• মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৪১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
মহালছড়ি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে পালিত হলো পবিত্র ঈদ ই মিলাদুন্নবী (সাঃ) গুইমারায় সীরাতুন্নবী (সা:) উপলক্ষ্যে জামায়াতের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত প্রথমবারের মতো চট্রগ্রাম বিভাগে NUSDF Bangladesh আয়োজন করে ‘পাবলিক স্পিকিং মাস্টারমাইন্ড’ প্রতিযোগিতা গোয়ালন্দে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে পৃথক মিছিল অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত   গুইমারাতে ৩০ কেজি গাঁজা সহ একজন গ্রেপ্তার গুইমারাতে এডিপির বিশ লাখ টাকার প্রকল্পে দুর্নীতি কাজ না করেই টাকা উত্তোলন ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষে রাঙামাটিতে ইসলামিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা দ্বিতীয় বারের মতো বন্ধ করা হলো কাপ্তাই স্পীল ওয়ের ১৬ জলকপাট লংগদুতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নদীতে নিখোঁজ ব্যক্তির লাশ উদ্ধার দৌলতদিয়া- পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ সেনাবাহিনীর সিন্দুকছড়ি জোনে মাসিক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

সবুজ পাহাড়ের আতঙ্কের আরেক নাম কারা এই মগ পার্টি ?

নিজস্ব প্রতিবেদক: / ৩১১ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শনিবার, ১২ মার্চ, ২০২২

সশস্ত্র দলটির ঘনিষ্ঠদের সঙ্গে আলাপ করে জানা যায়, গত জাতীয় নির্বাচনের আগে এই সশস্ত্র দলটির আত্মপ্রকাশ। শুরুতে এই মগ পার্টির তৎপরতা ছিল শুধু বান্দরবানের রুমা উপজেলায়।

২০১৯ সালের এপ্রিলে রুমা উপজেলা নির্বাচনে আরএসএস সভাপতি ও চেয়ারম্যানপ্রার্থী অং থায়াই চিং মারমা পরাজিত হওয়ার নেপথ্যে এই মগ পার্টিকে দায়ী করা হয়। এরপর অং থোয়াই চিং কিছুদিন পাহাড়ে আত্মগোপনে থেকে জেএসএসের শক্তি বাড়ান। সংগত কারণে মগ পার্টি সরে আসে জেলার থানচি উপজেলায়। কিন্তু জেএসএসের প্রভাবের কারণে টিকতে না পেরে তারা থানচি ছেড়েও পালায়। এখন মগ পার্টির বড় আস্তানা বান্দরবানের সীমান্তসংলগ্ন রাঙামাটি জেলার রাজস্থলী উপজেলার জাঙ্গালিয়া এলাকা। সেখান থেকে পাকা সড়কে সহজেই যাতায়াতের সুযোগ নিয়ে তারা বান্দরবান সদরে এসে অপহরণ-চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধে জড়ায়।

গত সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বান্দরবান সদরের গলাচিপা এলাকায় পর্যটকবাহী একটি জিপে গুলিবর্ষণের ঘটনায় মগ পার্টির সন্ত্রাসী তৎপরতার খবর প্রথম প্রকাশ্যে আসে।

জানা যায়, সক্রিয় হওয়ায় চার বছর পরও মগ পার্টি তাদের রাজনৈতিক আদর্শ প্রকাশ করেনি, জানায়নি তাদের দলীয় নেতা-কর্মীদের নাম, সভা-সমাবেশ তো নয়ই। ফলে গোটা দলটি নিয়ে রয়েছে একধরনের ধোঁয়াশা। তবে অপহরণ, খুন, চাঁদাবাজি তারা নিয়মিতই করছে বলে আছে অভিযোগ। চাঁদাবাজির টাকায় তারা কিছু অস্ত্রশস্ত্রও সংগ্রহ করেছে বলে জানা যায়। তবে তাদের আগ্নেয়াস্ত্রের মজুতের মধ্যে গাঁদাবন্দুক এবং একনলা-দোনলা বন্দুকই বেশি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ