• শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৬:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল বেলকুচি উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে নিজকে গড়ে তুলে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ভুমিকা রাথতে হবে -বাবুল দাস কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে লজ্জাবতী বানর অবমুক্ত কাপ্তাই বিএসপিআই শিক্ষার্থীদের ওপর ফের হামলা, ৪ জন আহত এম কে বাঘাবাড়ী ঘি কোম্পানির উৎপাদনকারী মো: কামাল উদ্দিনের ১ বছরের কারাদণ্ড কোটা সংস্কারের দাবিতে  কাপ্তাই বিএসপিআই এ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল দিনেদুপুরে কৃষকের বাড়িতে হামলা লুটপাট রাঙামাটি সদর জোনের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ প্রদান আলীকদম সেনা জোন কর্তৃক মানবিক সহায়তা প্রদান পানছড়ি মাদ্রাসায় অব্যবস্থাপনা ও অবৈধ নিয়োগ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন খাগড়াছড়িতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

এস এ বি গ্রুপের বাঁধে ভাঙন, আতঙ্কিত কমলনগরবাসি

হাবিবুর রহমান, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি : / ১৩৭ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৭ আগস্ট, ২০২৩

হাবিবুর রহমান, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:

লক্ষ্মীপুরের কমলনগর চর ফলকন এলাকায় এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার নদীর বেড়ি বাঁধে ভাঙন শুরু হয়েছে। এতে ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছেন এলাকার কয়েক হাজার মানুষ। বিস্তীর্ণ এলাকা লোনা পানিতে প্লাবিত ভাঙন ঠেকাতে এস এ বি গ্রুপ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের নেই কোন পদক্ষেপ।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলায় চর ফলকন ইউনিয়নে এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার বেড়ি বাঁধ রয়েছে। এখানে সঠিক সময়ে পরিকল্পিত ও টেকসই বাঁধ নির্মাণ না হওয়ায় ভাঙনের কবলে পড়েছে।

এদিকে এর কারণ হিসেবে পানি উন্নয়ন বোর্ডে (পাউবো) ও এস এ বি গ্রুপের গাফিলতিকেই দায়ী করেছেন স্থানীয়রা। তাঁরা বলছেন, এই বাঁধ ভেঙে তলিয়ে যেতে পারে পুরো কয়েক শত একর জমি এবং বসত বিটা।

সরেজমিনে দেখা যায়, চর ফলকন এলাকায় এস এ বি গ্রুপের ৬৫০ মিটার নদী বাঁধের এই দুই থেকে চার ফুট অবশিষ্ট রয়েছে। এ ছাড়াও এলাকার সাড়ে ৪০০ মিটার বাঁধ সম্পূর্ণ ঝুঁকিপূর্ণ অচিরেই ভেঙ্গে যেতে পারে।

স্থানীয়রা জানান, বাঁধে ভাঙন দেখা দিয়েছে। যে কোনো সময় সম্পূর্ণ ভেঙে যেতে পারে। এর আগেও বাঁধের কিছু অংশ ভেঙে কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এমন অবস্থায় নদীর পাড়ে ভাঙন আতঙ্কে দিন পার করছেন তাঁরা।

তাঁরা জানান, বাঁধ ভেঙে এলাকায় লোনা পানি ঢুকলে সব ধরনের ফসল ও গাছ মারা যায়। ঘর ভেঙে পড়ে। গবাদি পশু নিয়ে বিপদে পড়তে হয়। তাঁদের দাবি অতি দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে চর ফলকন তথা কমলনগর উপজেলার কয়েক শত পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়বে।

এস এ বি গ্রুপের প্রজেক্ট ম্যানেজার মো:সিরাজ বলেন, ‘ভাঙনের খবর পেয়েছি। মুলত আমরা এখনো বাঁধের কাজ শুরুই করিনাই। পানি যেন না গড়ায় তাই ডাম্পিং এর সাথে সাময়িক টেম্পোরারি একটা বাঁধ দিয়েছি। খুব শিগ্রই পানি কমে গেলে ব্লকসহ বাঁধের কাজ শুরু করবো।

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ