• শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪, ১২:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বাগেরহাট সদরের ন্যায্য জ্বালানি রূপান্তর নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত রুমায় যৌথবাহিনীর অভিযানে বিপুল সংখ্যক অস্ত্র ও গোলাবারুদ জব্দ রাজবাড়ীতে বিদেশি মদ ও ফেনসিডিলসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার পদ্মায় মিলল ১৪ কেজির পাঙ্গাশ পদ্মায় জেলের জালে ধরা এক চিতল বিক্রি হলো ২২ হাজার টাকা বাঙ্গালহালিয়াতে অটোরিক্সা চালক কল্যাণ এসোসিয়েশন ২০২৪ইং নির্বাচন সম্পন্ন পাহাড়ি-বাঙ্গালির মধ্যে পারস্পারিক বিশ্বাস, সুসম্পর্ক ও সম্প্রীতির বন্ধন গড়ে তোলার আহ্বান- ওয়াদুদ ভূঁইয়া রাঙামাটিতে পিসিসিপি’র ৪র্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন সোনাগাজীতে কৃষকদের মাঝে সার বীজ ও নগদ অর্থ  বিতরণ  গণপ্রকৌশল দিবস উপলক্ষে কাপ্তাইয়ে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মাদ্রাসা শিক্ষা নৈতিক ও উত্তম চরিত্র গঠনেও ভূমিকা রাখে- ইউএনও মনজুর আলম মাটিরাঙ্গায় সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা বিতরণ ও চিকিৎসা সেবা প্রদান

জাতীয় শোক দিবস অনুষ্ঠানের ছবি পোস্ট করায় বিএনপি নেতাকে কারণ দর্শনোর নোটিশ

জিএম ইব্রাহীম, হাতিয়া (নোয়াখালী) / ১৭১ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১৭ আগস্ট, ২০২৩

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে আয়েজিত প্রোগ্রামে উপস্থিত থাকা এবং ছবি তুলে নিজের ফেইজবুকে পোষ্ট করায় নোয়াখালীর হাতিয়া পৌর বিএনপির সভাপতি কাজি আব্দুর রহিমকে কারন দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে জেলা বিএনপি।
বুধবার রাতে জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক এ্যাডভোকেট আবদুর রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই নোটিশ দেওয়া হয়। কাজি আবদুর রহিমের প্রতি লেখা নোটিশে দলীয় শৃংখলা পরিপন্থী কাজে লিপ্ত থাকার সুস্পষ্ট অভিযোগ থাকার কথা উল্লেখ করা হয়। এই বিষয়ে আগামী ৭ দিনের মধ্যে জেলা বিএনপির কাছে জবাব দেওয়ার জন্য বলা হয়।
কাজী আবদুর রহিম হাতিয়া পৌরসভা বিএনপির সভাপতি। তিনি হাতিয়া রহমানিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আরবী প্রভাষক।
হাতিয়া উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক প্রকৌশলী তানভির উদ্দিন রাজিব জানান, কাজী আবদুর রহিম মাদ্রাসায় চাকরি করেন। সে ক্ষেত্রে জাতীয় প্রোগ্রামে উপস্থিত থাকতে পারেন। কিন্তু তিনি সেই অনুষ্ঠানের কয়েকটি ছবি নিজের ফেইজবুকে পোষ্ট করে যে ভাবে প্রচার করেছেন তা অত্যান্ত আপত্তিকর। কারন এটি জাতীয় প্রোগ্রামের পাশাপাশি দলীয় প্রোগ্রামও। এতে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি জেলা বিএনপির দৃষ্টিতে আসায় তাকে শোকজ করা হয়েছে।

এদিকে কাজী আবুদর রহিমের পোষ্টকরা সেই ছবি গুলো তার ফেইজবুকে এখন আর পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি তা মুচে পেলেছেন। তবে বিএনপি নেতা কর্মীরা স্কিনসর্ট করে সেই ছবি সোশাল মিডিয়ায় দিয়ে তার বিরুদ্বে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উর্দ্বতনের কাছে আবেদন করছেন।

এই বিষয়ে কাজী আবদুর রহিম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমি একটি মাদ্রাসায় চাকরি করি। এটি একটি জাতীয় প্রোগ্রাম। তাতে আমি উপস্থিত থাকতেই পারি। তাছাড়া জাতীয় নেতাদের (বঙ্গবন্ধু ও জিয়াউর রহমান) ছোট করে দেখার কোন সূযোগ নেই। জাতীর জনকের কথা বাদ দিলে এই দেশের ইতিহাস হয় না।

এই বিষয়ে জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান বলেন, বিষয়টি আমাদের দৃষ্টিতে এসেছে। কাজী আবদুর রহিমকে ৭ দিনের মধ্যে লিখিত জবাব দিতে বলা হয়েছে। জবাব পেলে দলের সাংগঠনিক বিধি অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ