• শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ১১:০৫ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
মিলনপুর বন বিহারে পবিত্র শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমা পালিত তিন পার্বত্যঞ্চলে বড়ুয়া জনগোষ্ঠীর জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জিরোনা পরিবর্তে অস্থায়ী চেয়ারম্যানে নিয়োগ পেলেন শেফালিকা ত্রিপুরা খাগড়াছড়িতে নিয়োগবিধি সংশোধন সহ ৬ দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থাসন কর্মসূচি  সেনাবাহিনী কর্তৃক মানব কল্যাণে মানবিক সহায়তা প্রদান পার্বত্য উপদেষ্টার অপসারনসহ চার দফা দাবিতে খাগড়াছড়িতে সংবাদ সম্মেলন গোয়ালন্দে পবিত্র আশুরায় হাজারো মানুষের অংশগ্রহণে শোক মিছিল রামগড়ে চোলাইমদ সহ পলাতক আসামী গ্রেফতার মহেশখালীতে উদোক্তা হিসেবে সম্মাননা পেলেন মানবিক ফয়সাল আমিন পদ্মার জেলেরা ভরা মৌসুমেও পাচ্ছে না  ইলিশ  ফিরছেন খালি হাতে মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার গুইমারা উপজেলায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর উদ্যেগে পথসভা অনুষ্ঠিত

পাহাড় জুড়ে বৈসাবী’র আমেজ ; বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় সম্প্রীতির বন্ধনে মিলেমিশে একাকার পার্বত্যবাসী

এম. সাইফুর রহমান (সজীব) / ১৫৮ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : রবিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৪

সাইফুর রহমান সজিব
পাহাড়ে বসবাসরত জনগোষ্ঠির ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব সাংগ্রাইং’কে স্বাগত জানিয়ে খাগড়াছড়ির গুইমারাতে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বিকালে গুইমারা রামসু বাজার থেকে শোভাযাত্রাটি বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে আমতলী পাড়ায় গিয়ে শেষ হয়। সেখানে বিভিন্ন ধরনের ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ খেলা ধুলার উদ্বোধন করা হয়।
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কংজরী চৌধুরীর নেতৃত্বে অনুষ্ঠিত শোভাযাত্রায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে রিজিয়ন কমান্ডারের সহধর্মিনী ডাঃ শায়লা শারমিন, সিন্দুকছড়ি জোন অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল সৈয়দ পারভেজ মোস্তফা, গুইমারা রিজিয়নের বিএম মেজর খালেদ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, গুইমারা উপজেলা চেয়ারম্যান মেমং মারমা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজীব চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সবাইকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে বৈসাবি ও বৈসাখী’র শুভেচ্ছা জানান প্রধান অতিথি। বলেন ধর্ম যার যার উৎসব সবার, তাই উৎসব পার্বণে সবাইকে মিলেমিশে সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানান প্রধান অতিথি।
মারমা সম্প্রদায়ের রীতি অনুযায়ী প্রতি বছর ১৪ এপ্রিল বর্ষ বর্ষণ করে পুরাতন বছরের দুঃখ গ্লানি মুছে নতুন বছরকে আবাহন জানানো হয়। পাড়া মহল্লায় নির্মিত মঞ্চের দুই পাশে সংরক্ষিত পানি দিয়ে যুবক যুবতীরা একে অপরকে পানি ছিটিয়ে পবিত্র করে নেয়। এভাবেই পুরাতন বছরকে বিদায় জানান মারমা সম্প্রদায়ের লোকজন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ