• শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ০১:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে নাশকতা: বিএনপির তিন নেতা গ্রেপ্তার দীঘিনালায় আনারস প্রতিকের সমর্থনে উঠান বৈঠক গুইমারায় রাতেও চলছে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সম্পর্কে অবহিতকরণ সভা কাপ্তাই হ্রদ ভরাট : তদন্ত করে দোষীদের খুঁজতে বলল আদালত মোংলায় ব্র্যাকের উদ্যোগে বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে সমন্বয় সভা রামগড় তথ্য অফিসের আয়োজনে মহিলা সমাবেশ মানিকছড়ি তিনটহরী উচ্চ বিদ্যালয়ে অভিভাবক সমাবেশ গোয়ালন্দে বিআইডব্লিউটিসি’র ওজন স্কেলের সড়ক তৈরীতে অনিয়ম কাপ্তাই কর্ণফুলি নদীতে মৎস্য বিভাগের  অভিযানে ৫ হাজার মিটার কারেন্ট জাল এবং ২০ টি রিং জাল জব্দ লামায় জমি নিয়ে বিরোধে জের ধরে ১ জনকে কুপিয়ে খুন, আহত ৭ তৈন রিজার্ভের গাছ চুরির ঘটনায় সরজমিন পরিদর্শনে তদন্ত টিম, ইতিমধ্যে একজন বরখাস্ত, দুইজন ক্লোজর্ড রাইখালী বাজারের প্রতিবন্ধি টিটু ভট্টাচার্য পেলেন হুইল চেয়ার 

ইসরায়েলে আবারও হামাসের রকেট হামলা

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ২৮০ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৩

ইসরায়েলে আবারও রকেট হামলা চালিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী স্বশস্ত্র গোষ্ঠি হামাস। এবার ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চলে রকেট হামলা চালানোর দাবি করেছে সংগঠনটি। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আইয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

এবারের রকেটগুলো গত ৭ অক্টোবরের রকেটের চেয়ে বেশি পাল্লার বলেই জানিয়েছে হামাস। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী এই স্বশস্ত্র গোষ্ঠি বলছে, একেকটি রকেটের পাল্লা ২৫০ কিলোমিটার। এগুলো ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর বিভিন্ন সদর দপ্তরে আঘাত হেনেছে।

এরই মধ্যে ইসরায়েলের উত্তরাঞ্চল থেকে সাইরেনের শব্দ আসতে শুরু করেছে। তবে এই রকেট হামলায় কোনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানা যায়নি।

পশ্চিম তীরেও হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। সেখানকার স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, ইসরায়েলের হামলায় পশ্চিম তীরে ৯ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

হামাসের সঙ্গে চলা যুদ্ধের মধ্যে গাজার উত্তরাঞ্চল থেকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১১ লাখ ফিলিস্তিনিকে সরে যেতে বলেছে ইসরায়েল। এরই মধ্যে গাজা সীমান্তের দিকে এগোতে শুরু করেছে ইসরায়েলি ট্যাংক। সেইসঙ্গে ভারী অস্ত্রও জমা করা হচ্ছে।

এদিকে গাজার উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দাদের বাড়ি না ছাড়ার আহ্বান জানিয়েছে হামাস। এ নিয়ে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে হামাসের রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রধান বাসেম নাইম বলেন, ‘আমাদের কাছে দুটি অপশন আছে। একটি হলো দখলদারদের হারানো। আরেকটি হলো বাড়িতে থেকে মারা যাওয়া। ১৯৪৮ সালের মতো আমরা আরেকটি নাকবা (বিপর্যয় দিবস) হতে দেব না।’

১৯৪৮ সালের ১৫ মে প্রায় সাত লাখ ফিলিস্তিনি গৃহহীন হয়েছিল। এই দিনটিকে ফিলিস্তিনিরা নাকবা দিবস হিসেবে পালন করে। এবার দ্বিতীয় নাকবা শুরু হয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। এরই মধ্যে বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র যেতে দেখা গেছে শত শত পরিবারকে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ