• শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৬:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
খাগড়াছড়িতে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল বেলকুচি উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা অর্জনের মাধ্যমে নিজকে গড়ে তুলে স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে ভুমিকা রাথতে হবে -বাবুল দাস কাপ্তাই জাতীয় উদ্যানে লজ্জাবতী বানর অবমুক্ত কাপ্তাই বিএসপিআই শিক্ষার্থীদের ওপর ফের হামলা, ৪ জন আহত এম কে বাঘাবাড়ী ঘি কোম্পানির উৎপাদনকারী মো: কামাল উদ্দিনের ১ বছরের কারাদণ্ড কোটা সংস্কারের দাবিতে  কাপ্তাই বিএসপিআই এ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল দিনেদুপুরে কৃষকের বাড়িতে হামলা লুটপাট রাঙামাটি সদর জোনের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ প্রদান আলীকদম সেনা জোন কর্তৃক মানবিক সহায়তা প্রদান পানছড়ি মাদ্রাসায় অব্যবস্থাপনা ও অবৈধ নিয়োগ বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন খাগড়াছড়িতে মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

রক্তচোষা সূদ চক্রের কবলে সাধারণ ব্যবসাহী ২০ বৎসর থেকে অনুমোদনহীন বৈরাতি বণিক সমিতি

শহীদুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার, রংপুর : / ২৯৬ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ১১ জুলাই, ২০২৩

শহিদুল ইসলাম রংপুর 

রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার ১৬ নং মির্জাপুর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বৈরাতী হাটের অনুমোদনেহীন বণিক সমিতির রক্তচোষা সুদ চক্রের কবলে পড়ে স্থানীয় হাটের অনেক সাধারণ ব্যবসায়ী উধাও হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বৈরাতী হাটের ইজাবদার বরাত দিয়ে ও সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় কোনরকম অনুমতি না নিয়ে উক্ত বণিক সমিতির ঋণ কার্যক্রম বহাল তরিয়াতে চলছে। হাট কমিটির একাধিক সূত্রে নিশ্চিত করেছেন উক্ত বণিক সমিতির নেই কোন ঋণ বিতরণের সনদ,নেই ট্রেড লাইসেন্স,নেই কোন সমিতির সনদ শুধুমাত্র সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আমাদের স্থানীয় এমপি সাহেবের ইমেজকে কাজে লাগিয়ে এই বণিক সমিতির কার্যক্রম চলমান আছে জানাজায়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে বণিক সমিতির সভাপতি আলমগীর হোসেন জানায়, আমাদের বণিক সমিতির আবেদন করা আছে সমিতির বিরুদ্ধে যে সকল অভিযোগ আনা হয়েছে সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।এরা জামাত শিবির গ্রুপ।তাই আমার বিরুদ্ধে এরকম মিথ্যা চার করছে। এ বিষয়ে উক্ত বণিক সমিতির দায়িত্ব রত আশরাফ মিয়া ও মোয়াজ্জেম হোসেন কে একাধিকবার ফোন করেও কোন মতামত পাওয়া যায়নি।

সরজমিনে কি দেখা গেল ভিন্ন চিত্র উক্ত বণিক সমিতির প্রায় ২০ বছর থেকে কার্যক্রম চলমান আছে। একাধিক হাটের ব্যবসায়ী অভিযোগ করেন উক্ত বণিক সমিতির ঋণ বিতরণ কার্যক্রম চালু আছে এবং উচ্চতর মুনাফা তারা গ্রহণ করেন। পাশাপাশি তারা নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে অথবা ব্যাংকের চেক নিয়ে টাকা প্রদান করেন পরবর্তীতে ব্যবসায়ী যদি টাকা দিতে না পারে ব্যাংকের চেক এবং স্ট্যাম্প দিয়ে তাদের নামে বিভিন্ন মামলা করেন এই বিপাকে পড়ে বেশ কিছু হার্টের দোকানদার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দিয়ে ঢাকায় বা অন্য কোথাও গা ঢাকা দিয়েছে।

নাম প্রকাশ না করা শর্তে একজন স্কুল শিক্ষক বলেন ঐতিহ্যবাহী বৈরাতীর হাট যে বাজারটি সরকারিভাবে ডাক হয়, সেই বাজারের মধ্যে ২০ বছর থেকে ঋণ বিতরণ কার্যক্রম একটি সমিতি উচ্চ মুনাফা গ্রহণ করে আসছে তাহলে উপজেলা সমবায় অফিসার থাকার দরকার কি?এগুলো তো উপজেলা সমবায় অফিসার দেখার কথা আর এসব না দেখার কারণে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব হারাচ্ছে।

পার্বত্যকন্ঠ নিউজ/এমএস 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ