• শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:১৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
বেড়াতে আসুন রূপের রাণী বান্দরবানে লামায় কার্প জাতীয় মাছের মিশ্রচাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ ইতিহাদ এর উদ্যোগে লামায় জাতীয় মেধাবৃত্তি পরীক্ষা-২০২৪ অনুষ্ঠিত সরকারি পুকুরে মাছ শিকারের অভিযোগে লক্ষ টাকা জরিমানা করল উপজেলা প্রশাসন আগামীকাল শনিবার কাপ্তাইয়ে অনুষ্ঠিত হবে জোন কমাণ্ডার’স স্কলারশিপ: অংশ নিচ্ছেন ৫১২ জন শিক্ষার্থী খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাব’র অন্তবর্তীকালীন কমিটির সাধারণ সভা ও পার্বত্যাঞ্চলের গুণী সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত নদীর পাড়ে তামাক চাষ বন্ধে বিএটিবি’র কৃষক সমাবেশ আঞ্চলিক পরিষদ পুনর্গঠনের দাবিতে মানিকছড়িতে ইউপিডিএফের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ বান্দরবানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বই ও শিক্ষা উপকরণ উপহার প্রদান চাঁদার টাকা না দিলে হামলা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে -সন্ত্রাসী রকি গ্রুপ ১ যুগ পর মহালছড়ি গণতান্তিক উপায়ে বাজার ব্যবসায়ী কমিটি গঠন ওলামা বাজার মাদ্রাসার বিরুদ্ধে ফেসবুকে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের সংবাদ সম্মেলন

সবুজ পাহাড়ের আতঙ্কের আরেক নাম কারা এই মগ পার্টি ?

নিজস্ব প্রতিবেদক: / ৩৩৩ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শনিবার, ১২ মার্চ, ২০২২

সশস্ত্র দলটির ঘনিষ্ঠদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, গত জাতীয় নির্বাচনের আগে এই সশস্ত্র দলটির আত্মপ্রকাশ। শুরুতে এই মগ পার্টির তৎপরতা ছিল শুধু বান্দরবানের রুমা উপজেলায়।

২০১৯ সালের এপ্রিলে রুমা উপজেলা নির্বাচনে আরএসএস সভাপতি ও চেয়ারম্যানপ্রার্থী অং থায়াই চিং মারমা পরাজিত হওয়ার নেপথ্যে এই মগ পার্টিকে দায়ী করা হয়। এরপর অং থোয়াই চিং কিছুদিন পাহাড়ে আত্মগোপনে থেকে জেএসএসের শক্তি বাড়ান। সংগত কারণে মগ পার্টি সরে আসে জেলার থানচি উপজেলায়। কিন্তু জেএসএসের প্রভাবের কারণে টিকতে না পেরে তারা থানচি ছেড়েও পালায়। এখন মগ পার্টির বড় আস্তানা বান্দরবানের সীমান্তসংলগ্ন রাঙামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলার জাঙ্গালিয়া এলাকা। সেখান থেকে পাকা সড়কে সহজেই যাতায়াতের সুযোগ নিয়ে তারা বান্দরবান সদরে এসে অপহরণ-চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধে জড়ায়।

গত সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বান্দরবান সদরের গলাচিপা এলাকায় পর্যটকবাহী একটি জিপে গুলিবর্ষণের ঘটনায় মগ পার্টির সন্ত্রাসী তৎপরতার খবর প্রথম প্রকাশ্যে আসে।

জানা যায়, সক্রিয় হওয়ায় চার বছর পরও মগ পার্টি তাদের রাজনৈতিক আদর্শ প্রকাশ করেনি, জানায়নি তাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের নাম, সভা-সমাবেশ তো নয়ই। ফলে গোটা দলটি নিয়ে রয়েছে একধরনের ধোঁয়াশা। তবে অপহরণ, খুন, চাঁদাবাজি তারা নিয়মিতই করছে বলে আছে অভিযোগ। চাঁদাবাজির টাকায় তারা কিছু অস্ত্রশস্ত্রও সংগ্রহ করেছে বলে জানা যায়। তবে তাদের আগ্নেয়াস্ত্রের মজুতের মধ্যে গাঁদাবন্দুক এবং একনলা-দোনলা বন্দুকই বেশি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ