• বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:০২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহী রেসিডেন্সিয়াল কলেজে নবীন বরণ ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা কাপ্তাইয়ে ইউএনও এর বিদায় সংবর্ধনা নেত্রকোনায় জননন্দিত লেখক হুমায়ূন আহমেদের ৭৬তম জন্মদিনে হিমু উৎসব জনগণের মন জয় করাই বিএনপি’র রাজনীতির লক্ষ্য মানিকছড়িতে ‘সম্প্রীতির বিশাল সমাবেশে’ ওয়াদুদ ভূঁইয়া গুইমারায় সেনাবাহিনীর উদ্যোগে মানবিক সহায়তা ও বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা প্রদান খাগড়াছড়িতে মাদকের ভয়াবহতা সম্পর্কে মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত আন্দোলনে ঐক্যবদ্ধভাবে শামিল হতে হবে- ব্যারিস্টার মীর মো: হেলাল উদ্দিন স্বাস্থ্য সেবার মানোন্নয়নে নাগরিক সমাজের ভূমিকা শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  জেএএফএস’র সহযোগিতায় মাইসছড়িতে ত্রাণ পেলো এক হাজার পরিবার রাঙামাটি শহীদ মিনারে জেলা পরিষদের শ্রদ্ধা নিবেদন গুইমারায় মাদক দ্রব্য ইয়াবা সহ গ্রেফতার ২ কংলাক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে সাজেক উন্নয়ন ফোরাম কর্তৃক শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্লীপ ও মেরামতের ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

রিপন সরকার নিজস্ব প্রতিনিধি, খাগড়াছড়ি: / ৩৮২ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৬ মে, ২০২২

মাটিরাঙ্গার মাকুমতৈছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্লীপ ও মেরামতের ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ

খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গার মাকুমতৈছা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নাছমিন আক্তারের বিরুদ্বে চতুর্থ প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচির (পিইডিপি-৪) আওতায় স্কুল লেভেল ইমপ্রুভমেন্ট প্ল্যান (স্লিপ) ফান্ডের টাকা এবং বিভিন্ন উন্নয়ন বরাদ্ধের ২লক্ষ ৫০ হাজার টাকা সঠিকভাবে ব্যয় না করে আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে।

বরাদ্ধকৃত অর্থ দিয়ে যথাযথ কাজ না করায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসীসহ সাধারণ শিক্ষকরা। তারা তদন্ত সাপেক্ষে অবিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদদের প্রতি দাবী জানিয়েছেন।

স্থানীয় এলাকাবাসী ও শিক্ষকদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ২০২০-২১ অর্থবছরে বিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় মেরামতের জন্য বরাদ্ধ পাওয়া দুই লাখ টাকা এবং স্লীপের বিপরীতে পাওয়া ৫০ হাজার টাকা ব্যায়ের নামে পুরো টাকাই নয়-ছয় করেছেন বিদ্যালয়টির ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নাছমিন আক্তার।

মেরামতের দুই লাখ টাকা দিয়ে একটি টিনের ছোট্ট টয়লেট নির্মান ছাড়া আর কিছুই করেনি জানিয়ে, বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মিতাই ত্রিপুরা বলেন, বাকী সব টাকা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আত্মসাত করেছেন। তিনি বিদ্যালয়ে নিজের খেয়ালখুশি মতো আসেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

এবিষয়ে জানতে চাইলে মাকুমতৈছা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নাছমিন আক্তার বরাদ্ধের টাকা যথাযথভাবে ব্যায় করার দাবী করলেও কি কাজ করেছেন তা বলতে পারেননি। মেমো দেখাতেও পারেননি।

মেরামতের বরাদ্ধ থেকে বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক প্রমোদ বিকাশ ত্রিপুরা বিশ হাজার টাকা দাবী করেছে জানিয়ে তিনি বলেন, তাকে পাঁচ হাজার টাকা দিলেও সে আরো টাকা দাবী করে। না দেয়ায় সে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করছেন। এছাড়াও বিভিন্ন অফিস খরচ বাবত ৩০ হাজার টাকা দিয়েছেন বলেও দাবী করেন নাছমিন আক্তার।

মাটিরাঙ্গার ভারপ্রাপ্ত উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মঞ্জুর মোর্শদ বলেন, তদন্ত সাপেক্ষে অভিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নাছমিন আক্তারের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

এম/এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ