• বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
আওয়ামীলীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মহালছড়ি ও মাইসছড়ি বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল মহালছড়িতে সামাজিক সংস্কার আন্দোলনের ব্যানারে শীতার্তদের কম্বল বিতরণ রংপুরে ২য় বারের মতো আয়োজিত হয়ে গেলো ” কিরন পেজেন্টস এন,ইউ,এস,ডি,এফ দক্ষতা উন্নয়ন সম্মেলন ২০২৫ বান্দরবানে নানান আয়োজন চলছে জ্ঞান ও বিদ্যার দেবী সরস্বতী পূজা ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে নাইক্ষংছড়িতে এক কিশোরের পা উড়ে গেল শেষ হলো বান্দরবান-র  জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট মহালছড়িতে সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক উপহার প্রদান উপজেলা বিএনপির লামায় নবাগত ইউএনওর সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় নানা আয়োজনে রাজস্থলীতে সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় মতবিনিময় অনুষ্ঠিত খেলাধুলা একটি জাতির উন্নতির অন্যতম মাধ্যম- বলেন -লে. কর্নেল এ এস এম মাহমুদুল হাসান আওয়ামী সরকারের রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকান্ডে জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে খাগড়াছড়িতে মশাল মিছিল

পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি একাডেমিক ভবনের কাজ; ব্যহত পাঠদান

এম মহাসিন মিয়া, স্টাফ রিপোর্টার (খাগড়াছড়ি)  / ৫৯৯ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বুধবার, ২০ মার্চ, ২০২৪

এম মহাসিন মিয়া, স্টাফ রিপোর্টার (খাগড়াছড়ি)

দীর্ঘ পাঁচ বছরেও শেষ হয়নি শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের অর্থায়নে নির্মাণাধীন খাগড়াছড়ির দীঘিনালা উপজেলার পাবলাখালী শান্তিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের চারতলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবনের নির্মাণ কাজ। আর কত বছর সময় লাগবে ভবনের নির্মান কাজ শেষ করতে তা জানা নেই কারো।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান “ইউটি মং কন্সটাকশন” দীর্ঘদিন ধরে ভবনের কাজ শেষ না করায় চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। ব্যহত হচ্ছে শিক্ষার্থীদের পাঠদান।

এ ব্যাপারে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও পরিচালনা কমিটি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার নানাভাবে যোগাযোগ ও অবগত করলেও কোনো সুফল মেলেনি। ফলে নতুন বছর শুরুর সঙ্গে শিক্ষার্থীর চাপ বেড়ে যাওয়ায় আরও বেশি ভোগান্তির আশঙ্কা করছে তারা। বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দেয়া তথ্যমতে এ বছর সবমিলিয়ে বিদ্যালয়ে পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে।

জানাযায়, ২০১৯-২০ অর্থ বছরের এ কাজটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান “ইউটি মং কন্সটাকশন” পায়। ২ বছরের মধ্যে কাজ শেষ করার কথা থাকলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজের ধীরগতি ও গাফিলতির কারণে দীর্ঘ পাঁচ বছর পেরিয়ে গেলেও নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করতে পারেনি।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সজিত বরণ বড়ুয়া জানায়, প্রায় পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী নিয়ে আসন সংকটে পাঠদান দিতে হিমশিম খাচ্ছি আমরা। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে একাধিকবার অবগত করলেও আজ হবে, কাল হবে বলে এখনো কোনো সুফল পাইনি আমরা।

এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা প্রকৌশল প্রেসলি চাকমা জানায়, বৈশ্বিক মন্দা সহ বিভিন্ন কারণে কাজটি পিছিয়ে গেছে। আমরা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের সাথে কথা বলে দ্রুত চেষ্টা করছি কাজটি সম্পূর্ণ করার জন্য।

বিষয়টি নিয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের সাথে মুঠোফোনে একাধিক বার কল করেও কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ