মোঃ সালাউদ্দিন:- খাগড়াছড়ির গুইমারা থানার ০১ নং গুইমারা ইউনিয়নের বাইল্যাছড়ি সাকিনে জোড়া ব্রিজ এলাকায় খাগড়াছড়ি -চট্টগ্রাম মহাসড়কের উপর থেকে তেলের ভাউচার (লরি)তে, বিশেষ কায়দায় সু-কৌশলে অবৈধ কাঠ পাচার, রাজস্ব ফাঁকির চেষ্টা মালামাল সহ দুই জনকে আটক করে গুইমারা থানা পুলিশ।
২৩ জানুয়ারি রাতে টিম গুইধমারা থানার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর (পিপিএম বার)কে অবহিত করে তাহার দিক নির্দেশনায়, গুইমারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)মোঃ আরিফুল আমিনের তত্তাবধানে, গুইমারা থানার এসআই, সেলিম,এসআই (নিঃ)মোঃ আমিনুল ইসলাম ভূঁঞা, এসআই মোঃ সারোয়ার হোসেন ও এএসআই (নিঃ)মোঃ শাহনেওয়াজ (পিপিএম), এএসআই (নিঃ) মোঃ সামীম সহ সঙ্গীয় ফোর্স ও সাপ্তাহিক অগ্রযাত্রা ও দৈনিক পার্বত্য কন্ঠের প্রতিনিধিদের সহযোগীতায় বিশেষ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে গুইমারার বাইল্যাছড়ি জোড়া ব্রিজ এলাকায় খাগড়াছড়ি – চট্টগ্রাম সড়কের উপর থেকে তেলের ভাউচার(লরি)র ভিতরে বিশেষ কায়দায় সু-কৌশলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতীত বিভিন্ন সাইজের অনুমান ৬৭৫টি সেগুন ও গোদা কাঠের রদ্দা, যাহার মূল্য অনুমান ৮,০০,০০০/-(আট লক্ষ) টাকা অবৈধ ভাবে কর্তন করে সরকারী রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে সড়ক পথে পাচার কালে উদ্ধার পূর্বক জব্দ করে গুইমারা থানা পুলিশ।
ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ০১। সুবল দে(২৩), পিতা-নিপু দে, মাতা-অনিমা দে, সাং-কেউটিয়া, মুকুল মাষ্টারের বাড়ী, ০৭নং ওয়ার্ড, ০৭নং রমজান আলী হাট ইউপি, থানা-রাউজান, জেলা-চট্টগ্রাম, ০২। আব্দুল শুক্কুর(২৭), পিতা-মো: ইউসুফ মিয়া, মাতা-নুর জাহান বেগম, সাং-চত্তারপাড়া, সোনা মিয়া ফকির বাড়ী, ০৭নং ওয়ার্ড, রাউজান পৌরসভা, থানা-রাউজান, জেলা-চট্টগ্রাম’দেরকে আটক করা হয়।
গুইমারা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)মোঃ আরিফুল আমিনের কাছে জানতে চাইলে, উদ্ধারকৃত কাঠ, গাড়ী ও আটককৃত ব্যক্তিরা পুলিশ হেফাজতে আছে। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। টিম গুইমারা থানা পুলিশের অভিযান অব্যাহত থাকবে।