• রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
জীবনে পরিশ্রম না করলে সফলতা অর্জন করা যায় না -অংসুই প্রু মারমা বান্দরবানে সাধারণ ছাত্র সমাজের সংবাদ সম্মেলন সেনাবাহিনীর বিশেষ অভিযানে অবৈধ অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ চার যুবক গ্রেফতার বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে জামায়াতের পতাকাতলে শামিল হোন- অধ্যাপক আহসান উল্লাহ দীঘিনালাতে মেধাবৃত্তি শিক্ষার্থীদের ক্রেস্ট ও গুণীজন সংবর্ধনা দেওয়া হয় চন্দ্রঘোনায় প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত গুইমারায় অগ্নি দূর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদল কর্মী ওসমানের পাশে জামায়াত সাংবাদিক সহ সকল পেশার মানুষের সহযোগিতা চাইলেন রাজস্থলী ও চন্দ্রঘোনা থানার নতুন ওসি তিন পার্বত্য জেলা পরিষদে ৩ জন নতুন চেয়ারম্যান ৩১ দফা নিয়ে মহালছড়িতে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের আগমন নেত্রকোনায় মানবকল্যাণ কামনা করে সূর্য পূজা উদযাপন রামগড়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

পাহাড়ের পঞ্চম সশস্ত্র দল মগ পার্টি

নিজস্ব প্রতিবেদক(ঢাকা): / ২৮৮ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২২

১৯৯৭ সালে পার্বত্য চুক্তি সইয়ের আগে তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড়িদের সংগঠন ছিল শুধু জেএসএস। পার্বত্য চুক্তির বিরোধিতা এবং পাহাড়ে পূর্ণ স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে আন্দোলনের অঙ্গীকারে জেএসএসে শিক্ষিত-তরুণ নেতৃত্বের একটি অংশ চুক্তির পরপরই গঠন করে ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট বা ইউপিডিএফ। এই দুই সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে হানাহানি লেগেছিল দীর্ঘ সময়। পরে সংগঠন দুটি ‘জেএসএস-এম এন লারমা’ এবং ‘ইউপিডিএফ-গণতান্ত্রিক’ নামে দুটি করে উপদলে বিভক্ত হয়। ফলে পার্বত্য জেলায় পাহাড়িদের সংগঠন হয় চারটি। এই চার সংগঠনই নিজেদের রাজনৈতিক পরিচয় এবং নেতা-কর্মীদের নামধাম প্রকাশ করেছে, সভা, সমাবেশও করেছে। এদের প্রত্যেকেরই একটি করে সশস্ত্র দল আছে, যারা পাহাড়ে অপহরণ, চাঁদাবাজি, খুনের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ আছে। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে কিংবা নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে তারা একটি করে সশস্ত্র দলও সক্রিয় রাখে। অবশ্য সংগঠন চারটির কেউই তাদের এই সশস্ত্র শাখা থাকার কথা স্বীকার করে না। এখন মগ পার্টি সক্রিয় হওয়ার কারণে পাহাড়িদের সশস্ত্র দলের সংখ্য বেড়ে দাঁড়ালো ৫টিতে।

জেএসএসের রাঙামাটি জেলা সাধারণ সম্পাদক নগেন্দ্র চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেএসএসই পার্বত্যবাসীর অধিকার আদায়ের আন্দোলন করছে। জেএসএসকে দমানোর জন্য একের পর এক দল-উপদল সৃষ্টি করা হয়েছে। এদের দিয়ে জেএসএস নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষকে খুন করা হচ্ছে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক কমিটির সভাপতি গৌতম দেওয়ান বলেন, পাহাড়ে কেন সংঘাত হচ্ছে তা পাহাড়ের সবার কাছে পরিষ্কার। পাহাড়ের মানুষ সব জানে, কিন্তু জীবনের নিরাপত্তায় কেউ মুখ খোলে না।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ