• বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
চন্দ্রঘোনা খ্রীস্টিয়ান হাসপাতালে ২ দিনব্যাপী  দক্ষতা উন্নয়নের উপর কর্মশালা শুরু রাঙ্গামাটিতে ঘুষ-তদবির ছাড়া মেধার ভিত্তিতে ১৭ জন পেলেন পুলিশের চাকরি দাগনভূঞা সরকারি হাসপাতালে আস্থা ফিরেছে রোগীদের – ক্রমান্বয়ে বাড়ছে রোগী, কনসালটেন্ট ও জনবল সংকটে চরমে ইসলামি ফাউন্ডেশন উদ্যোগে মহিলাদের মধ্যে সেলাই মেশিন ও ভাতা প্রদান বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের পরিদর্শনের এ.এস.এম এমদাদুল কবীর মাগুরায় সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী চক্রের জমি দখলের পায়তারা, আতংকে শাপলা হকের পরিবার খাগড়াছড়িতে জেলা পর্যায়ে জাতীয় শিশু কিশোর ইসলামী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, পুরস্কার ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত  কমলনগর উপজেলার আগামী দুই বছরের জন্য আমির হিসাবে নির্বাচিত হলেন মাওলানা আবুল খায়ের মোল্লাহাটে বিষাক্ত রাসায়নিক জেলি পুশকৃত চিংড়ি জব্দ সিন্দুকছড়ি জোনে মাসিক মতবিনিময় সভা অনুষ্টিত মণিরামপুরে আমন ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষকরা দীঘিনালায় আইন শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত

ইসরায়েলে আবারও হামাসের রকেট হামলা

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ৫৩৪ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৩

ইসরায়েলে আবারও রকেট হামলা চালিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী স্বশস্ত্র গোষ্ঠি হামাস। এবার ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে রকেট হামলা চালানোর দাবি করেছে সংগঠনটি। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আইয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এবারের রকেটগুলো গত ৭ অক্টোবরের রকেটের চেয়ে বেশি পাল্লার বলেই জানিয়েছে হামাস। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী এই স্বশস্ত্র গোষ্ঠি বলছে, একেকটি রকেটের পাল্লা ২৫০ কিলোমিটার। এগুলো ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর বিভিন্ন সদর দপ্তরে আঘাত হেনেছে।

এরই মধ্যে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চল থেকে সাইরেনের শব্দ আসতে শুরু করেছে। তবে এই রকেট হামলায় কোনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানা যায়নি।

পশ্চিম তীরেও হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। সেখানকার স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, ইসরায়েলের হামলায় পশ্চিম তীরে ৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

হামাসের সঙ্গে চলা যুদ্ধের মধ্যে গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১১ লাখ ফিলিস্তিনিকে সরে যেতে বলেছে ইসরায়েল। এরই মধ্যে গাজা সীমান্তের দিকে এগোতে শুরু করেছে ইসরায়েলি ট্যাংক। সেইসঙ্গে ভারী অস্ত্রও জমা করা হচ্ছে।

এদিকে গাজার উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দাদের বাড়ি না ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছে হামাস। এ নিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে হামাসের রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান বাসেম নাইম বলেন, ‘আমাদের কাছে দুটি অপশন আছে। একটি হলো দখলদারদের হারানো। আরেকটি হলো বাড়িতে থেকে মারা যাওয়া। ১৯৪৮ সালের মতো আমরা আরেকটি নাকবা (বিপর্যয় দিবস) হতে দেব না।’

১৯৪৮ সালের ১৫ মে প্রায় সাত লাখ ফিলিস্তিনি গৃহহীন হয়েছিল। এই দিনটিকে ফিলিস্তিনিরা নাকবা দিবস হিসেবে পালন করে। এবার দ্বিতীয় নাকবা শুরু হয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। এরই মধ্যে বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র যেতে দেখা গেছে শত শত পরিবারকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ