• বুধবার, ১৪ মে ২০২৫, ০৮:৪৫ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
কাপ্তাই লেকে পানি স্বল্পতায় বিদ্যুৎ উৎপাদন মাত্র ৪০ মেগাওয়াট কাপ্তাইয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্মৃতি মিনিবার ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন খাগড়াছড়িতে কোনো প্রকার তদবির ছাড়া ১২০ টাকায় নিয়োগ পেলেন ৯ জন পুলিশ কনস্টেবল খাগড়াছড়িতে ৪৬তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ অনুষ্ঠিত পরিবেশ দূষণের দায়ে গোয়ালন্দে ভিক্টর ভিলেজকে ২ লাখ টাকা জরিমানা সুন্দরবনে পুশ ইন করা ৭৮ জনকে উদ্ধার করলো কোষ্টগার্ড মোংলা বন্দরে আগমন বেড়েছে বাণিজ্যিক জাহাজের, গাড়ি আমদানিতে রেকর্ড চকরিয়ায় জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ নির্মাণাধীন রাস্তা বন্ধ করে ঘর নির্মাণ, বিপাকে ৫০ পরিবার লংগদুতে ট্রলি উল্টে আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি সেই সাগর,র, মৃত্যু মানিকছড়িতে জেলা প্রশাসকের আশ্রয়ণ পরিবারে ত্রাণ বিতরণ ও উন্নয়ন কাজ পরিদর্শন গুইমারায় ৫ কেজি গাঁজাসহ এক মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

পাহাড়ের সকল জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে কাজ করবে রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ -হাবিব আজম

প্রতিনিধির নাম / ২৩০ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪

দৈনিক পার্বত্যকন্ঠ:

পার্বত্য চট্টগ্রামের সকল জনগোষ্ঠীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও পাহাড়ের কল্যাণে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য মো. হাবিব আজম বলেন, চট্টগ্রামে সকল জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবাসহ উন্নয়নমূলক সকল বিষয়ে নিরলস ভাবে কাজ করবো এবং পার্বত্য চট্টগ্রামকে বৈষম্যহীন গড়ার জন্য কাজ করে যাব।

রোববার (১০ নভেম্বর) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য মো. হাবিব আজম রাঙ্গামাটি বাসীর উদ্দেশ্যে এসব কথা বলে।

তিনি বলেন, প্রথমে শ্রদ্ধা ভরে স্মরণ করছি, বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে বহু ছাত্র-জনতা শহীদ হয়েছেন এবং যারা আহত হয়েছেন তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাচ্ছি।

আমরা রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদে বৈষম্য মুক্তির যে কথাগুলো বলতে পারছি, এটি একমাত্র বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে যারা শহীদ হয়েছেন তাদের আত্মত্যাগ। তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা বৈষম্য বিরোধী বাংলাদেশ আমরা গড়তে যাচ্ছি। তারই ধারাবাহিকতায় আমরা পার্বত্য চট্টগ্রামকেও বৈষম্যভুক্ত করার লক্ষে সব সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠী ধর্ম-বর্ণ দল-মত নির্বিশেষে সকলকে নিয়ে সম্মিলিতভাবে পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নে কাজ করে যাব।

হাবিব আজম বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ের আনাচে-কানাচে, পাড়া-মহল্লায় ও দুর্গম প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষার আলো পৌঁছে দিতে চাই। যেখানে স্কুল-কলেজ নাই, আমরা সেখানে স্কুল-কলেজ প্রতিষ্ঠা করবো এবং পাহাড়ের প্রত্যন্ত অনেক অঞ্চল রয়েছে, যেসব এলাকায় রাস্তাঘাট নেই। সেই দুর্গম অঞ্চলে পাহাড়িরা বসবাস করেন। অসুস্থ রোগীদেরকে রাস্তাঘাটের অভাবে সঠিকভাবে স্বাস্থ্যসেবা পাওয়ার জন্য শহরে আসতে পারেন না। আমরা চেষ্টা করবো রাস্তাঘাট এবং ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণ করার। যাতে সবাই সুযোগ নিতে পারেন। যেকোনো প্রয়োজনে দ্রুত যাতায়াতের যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য আমরা বেশি গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাব।

হাবিব আজম আরও বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের আপামর সকল জনগোষ্ঠীর শিক্ষার হার শতভাগ হবে, স্বাস্থ্য খাতে উন্নয়ন হবে এবং যোগাযোগ হবে তখন পার্বত্য অঞ্চলে পার্বত্য অঞ্চলের পরিবর্তন অবশ্যই আসবে। পরিবর্তনের আওয়াজ উঠছে বৈষম্য বিরুদ্ধে আওয়াজ উঠেছে আমরা চাই সেটা যথাযথভাবে আমরা পারি রক্ষা করতে পারি সেই লক্ষ্যে সকল সম্প্রদায়ের সকলেই আমাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন, আমাদের পাশে থাকবেন এটাই আমি কামনা করি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ