• বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ০৮:১৮ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
লংগদুতে দুইদিন ব্যাপি কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত দীর্ঘ ১৭ বছর পর পর্যটনের লেক পরিস্কার করছে রামগড় বিএনপি কাপ্তাই ইউএনও’র হস্তক্ষেপে মুক্তি মিললো ভাতের হোটেলে কাজ করা ৪ শিশুর অব্যবস্থাপনার দীর্ঘ ছায়া কাটিয়ে নতুন দিগন্তে পানছড়ি বাজার উচ্চ বিদ্যালয় খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম শুরু মাটিরাঙ্গা জোনে মাসিক নিরাপত্তা ও সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বাঘাইহাট বাজার বয়কট প্রত্যাহার করেছে সাজেকবাসী মাটিরাঙ্গায় বিজিবির অভিযানে ভারতীয় শাড়ি ও টি-শার্ট উদ্ধার কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী কলেজ ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি’র উদ্বোধন রামগড় একতা সমাজ সেবা সংগঠনের পক্ষ থেকে হতদরিদ্রের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ খাগড়াছড়িতে ফ্রী মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন করেছে ২৩ বিজিবি খাগড়াছড়ি ২৯৮ নং সংসদীয় আসনে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রার্থীতা ঘোষণা

নিখোঁজদের উদ্ধারে পঞ্চম দিনে অভিযান চলছে

পঞ্চগড় প্রতিনিধি: / ২৮৭ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২

পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার করতোয়া নদীতে নৌকাডুবির ঘটনায় চতুর্থ দিন পর্যন্ত ৬৯ জনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। তবে ভয়াবহ এ দুর্ঘটনায় এখনও নিখোঁজ রয়েছেন অন্তত তিনজন। নিখোঁজদের উদ্ধারে বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) ভোর ৫টা থেকে পঞ্চম দিনের মতো অভিযান শুরু করেছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। পঞ্চগড়ের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক দীপঙ্কর কুমার রায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

জেলা প্রশাসনের জরুরি তথ্য কেন্দ্রের তথ্য মতে, এ ঘটনায় সর্বশেষ বুধবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকাল পর্যন্ত ৬৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। পরে মরদেহগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ডুবে যাওয়া নৌকাটিতে ঠিক কতজন যাত্রী ছিল, তার সঠিক তথ্য এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে এখনও তিনজন নিখোঁজ রয়েছেন।

পঞ্চগড়ের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক দীপঙ্কর কুমার রায় বলেন, নৌকাডুবির ঘটনায় ৬৯ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনও নিখোঁজ রয়েছে আরও তিনজন। বৃহস্পতিবার ভোর ৫টা থেকে পঞ্চম দিনের মতো অভিযান শুরু হয়েছে। এখন পর্যন্ত কাউকে উদ্ধার করা যায়নি।

জানা গেছে, পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার মাড়েয়া ইউনিয়নের করতোয়া নদীর অন্য পারে বদেশ্বরী মন্দিরে মহালয়া পূজা উপলক্ষে প্রতিবছরের ন্যায় এবারও ধর্মসভার আয়োজন করা হয়। রবিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরের দিকে মূলত ওই ধর্মসভায় যোগ দিতে সনাতন ধর্মালম্বীরা নৌকাযোগে নদী পার হচ্ছিলেন। তবে ৪০ থেকে ৫০ জনের ধারণ ক্ষমতার নৌকাটিতে দেড় শতাধিক যাত্রী ছিল। অতিরিক্ত যাত্রী বহনের কারণে নদীর মাঝপথে নৌকাটি ডুবে যায়। অনেকে সাঁতরে তীরে আসতে পারলেও সাঁতার না জানা নারী ও শিশুরা পানিতে ডুবে যায়।
এম/এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ