্চিম তীরে ৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

হামাসের সঙ্গে চলা যুদ্ধের মধ্যে গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১১ লাখ ফিলিস্তিনিকে সরে যেতে বলেছে ইসরায়েল। এরই মধ্যে গাজা সীমান্তের দিকে এগোতে শুরু করেছে ইসরায়েলি ট্যাংক। সেইসঙ্গে ভারী অস্ত্রও জমা করা হচ্ছে।

এদিকে গাজার উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দাদের বাড়ি না ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছে হামাস। এ নিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে হামাসের রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান বাসেম নাইম বলেন, ‘আমাদের কাছে দুটি অপশন আছে। একটি হলো দখলদারদের হারানো। আরেকটি হলো বাড়িতে থেকে মারা যাওয়া। ১৯৪৮ সালের মতো আমরা আরেকটি নাকবা (বিপর্যয় দিবস) হতে দেব না।’

১৯৪৮ সালের ১৫ মে প্রায় সাত লাখ ফিলিস্তিনি গৃহহীন হয়েছিল। এই দিনটিকে ফিলিস্তিনিরা নাকবা দিবস হিসেবে পালন করে। এবার দ্বিতীয় নাকবা শুরু হয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। এরই মধ্যে বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র যেতে দেখা গেছে শত শত পরিবারকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ