• বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
দীর্ঘ দেড় যুগ পর কাল মানিকছড়িতে বড়সড় আয়োজনে বিএনপি’র সম্প্রীতি সমাবেশ লংগদুতে কৃষি ব্যাংকের ভুয়া ঋণের ফাঁদে আটারকছড়া ইউনিয়নের শতাধিক পরিবার ১২ লক্ষ্য টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ভূমি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কোর্টে মামলা খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদে জিরুনা ত্রিপুরাকে চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়ার প্রতিবাদ ও সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত কাপ্তাই ব্যাটালিয়ন (৪১ বিজিবি) এর প্রশংসনীয় উদ্যোগ: দূর্গম সীমান্তবর্তী পুন্নমনিছড়া পাড়ায় স্কুল ঘর নির্মাণ রোয়াংছড়ির সহ বিভিন্ন পয়েন্টে ভ্রাম্যমান টহল কার্যক্রম পরিচালনায় -ক্যাম্প কমান্ডার মেজর ইয়াসিন মোহনা টেলিভিশনের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করলেন ২০৩ পদাতিক ব্রিগেড ও রিজিয়ন কমান্ডার শরীফ মো. আমান হাসান আলীকদমের দুর্গম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশকালে ৮১ জন রোহিঙ্গা নাগরিক আটক মনাটেক যাদুগানালা মৎস চাষ সমবায় সমিতির আমন্ত্রণে পার্বত্য উপদেষ্টার আগমন মহালছড়িতে লামায় ডিগ্রি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের নবীন বরণ গোয়ালন্দে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা ও র‍্যালি অনুষ্ঠিত

এখন কাউকে দোষারোপের সময় নয়: নরেন্দ্র মোদি

অনলাইন ডেস্ক: / ৪৫০ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২১

ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি আন্দোলনরত কৃষিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আসুন সব আবার নতুন করে শুরু করি। এখন কাউকে দোষারোপের সময় নয়।

শিখ ধর্মের প্রচারক গুরু নানকের জন্মদিনে মোদির এই ঘোষণা তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন ভারতের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। কারণ কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে দিল্লীর উপকণ্ঠে অবস্থানকারী কৃষকদের বড় অংশই পাঞ্জাব এবং পশ্চিম উত্তরপ্রদেশের। তাদের মধ্যে শিখ এবং জাঠ জনগোষ্ঠীর কৃষকদের সংখ্যাও অনেক।

এছাড়া আগামী বছরের শুরুতেই পাঞ্জাব এবং উত্তরপ্রদেশে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আর সেই নির্বাচনকে সামনে রেখে মোদির এই সিদ্ধান্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, গত বছরের সেপ্টেম্বরে তিনটি কৃষি বিলে সংশোধন করে আইনে পরিণত করে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। এরপর থেকেই দিল্লি, পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্তানে ওই আইনের বিরুদ্ধে তুমুল প্রতিবাদ-বিক্ষোভ শুরু হয়। বিশেষত, পাঞ্জাবে সেই বিক্ষোভের তীব্রতা ছিল অনেক বেশি।

রাজ্যজুড়ে রাস্তা অবরোধ, রেললাইন অবরোধ-সহ নানা আন্দোলনের মাধ্যমে কৃষি আইনের বিরুদ্ধে নিজেদের প্রতিবাদ জানায় কৃষক সংগঠনগুলো। তাদের অভিযোগ, নতুন আইনের ফলে লোকসানের মুখে পড়বেন কৃষকরা।

কৃষকরা দাবি করেছিলেন, বিতর্কিত ওই আইনের ফলে ফসল নিয়ে তাদের দরাদরির ক্ষমতা কমে যাবে, প্রচলিত ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (এমএসপি) পাওয়া থেকেও বঞ্চিত হবেন তারা। পাশাপাশি, বেসরকারী এবং বড় সংস্থাগুলোর কাছে কৃষিপণ্য মজুত রাখার রাস্তাও উন্মুক্ত হবে।

যদিও সেসময় মোদি সরকারের পাল্টা দাবি ছিল, নতুন কৃষি আইনে কোনো ভাবেই কৃষকরা বঞ্চনার শিকার হবেন না। এমএসপি ব্যবস্থাও কার্যকর থাকবে। তবে আন্দোলনের কারণে শেষমেষ সেই বিতর্কিত আইন বাতিল করতে বাধ্য হলো দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ