• শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ১১:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
কাপ্তাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন: তাপদাহ উপেক্ষা করে প্রার্থীরা ছুটছেন ভোটার দোয়ারে দোয়ারে  খাগড়াছড়িতে সার্বজনীন পেনশন স্কীম নিবন্ধনে শীর্ষে মাটিরাঙা খাগড়াছড়িতে নাশকতা: বিএনপির তিন নেতা গ্রেপ্তার দীঘিনালায় আনারস প্রতিকের সমর্থনে উঠান বৈঠক গুইমারায় রাতেও চলছে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সম্পর্কে অবহিতকরণ সভা কাপ্তাই হ্রদ ভরাট : তদন্ত করে দোষীদের খুঁজতে বলল আদালত মোংলায় ব্র্যাকের উদ্যোগে বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে সমন্বয় সভা রামগড় তথ্য অফিসের আয়োজনে মহিলা সমাবেশ মানিকছড়ি তিনটহরী উচ্চ বিদ্যালয়ে অভিভাবক সমাবেশ গোয়ালন্দে বিআইডব্লিউটিসি’র ওজন স্কেলের সড়ক তৈরীতে অনিয়ম কাপ্তাই কর্ণফুলি নদীতে মৎস্য বিভাগের  অভিযানে ৫ হাজার মিটার কারেন্ট জাল এবং ২০ টি রিং জাল জব্দ লামায় জমি নিয়ে বিরোধে জের ধরে ১ জনকে কুপিয়ে খুন, আহত ৭

উপজেলা নির্বাচনে নিজেদের প্রার্থীদের জেতাতে মরিয়া জেএসএস (সন্তু)

জয় দাশ, চট্টগ্রাম: / ২১৬ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শনিবার, ৪ মে, ২০২৪

জয় দাশ, চট্টগ্রাম:
আসন্ন ৮ই মে রাঙামাটি জেলার সদর, কাউখালী, জুরাছড়ি ও বরকল উপজেলা পরিষদের নির্বাচনকে সামনে রেখে পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর সশস্ত্র তৎপরতা অতিমাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের আঞ্চলিক সংগঠন গুলোর মধ্যে জেএসএস(সন্তু) দল নির্বাচনে তাদের সংগঠনের প্রার্থীকে যেকোন উপায়ে জয়ী করে আনার লক্ষ্যে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করতে একের পর এক খুন, গুম, অপহরণসহ নানা ধরনের সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে। নির্বাচনে যে কোন উপায়ে নিজেদের প্রার্থীদের বিজয়ী করতে সশস্ত্র তৎপরতা বৃদ্ধি করেছে তারা। এবারের নির্বাচনে তাদের মূল টার্গেট জাতীয় রাজনৈতিক মূলধারার দল, বিশেষ করে আওয়ামী লীগের উপজাতি নেতৃবৃন্দ।

নির্বাচনকে ঘিরে পাহাড়ী সংগঠনগুলোর এই সশস্ত্র কার্যক্রম কিন্তু হঠাৎ করে শুরু হয়নি। একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করেই তারা তাদের নীলনকশা বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছে। এ কাজে তারা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকেও প্রতিপক্ষকে হত্যার হুমকি দিয়ে আসছে।

রাঙামাটির রাজস্থলী উপজেলার বাঙ্গালহালিয়ায় গত ৭ এপ্রিল ২০২৪ থেকে স্থানীয় দু’জন জনপ্রতিনিধি নিখোঁজ রয়েছে; স্থানীয়রা জানায় তাদেরকে জেএসএস (সন্তু) দল কর্তৃক অপহরণ করা হয়েছে।

নিখোঁজ দু’জনের একজন রাজস্থলী উপজেলাধীন বাঙ্গালহালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৭নং ওয়ার্ডের মেম্বার ক্যাচিংহ্লা মারমা (৩৪) ও অপরজন ৮নং ওয়ার্ডের মেম্বার ও ইউনিয়ন যুবলীগের সহ সভাপতি ইখ্যাইমং মারমা (৩৬)। নিখোঁজদের মধ্যে ক্যাচিংহ্লা মারমা’র স্ত্রী বাঙ্গালহালিয়াস্থ চন্দ্রঘোনা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। কিন্তু জেএসএস এর সন্ত্রাসীদের প্রতিনিয়ত হুমকি এবং হামলার ভয়ে তারা নিরাপত্তাহীনতায় দিন পার করছেন।

ঘটনার অনুসন্ধানে জানা যায়, গত ৭ই এপ্রিল সকালে বাঙ্গালহালিয়া বাজারে এসে দুই মেম্বার এক সাথেই নিখোঁজ হন। এই ঘটনার পর থেকেই তাদের খোঁজে বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ করেও কোনো খবর পায়নি পরিবার।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ইখ্যাইমং মারমাকে যুবলীগ থেকে পদত্যাগ করতে বলেছিলো জেএসএস, যুবলীগ থেকে পদত্যাগ না করায় ও ক্যাচিংহ্লা মারমা শুধুমাত্র
তার ঘনিষ্ঠ জন হওয়ায় অপহৃত দু’জনকেই উপজাতীয়দের আঞ্চলিক সংগঠন জেএসএস (সন্তু) দলের পক্ষ থেকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হয়েছিলো। এই হুমকির কারনেই ৮নং ওয়ার্ডের মেম্বার ইখ্যাইমং মারমা প্রাণভয়ে আগাপাড়ায় না থেকে বাঙ্গালহালিয়া বাজারে তালুকদার মার্কেটের তিন তলায় স্বপরিবারে বসবাস করতেন। এভাবে তারা ইউনিয়ন পরিষদের কার্যক্রম পরিচালনা করেন। কিন্তু এলাকার বাহিরে থেকেও রেহাই পেলেন না তারা জেএসএস (সন্তু) গ্রুপের হাত থেকে।

গত ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে রাঙ্গামাটির জুরাছড়ি উপজেলায় প্রায় সাড়ে ৪শ’ উপজাতি সম্প্রদায়ের লোক ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগে যোগদান করেন। এরপর অনেকেই জেএসএস (সন্তু) গ্রুপের হুমকির কারণে আর আওয়ামী লীগে সক্রিয় থাকতে পারেননি। বিশেষ করে ২০১৭ সালের শেষের দিকে জেএসএস সন্ত্রাসীদের হুমকির মুখে আওয়ামীলীগ ছাড়তে বাধ্য হয়েছে রাঙ্গামাটির জুরাছড়ি, বিলাইছড়ি ও বাঘাইছড়ির শত শত নেতাকর্মী।

আওয়ামীলীগ করার অপরাধে গত ৫ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে বিলাইছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রাম চরণ মারমা ওরফে রাসেল মারমাকে পিটিয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় ফেলে রেখে যায় জেএসএস সন্তু গ্রুপের ১০-১২ জনের একটি দল। ওই দিনই রাত ৮টার দিকে জুরাছড়ি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সহ-সভাপতি অরবিন্দু চাকমাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।

৬ ডিসেম্বর ২০১৭ সালে মধ্য রাতে ঘরে ঢুকে মহিলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ঝর্ণা খীসা ও তার পরিবারের আরও দুই সদস্যকে কুপিয়ে জখম করা হয়। এরও আগে গত ২০ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে বিলাইছড়িতে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি স্বপন কুমার চাকমা, যুবলীগ নেতা রিগান চাকমা, ইউপি সদস্য অমৃত কান্তি তঞ্চংগ্যা, কেংড়াছড়ি মৌজার হেডম্যান সমতোষ চাকমাকে মারধরের ঘটনা ঘটে।

গত ২০১৯ সালের ১৮ মার্চ রাঙামাটির বাঘাইছড়ি উপজেলায় উপজাতি এক পক্ষের ভোট বর্জনের মধ্যে ভোটগ্রহণের পর নির্বাচনী দায়িত্ব পালনকারীদের উপর জেএসএস সন্তু গ্রুপের সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা হামলা চালিয়ে নির্বাচনের সাথে সম্পৃক্ত সাতজন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যকে হত্যা করে।বিলাইছড়ি উপজেলার ফারুয়া ইউনিয়নে নির্বাচনী কাজ শেষ করে স্ত্রী এবং ছেলেকে নিয়ে কাপ্তাই হ্রদ হয়ে নৌকায় করে বিলাইছড়ি সদরে আসছিলেন সুরেশ। পথে তিনকোনিয়া ইউনিয়নের আলিখেয়াং এলাকায় জেএসএস সন্তুর অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা নৌকা থামিয়ে স্ত্রী ও ছেলেকে লাথি মেরে নৌকা থেকে ফেলে দেয় এবং সুরেশকে পাশের একটি টিলায় নিয়ে গুলি করে হত্যা করে পালিয়ে যায়।

১৮ মার্চ দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত বাঘাইছড়ি উপজেলা পরিষদের নির্বাচনী কাজে নিয়োজিত সাতজনকে সদরে ফেরার পথে গুলিতে হত্যার ১৫ ঘণ্টার ব্যবধানে এ নৃশংস ঘটনাটি ঘটায় জেএসএস।

২০১৯ সালের ১৯ মার্চ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বিলাইছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সুরেশ কান্তি তঞ্চঙ্গ্যাকে ব্রাশফায়ারে হত্যা করে জেএসএস এর অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা। ঐদিন সকাল ৯ টার দিকে বিলাইছড়ি উপজেলার ফারুয়া ইউনিয়নের আলিখ্যিয়ং এলাকায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। সূত্র: ১৯ মার্চের (নিউজওয়ান২৪)

২০২২ সালের ১২ মে রাত ১টা ৪৫ মিনিটে রাঙামাটির বরকল উপজেলার সীমান্ত এলাকায় জেএসএস (সন্তু) দলের সন্ত্রাসীরা লক্ষী চন্দ্র চাকমা (৫০) নামের এক ব্যক্তিকে তার বাড়িতে এসে তাকে গুলি করে হত্যা করে। লক্ষী চন্দ্র চাকমা অতীতে ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক দলের কর্মী ছিলেন। তিনি সবকিছু ছেড়ে পারিবারিক কৃষি কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করতেন।

এরকম আরো অনেক খুন ও হত্যার ঘটনা আছে।

সংশয়ের বিষয় হলো এবারও উপজেলা পরিষদের নির্বাচনকে সামনে রেখে আঞ্চলিক সংগঠন জেএসএস সন্তুর অপহরণ, অস্ত্রবাজি আর হত্যাযজ্ঞ চলমান থাকবে বলেই মনে হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে তাদের কার্যক্রম ও সাম্প্রতিক ঘটনাবলীর মাধ্যমে সেরকম আশংকাই তৈরি হয়েছে।

বর্তমানে আসন্ন উপজেলা পরিষদের নির্বাচনকে সামনে রেখে রাঙামাটি পার্বত্য জেলার বরকলে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেয়া প্রার্থীর নির্বাচনী পোষ্টার ছিঁড়ে ফেলাসহ কর্মী-সমর্থকদের হুমকি প্রদানের অভিযোগ এনে একজন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী বরকল থানায় জিডি করেছেন। বরকল থানা পুলিশ জিডির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, আগামী ৮ই মে রাঙামাটিতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ৬ষ্ঠ ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্টিত হবে। এই লক্ষ্যে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বীতাকারী প্রার্থী রাঙামাটি জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ কুমার চাকমার নির্বাচনী প্রচার-প্রচারনার জন্য পোষ্টার- ব্যানার নিয়ে তাদের কয়েকজন কর্মী রাঙামাটির সীমান্তবর্তী বড়হরিণা ইউনিয়নে পাঠালে সেখানে যাওয়া মাত্রই তাদেরকে কয়েকজন যুবক পোষ্টার-ব্যানার লাগাতে নিষেধ করে।

কেন বাধা দেওয়া হচ্ছে কারন জানতে চাইলে উক্ত যুবকরা প্রার্থী সন্তোষের কর্মী- সমর্থকদের গালি-গালাজ ও হুমকি দিয়ে পাঠিয়ে দেয়। একইভাবে বরকলের ঠেগামুখ ও খুব্বাং এলাকায় পোষ্টার-ব্যানার লাগাতে গেলে সেখানেও বাধা দিয়ে হুমকি-ধামকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ করা হয় জিডিতে।

বিষয়টি জানতে চাইলে চেয়ারম্যান প্রার্থী সন্তোষ কুমার চাকমা তার নির্বাচনী এজেন্ট মোঃ আবুল কালাম কর্তৃক বরকল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়েরের তথ্য প্রতিবেদককে নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, আমার নেতাকর্মীদের প্রতিনিয়তই জেএসএস (সন্তু) দলের পক্ষ থেকে বাধা দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যেই জেএসএস (সন্তু) দলের অব্যাহত হুমকিতে নির্বাচনে ৬টি কেন্দ্রে আমার পোলিং এজেন্ট বসাতে পারবো না। এসকল এলাকায় আমার স্থানীয় কর্মী-সমর্থকদের প্রাণ নাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে।

তিনি জানান, স্থানীয় পোলিং অফিসারগণ যদি নিরপেক্ষ থাকে এবং জাল ভোট না পড়ে তাহলে আমার বিজয় সুনিশ্চিত। কিন্তু ইতোমধ্যেই রাঙামাটি শহরে পোলিং কর্মকর্তাদের নিয়ে ভোজসভা করেছে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা। এতেই বুঝা যাচ্ছে নির্বাচন কতটা সুষ্ঠু হবে।

এর আগে ২০১৯ সালে রাঙামাটি জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ কুমার চাকমাকে জেএসএস সন্তুর সন্ত্রাসীরা অপহরণ করে সীমান্তের ওপারে নিয়ে আটকে রেখেছিলো। তিনমাস পরে মুক্তিপণ দিয়ে তিনি তাদের জিম্মি দশা থেকে মুক্ত হয়ে আসেন।

উল্লেখ্য, বরকল উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে জেএসএস সন্তু দল তিনটি পদে তাদের প্রার্থী চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানকে যে কোন মূল্যে নিয়ে আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছে, কারণ বরকল উপজেলা হচ্ছে জেএসএসের রসদ সরবরাহের অন্যতম প্রধান চ্যানেল। এই বরকল উপজেলার ছোট হরিণা, ঠেগা মুখ দিয়ে তারা সীমান্ত পার হয়ে পার্শ্ববর্তী দেশে অবাধে চলাফেরা করতে পারে। তাদের অস্ত্র সরবরাহ করার অন্যতম রুট এটি, এছাড়াও তাদের সন্ত্রাসী দল চালানোর জন্য সবচেয়ে বেশী অংকের চাঁদা আসে এই বরকল উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়েই। রাঙামাটি জেলার বিভিন্ন স্থানে সন্ত্রাসী কার্যক্রম করে নিরাপদে পালিয়ে যেতে তারা এই বরকল উপজেলাকে রুট হিসেবে ব্যবহার করে সিমান্তের ওপারে চলে যায়। তাই বরকল উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে তাদের দলীয় লোক বসাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে জেএসএস সন্তু।

স্থানীয়দের মতামত নির্বাচনকে সামনে রেখে জেএসএস সন্তুর অবাধে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড চলমান থাকলে আসন্ন উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে সাধারণ ভোটারদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দেয়া এবং সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব হবে না। আর আঞ্চলিক সন্ত্রাসী দল জেএসএস (সন্তু)’র প্রার্থী নির্বাচনে জয়লাভ করলে চাঁদাবাজি, খুন, অপহরণসহ নাশকতা বৃদ্ধি পাবে আর তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের কারণে পাহাড় আরো অশান্ত হয়ে উঠবে।

সাধারণ জনগণ ও ভোটারদের প্রত্যাশা আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিটি কেন্দ্রে সেনাবাহিনী, বিজিবি মোতায়েন করে নির্বাচনের পরিবেশ যাতে ভয়-ভীতি ও সন্ত্রাসমুক্ত রাখা হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ