• বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ০৯:১০ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
লংগদুতে দুইদিন ব্যাপি কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত দীর্ঘ ১৭ বছর পর পর্যটনের লেক পরিস্কার করছে রামগড় বিএনপি কাপ্তাই ইউএনও’র হস্তক্ষেপে মুক্তি মিললো ভাতের হোটেলে কাজ করা ৪ শিশুর অব্যবস্থাপনার দীর্ঘ ছায়া কাটিয়ে নতুন দিগন্তে পানছড়ি বাজার উচ্চ বিদ্যালয় খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম শুরু মাটিরাঙ্গা জোনে মাসিক নিরাপত্তা ও সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বাঘাইহাট বাজার বয়কট প্রত্যাহার করেছে সাজেকবাসী মাটিরাঙ্গায় বিজিবির অভিযানে ভারতীয় শাড়ি ও টি-শার্ট উদ্ধার কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী কলেজ ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি’র উদ্বোধন রামগড় একতা সমাজ সেবা সংগঠনের পক্ষ থেকে হতদরিদ্রের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ খাগড়াছড়িতে ফ্রী মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন করেছে ২৩ বিজিবি খাগড়াছড়ি ২৯৮ নং সংসদীয় আসনে আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রার্থীতা ঘোষণা

খাগড়াছড়ি উপজেলা পরিষদের সেগুনগাছ কর্তন নিলাম দেয়া হলেও জানে না চেয়ারম্যান

রিপন সরকার নিজস্ব প্রতিনিধি, খাগড়াছড়ি: / ৩৭৪ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বুধবার, ২ মার্চ, ২০২২

খাগড়াছড়ি সদর উপজেলা পরিষদের সেগুন গাছ কর্তন করে নিলাম দেয়া হলেও বিষয়টি জানেননা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান। পরিষদে থাকা ৬টি সেগুন গাছ কর্তন করে অফির্সাস কোয়াটার ভবন নির্মান করার সিদ্ধান্ত নেয় সংশ্লিষ্ট কতৃর্পক্ষ।

জানা যায়, গত মাসের ১৭ তারিখে উপজেলা পরিষদের গাছ কর্তনের নিলাম দেয়া হলেও ইজারাদার গত কাল ১মার্চ তারিখ পর্যন্ত সরকারি কোষাগারে টাকা জমা দেয়নি।কিন্তু গত সোমবার রাতের আধাঁরে ইজারাদার উপজেলা পরিষদ থেকে গাছ কেটে নিয়ে যায়। নিয়ম অনুয়ায়ী গাছ গুলো নিলাম দিয়ে সর্বোচ্চ দরদাতাকে দেয়ার কথা।কিন্তু নিলাম কমিটি সেই কাজটি না করে তাদের পছন্দমত একজন কাঠ ব্যাবসায়ীকে ডেকে গাছগুলো বাজার দরের চেয়ে নাম মাত্র মূল্য দরে কর্তন করার অভিযোগ উঠেছে। সূত্র জানায়, এই ছয়টি সেগুন গাছ বাজারে দুই থেকে আড়াই লক্ষ টাকা হবে। নিলাম কমিটির সদস্য সচিব ও বন বিভাগের সদর রেঞ্জ কর্মকর্তা বাবু রাম চাকমার যোগ সাজসে গাছগুলোর দাম কম ধরা হয়েছে। তাছাড়া গাছ নিলাম হওয়ার বিষয়টি খোত উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নিজেই জানে না। কাগজে পত্রে নিলাম দেখানো হলেও গাছ কর্তনের মূল্যকৃত টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে সেগুন গাছ নিয়ে যায় ব্যবসায়ী। টাকা জমা না দিয়ে গাছ কর্তন হওয়ায় শহরে আলোচনার ঝড় উঠেছে। উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শানে আলম বলেন ,গাছ কর্তনের বিষয়ে আমি জানি না। শুনিছি নিলাম দেয়া হয়েছে। কিন্তু নিলামের কোন নিয়ম মানা হয়নি। শুধু মাত্র কাগজে পত্রে নিলাম কমিটি করে বাজার দরের চেয়ে কম মূল্য নির্ধারন করা হয়েছে। তাছাড়া ইজারাদার সরকারী কোষাগারে টাকা জমা না দিয়েই গাছ কর্তন করে নিয়ে গেছে। এ বিষয়ে নিলাম কমিটির সদস্য সচিব বাবুরাম চাকমা নিলামে কতজন অংশ গ্রহন করেছে এবং সর্বোচ্চ দর কত হয়েছে তা বলতে অস্বীকৃতি জানিয়ে বলেন, উপজেলা পরিষদের গাছ কর্তন করার বিষয়ে আমার কোন হাত নেই। শুধূ মাত্র নিলাম কমিটির সদস্য সচিব হিসাবে গাছের মূল্য নির্ধারন করে দিয়েছি। নিলাম কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাহফুজা মতিন গাছগুলো যথাযথ নিয়ম অনুসরন করেই কর্তন করা হয়েছে বলে দাবী করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ