• বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
আওয়ামীলীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মহালছড়ি ও মাইসছড়ি বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল মহালছড়িতে সামাজিক সংস্কার আন্দোলনের ব্যানারে শীতার্তদের কম্বল বিতরণ রংপুরে ২য় বারের মতো আয়োজিত হয়ে গেলো ” কিরন পেজেন্টস এন,ইউ,এস,ডি,এফ দক্ষতা উন্নয়ন সম্মেলন ২০২৫ বান্দরবানে নানান আয়োজন চলছে জ্ঞান ও বিদ্যার দেবী সরস্বতী পূজা ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে নাইক্ষংছড়িতে এক কিশোরের পা উড়ে গেল শেষ হলো বান্দরবান-র  জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট মহালছড়িতে সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক উপহার প্রদান উপজেলা বিএনপির লামায় নবাগত ইউএনওর সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় নানা আয়োজনে রাজস্থলীতে সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় মতবিনিময় অনুষ্ঠিত খেলাধুলা একটি জাতির উন্নতির অন্যতম মাধ্যম- বলেন -লে. কর্নেল এ এস এম মাহমুদুল হাসান আওয়ামী সরকারের রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকান্ডে জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে খাগড়াছড়িতে মশাল মিছিল

পাহাড়ের পঞ্চম সশস্ত্র দল মগ পার্টি

নিজস্ব প্রতিবেদক(ঢাকা): / ৩০৭ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২২

১৯৯৭ সালে পার্বত্য চুক্তি সইয়ের আগে তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড়িদের সংগঠন ছিল শুধু জেএসএস। পার্বত্য চুক্তির বিরোধিতা এবং পাহাড়ে পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে আন্দোলনের অঙ্গীকারে জেএসএসে শিক্ষিত-তরুণ নেতৃত্বের একটি অংশ চুক্তির পরপরই গঠন করে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট বা ইউপিডিএফ। এই দুই সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে হানাহানি লেগেছিল দীর্ঘ সময়। পরে সংগঠন দুটি ‘জেএসএস-এম এন লারমা’ এবং ‘ইউপিডিএফ-গণতান্ত্রিক’ নামে দুটি করে উপদলে বিভক্ত হয়। ফলে পার্বত্য জেলায় পাহাড়িদের সংগঠন হয় চারটি। এই চার সংগঠনই নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয় এবং নেতা-কর্মীদের নামধাম প্রকাশ করেছে, সভা, সমাবেশও করেছে। এদের প্রত্যেকেরই একটি করে সশস্ত্র দল আছে, যারা পাহাড়ে অপহরণ, চাঁদাবাজি, খুনের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ আছে। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে কিংবা নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে তারা একটি করে সশস্ত্র দলও সক্রিয় রাখে। অবশ্য সংগঠন চারটির কেউই তাদের এই সশস্ত্র শাখা থাকার কথা স্বীকার করে না। এখন মগ পার্টি সক্রিয় হওয়ার কারণে পাহাড়িদের সশস্ত্র দলের সংখ্য বেড়ে দাঁড়ালো ৫টিতে।

জেএসএসের রাঙামাটি জেলা সাধারণ সম্পাদক নগেন্দ্র চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেএসএসই পার্বত্যবাসীর অধিকার আদায়ের আন্দোলন করছে। জেএসএসকে দমানোর জন্য একের পর এক দল-উপদল সৃষ্টি করা হয়েছে। এদের দিয়ে জেএসএস নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষকে খুন করা হচ্ছে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক কমিটির সভাপতি গৌতম দেওয়ান বলেন, পাহাড়ে কেন সংঘাত হচ্ছে তা পাহাড়ের সবার কাছে পরিষ্কার। পাহাড়ের মানুষ সব জানে, কিন্তু জীবনের নিরাপত্তায় কেউ মুখ খোলে না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ