• বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ০৫:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
খাগড়াছড়ি ৩ উপজেলায় বিজয়ী হলেন যারা, একটিতে ফলাফল ঘোষণা স্থগিত মাটিরাঙ্গায় সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা প্রদান রাঙ্গামাটি চার উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হলেন যারা মহেশখালীতে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বেসরকারি ভাবে নির্বাচিত হয়েছেন যারা কাপ্তাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: সহবস্থানে থেকে কাপ্তাইয়ে শান্তিপূর্ণ প্রচারণায় প্রার্থীরা কাপ্তাইয়ে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের উদ্বোধন কাপ্তাইয়ে পুলিশী অভিযানে চোলাই মদ সহ আটক ১ নওগাঁর পতিসর কাচারি বাড়িতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন রামগড় ৪৩ বিজিবির অভিযানে ভারতীয় গাঁজা জব্দ বান্দরবান সদরে বিএনপি সমর্থিত আব্দুল কুদ্দুস ও আলীকদমে আওয়ামী লীগ সমর্থিত জামাল উদ্দিন চেয়ারম্যান নির্বাচিত রামগড় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান বিশ্ব প্রদীপ কুমার কারবারী মানিকছড়ি উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন যাঁরা

গবেষনা প্রকাশ নারী-শিশুদের যৌনপেশায় আসার প্রধান কারন দারিদ্রতা

সাইফুর রহমান পারভেজ, রাজবাড়ী প্রতিনিধি।। / ১২৪ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০২৪

সাইফুর রহমান পারভেজ, গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী)

নারী ও শিশুদের  যৌনপেশায় যুক্ত হওয়ার পেছনে দারিদ্রতাকে প্রধান কারন হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। যৌনপল্লীর নারী ও শিশুদের নিয়ে কাজ করা সংগঠন মুক্তি মহিলা সমিতির( এমএমএস) সহযোগীতায় দেরে দেস হোমস (টিডিএইচ)নামক সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক সংগঠন এ গবেষনাটি করা হয়।

বুধবার (২৭ মার্চ) বেলা বারোটায় মুক্তি মহিলা সমিতির কনফারেন্স রুমে এ উপলক্ষে গবেষনার প্রতিবেদন প্রকাশ ও মত বিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।  এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন গোয়ালন্দ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জ্যোতি বিকাশ চন্দ্র। গবেষনার বিষয়ে ধারনা প্রদান করেন (টিডিএইচ) এর বাংলাদেশ কো-অর্ডিনেটর জিনিয়া আফরোজ। গবেষনা উপস্হাপনের করেন টিডিএইচ এর গবেষক সুরজিত কুন্ডু।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মুক্তি মহিলা সমিতির নির্বাহী পরিচালক মর্জিনা বেগম। সমিতির প্রোগ্রাম ডিরেক্টর আতাউর রহমান মুঞ্জর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্হিত ছিলেন গোয়ালন্দ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান চৌধুরী, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ ফারসিম তারান্নুম হক, উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার রুহুল আমিন, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা দেওয়ান তোফায়েল আহমেদ, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা সালমা বেগম, উপজেলা মহিলা ও শিশু পাচার প্রতিরোধ কমিটির উপদেষ্টা নির্মল কুমার চক্রবর্তী, দৌলতদিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান মন্ডল, দৌলতদিয়া মডেল হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক মুহম্মদ সহিদুল ইসলাম, আক্কাস আলী হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক জাকির হোসেন, গোয়ালন্দ প্রেসক্লাবের সভাপতি মুহাম্মাদ আবুল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শামীম শেখ, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি রাশেদুল হক রায়হান,সাংবাদিক সিরাজুল ইসলাম সহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি,শিক্ষক,চিকিৎসক,এনজিও কর্মী, নারী কর্মী প্রমুখ।

সূত্র জানায় , গত বছরের নভেম্বর মাসে তেরে দেস হোমস ( টিডিএইচ) দৌলতদিয়া যৌনপল্লির ভেতরে সব চাইতে ঝুঁকিতে থাকা ১২-১৮ বছর বয়সী ৫০ জন নারীর উপর একটি গবেষণামূলক জরিপ চালায়।  গবেষনায় অংশগ্রহনকারীরা কিভাবে যৌনপল্লীতে আসলো তাদের সেই তিক্ত অভিজ্ঞতাগুলো  তুলে ধরেন। এতে দারিদ্রতাকে প্রধান কারন হিসেবে চিহ্নিত করে পাচার, প্রতারনা,শোষন ও নির্যাতন, বাবা-মায়ের বিচ্ছেদ, বাল্য বিয়ে, পরিবারের সদস্যদের চাপসহ বিভিন্ন বিষয় উল্লেখ করা হয়।পাশাপাশি এ থেকে উত্তরনের জন্য সরকারী-বেসরকারী পর্যায়ে পদক্ষেপ গ্রহনসহ সাতটি পরামর্শ তুলে ধরা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ