• শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
মহালছড়ি উপজেলা প্রেস ক্লাবের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা মাইসছড়িতে আগুনে পুড়ে ২টি দোকান ও ১টি ঘর ছাই, উপজেলা বিএনপির আর্থিক সহযোগিতা প্রদান দীঘিনালায় অবৈধভাবে ফুটপাত দখলের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান বাঙ্গালহালিয়া আবাসিক হিন্দুপাড়া মা মগদ্বেশ্বরী মাতৃমন্দিরে মহোৎসব সম্পন্ন খাগড়াছড়িতে বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণের দাবীতে শিক্ষকদের মানববন্ধন লামায় ৭ তামাক চাষীকে অপহরণ সাঙ্গু পত্রিকার সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে বাঘাইছড়ি উপজেলা বিএনপির সভাপতি চট্টগ্রাম যন্ত্রশিল্পী সংস্থার শীতবস্ত্র বিতরণ মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে খেলাধূলা বিকল্প নেই – ওয়াদুদ ভূঁইয়া কাকডাকা সকালে নির্ঘুম শীতার্ত মানুষের মাঝে উষ্ণতা ছড়ালেন ইউএনও তাহমিনা আফরোজ ভুঁইয়া তিন শতাধিক অসহায় শীতার্ত মানুষের মাঝে ২৩ বিজিবি যামিনীপাড়া জোনের কম্বল বিতরণ শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল দীঘিনালা সেনা জোন

অধ্যাপক তাহের হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি কার্যকর

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ৩০৩ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ২৭ জুলাই, ২০২৩

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক এস তাহের আহমেদ হত্যা মামলার দুই আসামি মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও জাহাঙ্গীরের মৃত্যুদণ্ড আজ বৃহস্পতিবার রাতে কার্যকর করা হয়েছে।

রাত ১০টা ১ মিনিটে রাজশাহী কারাগারে একসঙ্গে দুজনেরই ফাঁসি কার্যকর করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন রাজশাহী কারা কর্তৃপক্ষ।

এদিকে ফাঁসি কার্যকর উপলক্ষে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার ও এর আশেপাশের এলাকা নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ। এছাড়াও কারা নিরাপত্তা বাহিনীও বাড়ানো হয়েছে। গণমাধ্যমকর্মী ও কারাগারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ছাড়া কাউকে কারাগার এলাকায় প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে না।

এর আগে, মঙ্গলবার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামির পরিবারের ৩৫ জন সদস্য তাদের সঙ্গে শেষ সাক্ষাৎ করেন।

উল্লেখ, ২০০৬ সালের ১ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়ার্টারের ম্যানহোল থেকে উদ্ধার করা হয় অধ্যাপক তাহেরের মরদেহ। পদোন্নতি সংক্রান্ত বিষয়ের জের ধরে নৃশংস হত্যার শিকার হন তিনি। ৩ ফেব্রুয়ারি নিহত অধ্যাপক তাহেরের ছেলে সানজিদ আলভি আহমেদ রাজশাহী মহানগরীর মতিহার থানায় অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন।

মামলায় ২০০৭ সালের ১৭ মার্চ ছয়জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। বিচার শেষে ২০০৮ সালের ২২ মে রাজশাহীর দ্রুত বিচার আদালত চারজনকে ফাঁসির আদেশ ও দুজনকে খালাস দেন।

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিয়া মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, নিহত অধ্যাপক ড. তাহেরের বাসার কেয়ারটেকার জাহাঙ্গীর আলম, জাহাঙ্গীর আলমের ভাই নাজমুল আলম ও নাজমুল আলমের স্ত্রীর ভাই আবদুস সালাম।

২০০৮ সালে বিচারিক আদালতের রায়ের পর নিয়ম অনুযায়ী ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে আসে। পাশাপাশি আসামিরা আপিল করেন। শুনানি শেষে ২০১৩ সালের ২১ এপ্রিল অধ্যাপক ড. এস তাহের হত্যা মামলায় দুই আসামির ফাঁসির দণ্ডাদেশ বহাল এবং অন্য দুই আসামির দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ