০৭ মে শনিবার সময় রাত ১২:০০ ঘটিকায় যামিনীপাড়া জোন অধিনায়ক লে: কর্ণেল এ বি এম জাহিদুল করিম তার স্কট গাড়ি নিয়ে একালার আইনশৃঙ্খলা পর্যবেক্ষণ করার জন্য জোন সদর থেকে তাইন্দং ইউপির দিকে যাওয়ার পথে তবলছড়ি গৌরাঙ্গ পাড়া মোড়ে রাস্তার পাশে অসহায় এক মহিলাকে বসে থাকতে দেখে গাড়ি থামিয়ে দ্রুত নেমে মহিলার পাশে বসে খোঁজখবর নেন জোন কমান্ডার। কথাবার্তা বলে বুঝতে পারেন এই বিধবা মহিলার দেখাশুনা করার কেউ নেই, ঔসুধ ক্রয়ের নেই টাকা, অসহায় এই বিধবাকে ফার্মেসীতে নিয়ে ঔসুধপত্র ও খাদ্যসামগ্রী কিনে দেন, জোন অধিনায়ক খেয়াল করেন এই বিধবা অসহায় মহিলাটি এতোই দুর্বল যে নিজের পায়ে হেটে বাড়িতে যাওয়ার শক্তিটুকুই নেই,জোন কমান্ডারের নির্দেশে এক দৈনিক কোলেকরে বাড়িতে পৌঁছে দিতে গিয়ে দেখেন মাথাগোঁজার জন্য তার জীর্ণশীর্ণ ঘরটিতে থাকা জন্য কোনভাবেই উপযুক্ত নয়। গৃহহীনদের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প ও বঙ্গবন্ধু শতবর্ষ পালন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী এতোএতো ঘর উউপহার দিলেও ভাগ্যের নির্মম পরিহাস-সমাজপতি আর জনপ্রতিনিধিদের চোখে পড়েনি এই অসহায় দুর্বল বিধবার মহিলার জীর্ণশীর্ণ ঘরটি? সকলের চোখের আড়াল হলেও মানবিক ও মমানবতার ফেরিওয়ালা ২৩ বিজির অধিনায়কের কোমল হৃদয় নাড়া দিয়েছে, তাইতো সকালবেলা জোন থেকে প্রতিনিধি পাঠিয়ে ঘর নির্মাণকাজের কি কি লাগবে খবর নেওয়ার জন্য,এর পরেই নির্মাণ সামগ্রী নিয়ে মিস্ত্রীসহ টিম পাঠিয়ে অসহায় বিধবা বাকী জীবন শান্তিতে ববসবাস করার জন্য সুন্দর একটি ঘর নির্মাণ করেদেন যামিনীপাড়া জোন অধিনায়ক লে: কর্ণেল এ বি এম জাহিদুল করিম।ঘর নির্মাণে সীমাবদ্ধ না থেকে অধিনায়কের নির্দেশে জোন সদরের এনে মেডিক্যাল টিম দিয়ে যাবতীয় পরিক্ষা নিরিক্ষা করে ঔসুধপত্র দেন, একইসাথে এই অসহায় বৃদ্ধা মহিলাকে পরবর্তীতেও চিকিৎসা ও খাদ্যসহায়তা দিবেন বলে ঘোষনা করেন জোন অধিনায়ক।
এম/এস