মিন্টু কান্তি নাথ রাজস্থলী :
রাঙ্গামাট জেলার রাজস্থলী উপজেলার শফিপুর এলাকার বাসিন্দা সাংবাদিক মোঃ সুমন দীর্ঘ ১১ মাস পরেব মিথ্যা ধর্ষণ মামলায় জামিন মুক্ত হয়েছে। জানাযায় গত ১৮ নভেম্বর রাঙ্গামাটি বিঞ্জ জেলা ও জজ আদালতে জামিনে মুক্তি দিয়েছে সাংবাদিক সুমনকে। সুমনের আটকের পর থেকে মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তির দাবিতে রাঙ্গামাটি প্রেসক্লাবে ও
বাঙ্গালহালিয়া বাজারে মানবাধিকার তথ্য পর্যবেক্ষণ সোসাইটি MTPS. (মাতপস্) ওয়ার্ল্ড। সাংবাদিক ও সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল । সাংবাদিক সুমন জামিনে মুক্তি পেয়ে অশ্রু চোখে বলেন জায়গা সম্পতি নিয়ে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আমাকে ও আমার পরিবারকে ঘায়েল করার জন্য উদ্দেশ্য প্রণীত ভাবে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ধর্ষণ মামলা দিয়ে সম্মানহানি সহ বড় ধরনের ক্ষতি করার জন্য ফাঁসানো হয়েছে বলে জানান।
মোছা-কুলসুম আক্তার, (২৯) পিতা-মোঃ জসিম উদ্দিন, মাতা- আয়েশা বেগম, সাং- শফিপুর, ডাকঘর- বাঙালহালিয়া, থানা- চন্দ্রঘোনা, জেলা- রাঙ্গামাটি বাদী হয়ে, মোঃ সুমন (৩৪) পিতা- আব্দুল মজিদ, মাতা- সুফিয়া বেগম, সাং- শফিপুর, ডাকঘর- বাঙ্গালহালিয়া, থানা- চন্দ্রঘোনা, উপজেলা- রাজস্থলী জেলা রাঙ্গামাটি কে আসামী করে চন্দ্রঘোনা থানায় ৯(১) ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী ২০০৩ তৎসহ ৩২৩/ ৩২৪/ ও ৩৮০ ধারায় মামলা নং ২০২/২৪ জি আর মামলা ২৪/২৩ দায়ের করেন।এদিকে মোঃ সুমন আরো বলেন মামলার এজাহারে লিপিবদ্ধ ঘটনার ৮ দিন আগে ২১ শে জুলাই রোজ শুক্রবার তার নিজ বাড়ি খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলার, তবল ছড়িতে পিতার সম্পত্তি ভাগবণ্টন করে কিছুটা বিক্রির উদ্দেশ্য যায় এবং ২১ শে জুলাই থেকে ১০ই আগষ্ট পযন্ত সেখানে অবস্থান করে। যা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়। মোঃ সুমন ঘটনার সময় এলাকায় ছিলনা এই ঘটনার সাথে সে কোনোভাবেই জড়িত না কিন্তুু মামলার এজাহারে তার নাম কিভাবে আসলো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট প্রশ্ন রাখেন। বাঙ্গালহালিয়া বাজারে প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারাও বলেছিন অনতিবিলম্বে মোঃ সুমনের বিরুদ্ধে হয়রানি মুলক মিথ্যা ধর্ষণ মামলা প্রত্যাহার করে প্রকৃত রহস্য উৎঘাটন করে দোষী ব্যক্তিদের কে আইনের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানিয়েছিলেন। সাংবাদিক সুমন জামিনে মুক্তি পাওয়ায় এলাকাবাসী খুশি।