• শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল বেলকুচি উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে নিজকে গড়ে তুলে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ভুমিকা রাথতে হবে -বাবুল দাস কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে লজ্জাবতী বানর অবমুক্ত কাপ্তাই বিএসপিআই শিক্ষার্থীদের ওপর ফের হামলা, ৪ জন আহত এম কে বাঘাবাড়ী ঘি কোম্পানির উৎপাদনকারী মো: কামাল উদ্দিনের ১ বছরের কারাদণ্ড কোটা সংস্কারের দাবিতে  কাপ্তাই বিএসপিআই এ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল দিনেদুপুরে কৃষকের বাড়িতে হামলা লুটপাট রাঙামাটি সদর জোনের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ প্রদান আলীকদম সেনা জোন কর্তৃক মানবিক সহায়তা প্রদান পানছড়ি মাদ্রাসায় অব্যবস্থাপনা ও অবৈধ নিয়োগ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন খাগড়াছড়িতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

পাহাড় জুড়ে বৈসাবী’র আমেজ ; বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় সম্প্রীতির বন্ধনে মিলেমিশে একাকার পার্বত্যবাসী

এম. সাইফুর রহমান (সজীব) / ৮৫ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : রবিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৪

সাইফুর রহমান সজিব
পাহাড়ে বসবাসরত জনগোষ্ঠির ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব সাংগ্রাইং’কে স্বাগত জানিয়ে খাগড়াছড়ির গুইমারাতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বিকালে গুইমারা রামসু বাজার থেকে শোভাযাত্রাটি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে আমতলী পাড়ায় গিয়ে শেষ হয়। সেখানে বিভিন্ন ধরনের ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলা ধুলার উদ্বোধন করা হয়।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত শোভাযাত্রায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে রিজিয়ন কমান্ডারের সহধর্মিনী ডাঃ শায়লা শারমিন, সিন্দুকছড়ি জোন অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল সৈয়দ পারভেজ মোস্তফা, গুইমারা রিজিয়নের বিএম মেজর খালেদ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, গুইমারা উপজেলা চেয়ারম্যান মেমং মারমা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজীব চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সবাইকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বৈসাবি ও বৈসাখী’র শুভেচ্ছা জানান প্রধান অতিথি। বলেন ধর্ম যার যার উৎসব সবার, তাই উৎসব পার্বণে সবাইকে মিলেমিশে সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানান প্রধান অতিথি।
মারমা সম্প্রদায়ের রীতি অনুযায়ী প্রতি বছর ১৪ এপ্রিল বর্ষ বর্ষণ করে পুরাতন বছরের দুঃখ গ্লানি মুছে নতুন বছরকে আবাহন জানানো হয়। পাড়া মহল্লায় নির্মিত মঞ্চের দুই পাশে সংরক্ষিত পানি দিয়ে যুবক যুবতীরা একে অপরকে পানি ছিটিয়ে পবিত্র করে নেয়। এভাবেই পুরাতন বছরকে বিদায় জানান মারমা সম্প্রদায়ের লোকজন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ