• বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
আওয়ামীলীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মহালছড়ি ও মাইসছড়ি বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল মহালছড়িতে সামাজিক সংস্কার আন্দোলনের ব্যানারে শীতার্তদের কম্বল বিতরণ রংপুরে ২য় বারের মতো আয়োজিত হয়ে গেলো ” কিরন পেজেন্টস এন,ইউ,এস,ডি,এফ দক্ষতা উন্নয়ন সম্মেলন ২০২৫ বান্দরবানে নানান আয়োজন চলছে জ্ঞান ও বিদ্যার দেবী সরস্বতী পূজা ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে নাইক্ষংছড়িতে এক কিশোরের পা উড়ে গেল শেষ হলো বান্দরবান-র  জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট মহালছড়িতে সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক উপহার প্রদান উপজেলা বিএনপির লামায় নবাগত ইউএনওর সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় নানা আয়োজনে রাজস্থলীতে সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় মতবিনিময় অনুষ্ঠিত খেলাধুলা একটি জাতির উন্নতির অন্যতম মাধ্যম- বলেন -লে. কর্নেল এ এস এম মাহমুদুল হাসান আওয়ামী সরকারের রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকান্ডে জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে খাগড়াছড়িতে মশাল মিছিল

মাদারীপুরে প্রধান শিক্ষিকার নামে অনিয়মের অভিযোগ!! ব্যবস্থা নিচ্ছেনা স্থানীয় প্রশাসন

মাদারীপুর প্রতিনিধি: / ২৫৩ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০২২

মাদারীপুরে প্রধান শিক্ষিকার নামে স্কুল ফাকি দেওয়াসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
আজ ১৩ জানুযারী বৃহষ্পতিবার সকাল ৯ টা থেকে ৯.৪০ টা পর্যন্ত সাংবাদিকদের একটি দল ১৪২ নং মাটি ভাঙ্গা সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সরেজমিনে গিয়ে এসব অভিযোগের কথা জানতে পারে। এলাকাবাসি সূত্রে জানা যায় যে প্রধান শিক্ষক ফারহানা আক্তার প্রায়ই স্কুলে দেরি করে যান এবং মাঝে মাঝে স্কুলে না গিয়েও পরের দিন এসে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষর করেন। এ সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা যায় যে, রগচটা এই প্রধান শিক্ষিকা চরমুগরিয়া ২ নং সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে থাকাবস্থায় প্রথম শ্রেণির এক ছাত্রীকে মেরে আহত করার পরে এলাকাবাসি ক্ষিপ্ত হলে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তাকে কোন শাস্তি না দিয়ে প্রথমে ২ মাস মেডিকেল ছুটি ও পরে স্কুলে জোগদান না করিয়েই ঘরে বসিয়েই বেতন দিতে থাকেন। এর পরে তাকে শাস্তি না দিয়ে বিএড প্রশিক্ষণে পাঠিয়ে দেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার। পরবর্তীতে উর্ধ্বতন কতৃপক্ষ বিষয়টি জানার পরে গত ১৫ মার্চ-২০২০ খ্রিঃ ফারহানা আক্তারকে প্রশাসনিক বদলী করে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে ডিজি অফিস থেকে নির্দেশ দেওয়া হলেও উক্ত প্রধান শিক্ষকের সাথে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের সখ্যতা থাকায় তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। স্থানীয় প্রশাসন তার অপকর্মের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা না নেওয়ার রহস্যজনক কারনেই তিনি বেপরোয়া হয়ে ওঠেন বলে অনেকের ধারনা। শুধু তাই তাই নয় এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের দেখে নেওয়ারও হুমকি দেন। স্কুলের পাশের বাসিন্দা মনির ঢালী ও ভ্যান চালক বাদল খান বলেন ম্যাডাম সবসময় স্কুলে আসেননা। মাঝে মাঝে আসেন এবং তারাতারি চলে যান। আপনারা কিছু বলেননা কেন এমন প্রশ্নের জবাবে তারা বলেন যারা বলতে পারে তারাই কিছু বলেনা আর আমরা কি বলব? এ ব্যাপারে প্রধান শিক্ষিকা সাংবাদিকদের বলেন আপনারা আমার স্কুলে কার অনুমতি নিয়ে আসছেন? আমার স্কুলে আসতে হলে ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষের অনুমতি লাগবে। তিনি জেলা প্রশাসককে বিষয়টি জানাবেন বলেও সাংবাদিকদের হুমকি দেন। এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী অফিসার মসিউর রহমান, উপজেলা শিক্ষা অফিসার রাশিদা খাতুন এবং জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নাসির উদ্দিন আহম্মেদ ভিন্ন ভিন্ন ভাবে মোবাইলে বলেন তারা বিষয়টি দেখবেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ