হাবিবুর রহমান, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ
লক্ষীপুর কমলনগর উপজেলার হাজির হাট মধ্য বাজার হাজিরহাট জামে মসজিদ নামে ২য় তলা)বিশিষ্ট একটি মসজিদ ছিলো কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো এই জায়গা মডেল মসজিদ অনুমোদন হওয়ার কারণে, সাবেক ২য় তলা মসজিদটি গত চার বছর আগে বেঙ্গে পেলে। পরে সেই জাইগার পাশে একটি একচালা টিনের ঘর নির্মাণ করে সেইখানে মুসল্লীরা নামাজ আদায় করেন।
২০১৯ সালে এখানে মডেল মসজিদ বানানোর কথা বলে ২য় তলা হাজির হাট বাজার জামে মসজিদটি রাতারাতি ভেঙ্গে পেলে,কিন্তু এখন পযন্ত মডেল মসজিদ না হওয়ার কারণে, বাজারের হাজারো মানুষের মনে স্বপ্ন থেকে গেলো।এতে করে নামাজ পড়তে আসা হাজারো মুসুল্লিদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়।
এই মসজিদটিতে প্রায় ৮শ থেকে এক হাজার মানুষ নিয়মিত নামাজ পড়ে।
প্রতিদিন যোহর ও মাগরিবের সময় জায়গার অভাবে মুসুল্লিরা অসহায়ের মতো দাড়িয়ে থাকে।
গত ২০১৯ সালে মডেল মসজিদ হিসেবে ঘোষণা করলে কাগজ পত্র বাস্তবায়ন হয়ে আসার পরে কাজের শুরুতেই বাধা সৃষ্টি করেন হাজির হাট মসজিদের সামনে আতিক সুপার মার্কেটের মালিক আলতাফ হোসেন।
খবর নিয়ে জানা যায় মসজিদের জায়গার সামনে আলতাফ হোসেন এর জমিন থাকার কারণে মসজিদের কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি, তাই সরকার নির্ধারিত দামে মডেল মসজিদের জমিনের জন্য তাহাকে টাকা পরিশোধ করে কিন্তু তিনি টাকা গ্রহণ না করে উল্টা মসজিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়েল করেন এবং মামলায় উল্লেখ করে তিনি বাজার মূল্যে তার জমিনের টাকা পাইনি।
এই বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন কাগজপত্র বাস্তবায়ন হয়ে আসলেই কাজ শুরু করা হবে।