• শনিবার, ২১ জুন ২০২৫, ০৪:১৭ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
রাস্তা নয় এ যেন মরণফাঁদ: যশোর সাতক্ষীরা মহাসড়ক পার্বত্য অঞ্চলে দেশি ফলের সম্ভাবনা অপরিসীম: পানছড়িতে জাতীয় ফল মেলা-২০২৫ অনুষ্ঠিত দুস্থ ও অসহায়দের মানবিক সহায়তা দিল সেনাবাহিনী বর্ষায় এদের কদর বাড়ে লংগদুতে সেনা জোনের উদ্যোগে সামাজিক বিশৃঙ্খলা ও পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ কর্মশালা লংগদুতে দুইদিন ব্যাপি কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত দীর্ঘ ১৭ বছর পর পর্যটনের লেক পরিস্কার করছে রামগড় বিএনপি কাপ্তাই ইউএনও’র হস্তক্ষেপে মুক্তি মিললো ভাতের হোটেলে কাজ করা ৪ শিশুর অব্যবস্থাপনার দীর্ঘ ছায়া কাটিয়ে নতুন দিগন্তে পানছড়ি বাজার উচ্চ বিদ্যালয় খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় বিএনপির সদস্য সংগ্রহ ও নবায়ন কার্যক্রম শুরু মাটিরাঙ্গা জোনে মাসিক নিরাপত্তা ও সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত বাঘাইহাট বাজার বয়কট প্রত্যাহার করেছে সাজেকবাসী

এস এ বি গ্রুপের বাঁধে ভাঙন, আতঙ্কিত কমলনগরবাসি

হাবিবুর রহমান, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি : / ১৯৭ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৭ আগস্ট, ২০২৩

হাবিবুর রহমান, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:

লক্ষ্মীপুরের কমলনগর চর ফলকন এলাকায় এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার নদীর বেড়ি বাঁধে ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছেন এলাকার কয়েক হাজার মানুষ। বিস্তীর্ণ এলাকা লোনা পানিতে প্লাবিত ভাঙন ঠেকাতে এস এ বি গ্রুপ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের নেই কোন পদক্ষেপ।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলায় চর ফলকন ইউনিয়নে এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার বেড়ি বাঁধ রয়েছে। এখানে সঠিক সময়ে পরিকল্পিত ও টেকসই বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় ভাঙনের কবলে পড়েছে।

এদিকে এর কারণ হিসেবে পানি উন্নয়ন বোর্ডে (পাউবো) ও এস এ বি গ্রুপের গাফিলতিকেই দায়ী করেছেন স্থানীয়রা। তাঁরা বলছেন, এই বাঁধ ভেঙে তলিয়ে যেতে পারে পুরো কয়েক শত একর জমি এবং বসত বিটা।

সরেজমিনে দেখা যায়, চর ফলকন এলাকায় এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার নদী বাঁধের এই দুই থেকে চার ফুট অবশিষ্ট রয়েছে। এ ছাড়াও এলাকার সাড়ে ৪০০ মিটার বাঁধ সম্পূর্ণ ঝুঁকিপূর্ণ অচিরেই ভেঙ্গে যেতে পারে।

স্থানীয়রা জানান, বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। যে কোনো সময় সম্পূর্ণ ভেঙে যেতে পারে। এর আগেও বাঁধের কিছু অংশ ভেঙে কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এমন অবস্থায় নদীর পাড়ে ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছেন তাঁরা।

তাঁরা জানান, বাঁধ ভেঙে এলাকায় লোনা পানি ঢুকলে সব ধরনের ফসল ও গাছ মারা যায়। ঘর ভেঙে পড়ে। গবাদি পশু নিয়ে বিপদে পড়তে হয়। তাঁদের দাবি অতি দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে চর ফলকন তথা কমলনগর উপজেলার কয়েক শত পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়বে।

এস এ বি গ্রুপের প্রজেক্ট ম্যানেজার মো:সিরাজ বলেন, ‘ভাঙনের খবর পেয়েছি। মুলত আমরা এখনো বাঁধের কাজ শুরুই করিনাই। পানি যেন না গড়ায় তাই ডাম্পিং এর সাথে সাময়িক টেম্পোরারি একটা বাঁধ দিয়েছি। খুব শিগ্রই পানি কমে গেলে ব্লকসহ বাঁধের কাজ শুরু করবো।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ