• বুধবার, ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
আওয়ামীলীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মহালছড়ি ও মাইসছড়ি বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল মহালছড়িতে সামাজিক সংস্কার আন্দোলনের ব্যানারে শীতার্তদের কম্বল বিতরণ রংপুরে ২য় বারের মতো আয়োজিত হয়ে গেলো ” কিরন পেজেন্টস এন,ইউ,এস,ডি,এফ দক্ষতা উন্নয়ন সম্মেলন ২০২৫ বান্দরবানে নানান আয়োজন চলছে জ্ঞান ও বিদ্যার দেবী সরস্বতী পূজা ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে নাইক্ষংছড়িতে এক কিশোরের পা উড়ে গেল শেষ হলো বান্দরবান-র  জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট মহালছড়িতে সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক উপহার প্রদান উপজেলা বিএনপির লামায় নবাগত ইউএনওর সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় নানা আয়োজনে রাজস্থলীতে সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় মতবিনিময় অনুষ্ঠিত খেলাধুলা একটি জাতির উন্নতির অন্যতম মাধ্যম- বলেন -লে. কর্নেল এ এস এম মাহমুদুল হাসান আওয়ামী সরকারের রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকান্ডে জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে খাগড়াছড়িতে মশাল মিছিল

গাড়িতে ডিজিটাল নম্বর প্লেটের সুফল মিলছে না

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ১৮৫ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : রবিবার, ৩০ জুলাই, ২০২৩

বাধ্যতামূলক ডিজিটাল নম্বর প্লেটের জন্য বিআরটিএ গত ১১ বছরে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা বাড়তি নিলেও কোনো সেবা বা সুবিধা দিতে পারেনি গাড়ি মালিকদের। ফলে চুরি-ছিনতাই বা গাড়ির অবৈধ ব্যবহারের মতো অপরাধ তাৎক্ষণিকভাবে ঠেকানোর যে প্রতিশ্রুতি বিআরটিএ দিয়েছিল তার বাস্তবায়ন নেই। বাড়তি টাকা দিয়েও সেবাবঞ্চিত হওয়ার কারণ হিসাবে পুলিশ আর বিআরটিএ’র সমন্বয়হীনতাকেই দুষছেন বিশ্লেষকেরা।

ইলেক্ট্রনিক্স চিপসযুক্ত ডিজিটাল নম্বর প্লেট এবং রাস্তায় আরএফআইডি প্রযুক্তির মেশিন বসিয়ে গাড়ি চুরি সনাক্তের প্রকল্প বিআরটিএ চালু করে ২০১২ সালের অক্টোবরে। এজন্য মোটর সাইকেলে ২ হাজার ২৬০ টাকা এবং ব্যক্তিগত গাড়িসহ অন্য যানবাহনের জন্য ৪ হাজার ৬২৮ টাকা করে বাড়তি ফিস নেওয়া হয়।

৫০ লাখেরও বেশি গাড়ি আর মোটর সাইকেল থেকে বিআরটিএ’র আয় হয় অন্তত দেড় হাজার কোটি টাকা। এই টাকায় ১০ জায়গায় বসে আরএফআইডি মেশিন। কিন্তু এই মেশিনের সঙ্গে ডিজিটাল নম্বর প্লেটের বেতার সংযোগ হলো না ১১ বছরেও। সরেজিমনে ঘুরে ১০ স্টেশনের কোনটিকে কার্যকর পাওয়া যায়নি।

তবে আরএফআইডি প্রযুক্তি কার্যকর নয় বলে মানতে নারাজ বিআরটিএ চেয়ারম্যান।

বিআরটিএর চেয়ারম্যান নূর মোহাম্মাদ মজুমদার বলেন, আমাদের মতো দেশে এ ধরনের প্রযুক্তি কার্যকর হতে আরও সময় লাগবে।

ডিএমপি ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মুনিবুর রহমান বলেন, ব্যবহার তো পরের কথা, এই ধরনের প্রযুক্তি হস্তান্তরই হয়নি এখনো।

১১ বছর ধরে টাকা নেয়ার পরও প্রকল্প বাস্তবায়ন না করার জন্য বিআরটিএকেই দূষছেন পরিবহন বিশ্লেষকরা।

বুয়েটের এআরআই ডিরেক্টর ড. মো. শামসুল হক বলেন, প্রযুক্তিটি বাস্তবায়ন করা গেলে গাড়ি চুরি কিংবা অবৈধ গাড়ি ব্যবহারের মতো অপরাধ কিছুটা কমানো যেত। এ ব্যাপারে বিআরটিএকে আরও তৎপর হওয়া উচিত।

মজার ব্যাপার, আগের ১০টি আরএফআইডি স্টেশন কোনো কাজে না লাগলেও নতুন করে আরও ১২টি বসানোর পরিকল্পনা করছে বিআরটিএ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ