• বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
চন্দ্রঘোনা খ্রীস্টিয়ান হাসপাতালে ২ দিনব্যাপী  দক্ষতা উন্নয়নের উপর কর্মশালা শুরু রাঙ্গামাটিতে ঘুষ-তদবির ছাড়া মেধার ভিত্তিতে ১৭ জন পেলেন পুলিশের চাকরি দাগনভূঞা সরকারি হাসপাতালে আস্থা ফিরেছে রোগীদের – ক্রমান্বয়ে বাড়ছে রোগী, কনসালটেন্ট ও জনবল সংকটে চরমে ইসলামি ফাউন্ডেশন উদ্যোগে মহিলাদের মধ্যে সেলাই মেশিন ও ভাতা প্রদান বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের পরিদর্শনের এ.এস.এম এমদাদুল কবীর মাগুরায় সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী চক্রের জমি দখলের পায়তারা, আতংকে শাপলা হকের পরিবার খাগড়াছড়িতে জেলা পর্যায়ে জাতীয় শিশু কিশোর ইসলামী সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, পুরস্কার ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠিত  কমলনগর উপজেলার আগামী দুই বছরের জন্য আমির হিসাবে নির্বাচিত হলেন মাওলানা আবুল খায়ের মোল্লাহাটে বিষাক্ত রাসায়নিক জেলি পুশকৃত চিংড়ি জব্দ সিন্দুকছড়ি জোনে মাসিক মতবিনিময় সভা অনুষ্টিত মণিরামপুরে আমন ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছে কৃষকরা দীঘিনালায় আইন শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত

আজ থেকে খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতির শঙ্কা

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ২৮৭৬ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : রবিবার, ৯ জুলাই, ২০২৩

সাত মাস বয়সী মোহাম্মদ আলী। মুগদা হাসপাতালে পাঁচ দিন ধরে লড়ছে ডেঙ্গুর সঙ্গে। শারীরিক অবস্থার তেমন কোনো উন্নতি নেই। উদ্বিগ্ন বাবা-মা। আলীর মতোই হাসপাতালে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ভর্তি নবজাতক থেকে ১২ বছর বয়সী অসংখ্য শিশু। মাত্র কয়েক দিনেই শিশু রোগী বেড়েছে প্রায় ৪ গুণ। পরিস্থিতি মোকাবিলায় একই বেডে দুজন শিশুকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

এরই মধ্যেই আজ থেকে খুলেছে স্কুল। তাই পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে বলে আশঙ্কা চিকিৎসকদের। তাঁরা বলছেন, জ্বর বা ডায়রিয়া হলেই ডেঙ্গু পরীক্ষা করতে। এ নিয়ে পরিচ্ছন্নতাসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে পাঁচটি নির্দেশনাও দিয়েছে মাউশি।

মুগদা হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. নিয়াতুজ্জামান বলেন, জ্বর, ডায়রিয়া ও বমির উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে শিশু ভর্তির সংখ্যা বাড়ছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলায় এই পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে।

সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের শিশু বিভাগের অধ্যাপক ডা. মির্জা কামরুল জাহিদ বলেন, যে পরিস্থিতি চলছে সেখানে শিশুর জ্বর নিয়ে অবহেলার সুযোগ নেই। জ্বর বা ডায়রিয়া হলেই ডেঙ্গু পরীক্ষা করতে।

এদিকে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর এডিস মশার বংশবিস্তারের শঙ্কায় ৫ নির্দেশনা দিয়েছে। সেগুলো হচ্ছে-

১. খেলার মাঠ ও ভবন নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
২. মাঠ বা ভবনে জমে থাকা পানি দ্রুত সরিয়ে ফেলতে হবে।
৩. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য যে সব ফুলের টব রাখা হয়েছে সেগুলো নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে।
৪. এডিস মশার প্রজননস্থলে যাতে পানি জমতে না পারে তা নিশ্চিত করতে হবে।
৫. সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষকেরা ডেঙ্গু প্রতিরোধের উপায় নিয়ে শিক্ষার্থীদের জানাতে হবে।

ডেঙ্গুতে এ বছর এখন পর্যন্ত প্রাণহানি ৬৭ জনের। যাদের মধ্যে শিশু ১৫ জন।

পার্বত্যকনঠ নিউজ/এমএস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ