• মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১১:৫৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রংপুরে ২য় বারের মতো আয়োজিত হয়ে গেলো ” কিরন পেজেন্টস এন,ইউ,এস,ডি,এফ দক্ষতা উন্নয়ন সম্মেলন ২০২৫ বান্দরবানে নানান আয়োজন চলছে জ্ঞান ও বিদ্যার দেবী সরস্বতী পূজা ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে নাইক্ষংছড়িতে এক কিশোরের পা উড়ে গেল শেষ হলো বান্দরবান-র  জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট মহালছড়িতে সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক উপহার প্রদান উপজেলা বিএনপির লামায় নবাগত ইউএনওর সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় নানা আয়োজনে রাজস্থলীতে সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় মতবিনিময় অনুষ্ঠিত খেলাধুলা একটি জাতির উন্নতির অন্যতম মাধ্যম- বলেন -লে. কর্নেল এ এস এম মাহমুদুল হাসান আওয়ামী সরকারের রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকান্ডে জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে খাগড়াছড়িতে মশাল মিছিল রাইখালী ত্রিপুরা সুন্দরী কালী মন্দিরের উন্নয়নের জন্য ৮০ হাজার টাকা অনুদান  দিলেন  সবুজ মারমা দীঘিনালা জোনের উদ্যোগে অসহায় শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

গাজায় স্কুলে ইসরায়েলি হামলা, অন্তত ৩২ ফিলিস্তিনি নিহত

ডেস্ক রিপোর্ট: / ৪৯৮ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ৬ জুন, ২০২৪

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের একটি স্কুলে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। স্কুলটিতে আশ্রয় নিয়েছিলেন বাস্তুহারা ফিলিস্তিনিরা। ইউএনআরডব্লিউএ পরিচালিত এই স্কুলে হামলার কথা স্বীকার করেছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলছে, স্কুলটিতে হামাস ও ইসলামিক জিহাদের যোদ্ধারা অবস্থান করছিল। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে গাজা সরকারি মিডিয়া অফিস। নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডকে ন্যায্যতা দিতেই ইসরায়েল এমন দাবি করছে বলে জানিয়েছে তাঁরা।
এর আগে নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে রাতভর তাণ্ডব চালায় ইসরায়েলি বাহিনী। ক্যাম্পের একটি আবাসিক বাড়িতে বোমা বর্ষণ করলে সেটি ধসে অন্তত ৬ ফিলিস্তিনি নিহত হয়।

এদিকে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস বলছে, গাজায় যুদ্ধের স্থায়ী সমাপ্তি এবং তাদের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত হওয়ার জন্য ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করা প্রয়োজন। তবে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা প্রধান বলেছেন, যুদ্ধবিরতির আলোচনার সময় হামলা থামানো হবে না।

জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থাগুলো সতর্ক করে বলেছে, যদি হামলা অব্যাহত থাকে তবে গাজায় খাদ্য সংকট আরও তীব্র হবে। সেখানকার ১০ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি আগামী মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যেই তীব্র অনাহারের মধ্যে পড়তে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর তাণ্ডবে প্রতিদিনই নিরীহ ফিলিস্তিনিরা প্রাণ হারাচ্ছে। নারী, পুরুষ এমনকি ছোট ছোট শিশুরাও এসব হামলা থেকে বাঁচতে পারছে না। গাজায় কোনো স্থানই এখন আর বসবাসের যোগ্য নেই। প্রায় সব স্থানেই হামলা চালিয়ে অবরুদ্ধ এই উপত্যকাকে যেন এক মৃত্যুপুরীতে পরিণত করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ