• সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ১১:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
চুরি হওয়া মোটরসাইকেল উদ্ধার করলো বান্দরবান সেনা জোন আর্ন্তজাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উদযাপন গোয়ালন্দে পদ্মার ভাঙন রোধে জিওব্যাগ ফেলা হচ্ছে লামায় ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন ২১ উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালী দেশ সংস্কারে নির্বাচন দিয়ে সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি বাঘাইছড়িতে শান্তি সম্প্রীতির লক্ষে স্থানীয় সুশীল সমাজের মত বিনিময় সভা চোর পেটানোর ঘটনায় পাল্টা হামলা, হিন্দু মুসলিম আহত ১০  নেত্রকোনায় মণ্ডপে মণ্ডপে নারী ভক্তদের সিঁদুর খেলা অনুষ্ঠিত বিসর্জনের মধ্য দিয়ে কৈলাসে দেবীকে বিদায় জানালেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা  উন্নয়ন কর্মকান্ড ও অসাম্প্রদায়িকতায় বিশ্বাসী বিএনপি   রাজস্থলীতে ৪ টি পূজা মন্ডবে প্রতিমা বির্সজনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দূর্গোৎসব কাপ্তাই থানা পুলিশ এর অভিযানে ৪১ লিটার চোলাই মদ সহ দুই জন আটক

ইসরায়েলে আবারও হামাসের রকেট হামলা

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ৪৮০ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৩

ইসরায়েলে আবারও রকেট হামলা চালিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী স্বশস্ত্র গোষ্ঠি হামাস। এবার ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে রকেট হামলা চালানোর দাবি করেছে সংগঠনটি। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আইয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এবারের রকেটগুলো গত ৭ অক্টোবরের রকেটের চেয়ে বেশি পাল্লার বলেই জানিয়েছে হামাস। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী এই স্বশস্ত্র গোষ্ঠি বলছে, একেকটি রকেটের পাল্লা ২৫০ কিলোমিটার। এগুলো ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর বিভিন্ন সদর দপ্তরে আঘাত হেনেছে।

এরই মধ্যে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চল থেকে সাইরেনের শব্দ আসতে শুরু করেছে। তবে এই রকেট হামলায় কোনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানা যায়নি।

পশ্চিম তীরেও হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। সেখানকার স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, ইসরায়েলের হামলায় পশ্চিম তীরে ৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

হামাসের সঙ্গে চলা যুদ্ধের মধ্যে গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১১ লাখ ফিলিস্তিনিকে সরে যেতে বলেছে ইসরায়েল। এরই মধ্যে গাজা সীমান্তের দিকে এগোতে শুরু করেছে ইসরায়েলি ট্যাংক। সেইসঙ্গে ভারী অস্ত্রও জমা করা হচ্ছে।

এদিকে গাজার উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দাদের বাড়ি না ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছে হামাস। এ নিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে হামাসের রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান বাসেম নাইম বলেন, ‘আমাদের কাছে দুটি অপশন আছে। একটি হলো দখলদারদের হারানো। আরেকটি হলো বাড়িতে থেকে মারা যাওয়া। ১৯৪৮ সালের মতো আমরা আরেকটি নাকবা (বিপর্যয় দিবস) হতে দেব না।’

১৯৪৮ সালের ১৫ মে প্রায় সাত লাখ ফিলিস্তিনি গৃহহীন হয়েছিল। এই দিনটিকে ফিলিস্তিনিরা নাকবা দিবস হিসেবে পালন করে। এবার দ্বিতীয় নাকবা শুরু হয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। এরই মধ্যে বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র যেতে দেখা গেছে শত শত পরিবারকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ