• রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
পাহাড়ে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও বন্যপ্রাণী রক্ষার স্কুল শিক্ষার্থীদের নিয়ে উদ্বুদ্ধকরণ সভা মানিকছড়িতে শিক্ষার মানোন্নয়নে মুক্ত আলোচনা অনুষ্টিত দীঘিনালায় মেধাবৃত্তি প্রদান ও গুণীজন সংবর্ধনা: শিক্ষাঙ্গনে আনন্দঘন আয়োজন রাইখালী ইউনিয়নে জামায়াতে ইসলামী’র উদ্যোগে পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান সাজেক ভূয়াছড়িতে সেনাবাহিনীর ক্রীড়া উদ্যোগে জমজমাট ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত গুইমারার সিন্দুকছড়ি জোন উদ্যাগে মানবতা ও সমাজ কল্যাণে সহায়তা প্রদান ধানের শীষ প্রার্থী ওয়াদুদ ভূইয়ার পথসভা সফল করতে গুইমারায় বিশাল স্বাগত মিছিল কাপ্তাই থানা পুলিশ এর অভিযানে বন মামলার আসামী সোহেল পাটোয়ারী( ভাঙা সোহেল) গ্রেফতার পাহাড়ি বাঙালির সম্প্রীতির বন্ধনে বসবাস করতে চাই-ওয়াদুদ ভূঁইয়া রাজস্থলীতে সম্ভাব্য নাশকতা ঠেকাতে বিএনপির শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচি পালিত কাপ্তাই ওয়াগ্গাছড়া টি বাগানে অগ্নিনির্বাপণ মহড়া অনুষ্ঠিত  বেলকুচিতে উৎসবমুখর পরিবেশে উপজেলা বিতর্ক উৎসব ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

এখন কাউকে দোষারোপের সময় নয়: নরেন্দ্র মোদি

অনলাইন ডেস্ক: / ৬৬৮ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২১

ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আন্দোলনরত কৃষিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আসুন সব আবার নতুন করে শুরু করি। এখন কাউকে দোষারোপের সময় নয়।

শিখ ধর্মের প্রচারক গুরু নানকের জন্মদিনে মোদির এই ঘোষণা তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন ভারতের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। কারণ কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে দিল্লীর উপকণ্ঠে অবস্থানকারী কৃষকদের বড় অংশই পাঞ্জাব এবং পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের। তাদের মধ্যে শিখ এবং জাঠ জনগোষ্ঠীর কৃষকদের সংখ্যাও অনেক।

এছাড়া আগামী বছরের শুরুতেই পাঞ্জাব এবং উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আর সেই নির্বাচনকে সামনে রেখে মোদির এই সিদ্ধান্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, গত বছরের সেপ্টেম্বরে তিনটি কৃষি বিলে সংশোধন করে আইনে পরিণত করে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। এরপর থেকেই দিল্লি, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্তানে ওই আইনের বিরুদ্ধে তুমুল প্রতিবাদ-বিক্ষোভ শুরু হয়। বিশেষত, পাঞ্জাবে সেই বিক্ষোভের তীব্রতা ছিল অনেক বেশি।

রাজ্যজুড়ে রাস্তা অবরোধ, রেললাইন অবরোধ-সহ নানা আন্দোলনের মাধ্যমে কৃষি আইনের বিরুদ্ধে নিজেদের প্রতিবাদ জানায় কৃষক সংগঠনগুলো। তাদের অভিযোগ, নতুন আইনের ফলে লোকসানের মুখে পড়বেন কৃষকরা।

কৃষকরা দাবি করেছিলেন, বিতর্কিত ওই আইনের ফলে ফসল নিয়ে তাদের দরাদরির ক্ষমতা কমে যাবে, প্রচলিত ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (এমএসপি) পাওয়া থেকেও বঞ্চিত হবেন তারা। পাশাপাশি, বেসরকারী এবং বড় সংস্থাগুলোর কাছে কৃষিপণ্য মজুত রাখার রাস্তাও উন্মুক্ত হবে।

যদিও সেসময় মোদি সরকারের পাল্টা দাবি ছিল, নতুন কৃষি আইনে কোনো ভাবেই কৃষকরা বঞ্চনার শিকার হবেন না। এমএসপি ব্যবস্থাও কার্যকর থাকবে। তবে আন্দোলনের কারণে শেষমেষ সেই বিতর্কিত আইন বাতিল করতে বাধ্য হলো দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ