খাগড়াছড়ি জোন মহালছড়ি সাংগঠনিক অফিসের গ্রাহকদের ৭ই জুন রোজ সোমবার দুপুর কয়েকটি বাড়িতে গিয়ে মেয়াদোত্তীর্ণ চেক হস্তান্তর করা হয়।
এ কর্মসূচিতে জোনাল ম্যানেজার ইসমাইল হোসেন সবুজ ও মাঠকর্মী মোছাঃমোর্শেদা আক্তার ছিলেন।
জোনাল ম্যানেজার ইসমাইল হোসেন সবুজ জানান যে,
কথায় নয় ন্যাশনাল লাইফ কাজেই বিশ্বাসী, আমাদের খুজতে হবেনা, আমরাই খুঁজে টাকার চেক পৌঁছে দিবে।
তিনি আশায় করছেন যে, আগামী কিছুদিনের মধ্যেই আপামর সকলের সহযোগিতায় মহালছড়িতে সাংগঠনিক অফিসের কার্যক্রম শুরু হবে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা বীমা দিবসে বলেন, বীমা মূলত একটি সেবামূলক পেশা। এ সেবাকে জনপ্রিয় করাসহ জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সরকারি-বেসরকারি বীমা কোম্পানিগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
“গ্রাহকের স্বার্থকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বীমা কোম্পানিগুলোকে বীমা সেবা প্রদান করতে হবে।”
কারণ আমাদের অর্থনীতি যত বেশি শক্তিশালী হবে, বিস্তৃত হবে, মানুষ সচেতন হবে। বীমার গুরুত্বটাও কিন্তু ততটা বাড়বে। এবং এই বীমা থেকে যে সুফলটা পেতে পারে মানুষ, এ সম্পর্কে আমাদের সচেতনতার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। আমি আশা করি যে আপনারা যারা বীমার সঙ্গে জড়িত, তারা উদ্যোগ নেবেন মানুষের মাঝে সচেতনতাটা বৃদ্ধি করতে।”
বীমা নিয়ে কিছু মানুষের দৃষ্টিভঙ্গির কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মানুষের মানসিকতা আছে কিছুটা, সেটা হলে অনেকেই বীমার যে প্রিমিয়ামটা দিতে হয়… ওইটুকু টাকা দিতে হয়, সেটা খরচ করতে চান না। পরে যখন দুর্ঘটনায় পড়েন, তখন এর গুরুত্বটা বোঝেন।”
বীমা থাকলে যে মানুষ দুঃসময়ে সুবিধা পায়, সে বিষয়টি তুলে ধরে নাগরিকদের উদ্বুদ্ধ করার পরামর্শ দেন সরকার প্রধান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে বীমার সম্প্রসারণে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে ব্যাপক প্রচারণার ওপর গুরুত্বারোপ এবং সেবা প্রদানে গ্রাহক স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতে বীমা কোম্পানিগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
বীমা নিয়ে অনিয়ম ও দুর্নীতি এড়াতে এ খাতের সবাইকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী। মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার, বীমা হোক সবার’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আজ দেশজুড়ে যথাযথভাবে জাতীয় বীমা দিবস-২০২১ পালন কার্যকর করা হচ্ছে।