মহেশখালী উপজেলার কুতুবজোম ইউনিয়নের কামিতারপাড়া ৮নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মৃত কালা মিয়া ওয়ারিশের জমির ওপর একই এলাকার বসবাসরত পুরাতন রোহিঙ্গা নাগরিক মৃত নুরুল কবির পূত্র ইব্রাহিম খসরু, লুতু মিয়া ও জাহিদা নিম্ন তফসিলের জমি দখল করে বাড়ি ঘর নির্মান কাজ চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন জমির মালিক নুরুল ইসলাম।
জমির মূল মালিক মৃত্যু কালা মিয়া বিগত ১৯৮০ ইং ক্রয়ক্রিত ১৫০৫ নং কবালা মূলে বি এস ৫৯৯৭ নং খতিয়ান হতে জমি ক্রয় করেন। উক্ত জমিতে পাঁকা বসত বাড়ি নির্মাণে অবৈধ চেষ্টায় করে। উক্ত খরিতকৃত জমির ডিয়ারা জরিপে কালা মিয়া ওয়ারিশদারের নামে রেকর্ড হয়। ইদানিং জমির মূল বৃদ্ধি পেলে ঐ পুরাতন রোহিঙ্গা মৃত নুরুল কবির উক্ত জমির উপর লোলক দৃষ্টি পড়ে এবং জমি দখলের অপচেষ্টা চালায় এমনকি গত ১৯/১/২০২১ ইং তারিখ বিকালে উক্ত মকসুদ মিয়া তার নেতৃত্বে ১০-১২ জন সশস্ত্র সন্ত্রাসী নিয়ে জমিতে প্রবেশ করে গাছগাছালি কাটতে শুরু করে তখন জমির মালিক বাধা দিলে তাকে খুন, হত্যাসহ প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চলে যায় যে কোন মুহূর্তে ঐ সন্ত্রাসীগণ কালা মিয়ার গং নুরুল ইসলাম এবং তার জমির ক্ষতিসাধন করতে পারে বিদায় তিনি বাদি হয়ে গত ০২/০২/২০২২ ইং তারিখে জাহেদা খাতুন’কে প্রধান আসামি করে কক্সবাজার অতিঃ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এম আর মামলা নং ২৫১/২০২২ ফৌ: কা: বি: ১৪৪ ধারা মামলা রুজু করেছেন উক্ত মামলার কপি মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ ও সহকারী কমিশনার ভূমি বরাবর প্রেরণ করা হয়েছে। মহা মান্য আদালত উক্ত জমির প্রতিবেদন না দেওয়া পর্যন্ত বিবাধি জাহিদা গংএরা নিষেধাজ্ঞা তোয়াক্কা না করে উক্ত জমিতে আজ দুপুরে নির্মান কাজ করায় মৃত মোহাম্মদ শরীফে পুত্র জাফর আলম ও রহিম উপর লোহ রট দিয়ে হামলা করে এতে দুইজনের উপর হামলায় গুরুত্বর আহত করলে স্বামী জাফর আলম মাঠিতে লুটে পরলে স্ত্রী হাদিছা’কেও হাতে আঘাত করে, পরে স্থানীয়রা উদ্ধার করে মহেশখালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়।
উল্লেখ যে, স্হানীয় সূত্রে আরো জানায়ায়, নুরুল কবির মুলত রোহিঙ্গা নাগরিক, সেই বাংলাদেশি ভোটার আইডি করেন। তাহা জানাজানি হওয়ার পর তাহাকে ভোটার আইডি হইতে বাদ দেওয়া পূর্ণতদন্ত আহবান জানান সাবেক মহিলা মেম্বার নয়ন বানু। বর্তমানে সে রোহিঙ্গা নাগরিক সর্বজনের কাছে পরিচিত, তাই সে দেশের আইন কানুন মানছেন না। সেই কেমনে আদালতের আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে জোরপূর্বক বাড়ি নির্মাণ কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি মূলত ইয়াবা ব্যবসা সাথে ও সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। পাশাপাশি তিনি স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী ও বিত্তশালীদের আশ্রয় নিয়ে এই কাজ করছে বলে জানাযায়।
ভুক্তভোগী জমির মালিক ও স্থানীয়রা জানান শীঘ্রই তাকে আইনের আওতায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে প্রকৃত সত্য বেরিয়ে আসবে।
মহেশখালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আব্দুল হাই পিপিএম জানান, গোপনে আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্যের সত্যতা প্রমাণিত হলে আইনগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।