• বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১১:০৪ অপরাহ্ন
  • [gtranslate]
শিরোনাম
দ্বৈত কর-এ দিশেহারা লামা আলীকদমের কৃষক দক্ষিণবঙ্গের মধ্যে বিখ্যাত আমের রাজধানী খ্যাত যশোরের শার্শা উপজেলার বেলতলা আম বাজারে নামেই পরিচিত কাপ্তাইতে বড়শিতে ধরা পড়ল ২৬ কেজি ওজনের কোরাল মাছ পারিবারিক কলহের জেদ ধরে ৩ জনের বিষপান আলীকদমে সেনা অভিযানে গুইমারাতে ১১০ লিটার মদসহ ২জন আটক ৪ জেলায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ৩০০ ঘর বিতরণ করলেন প্রধান উপদেষ্টা মানিকছড়িতে বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার মানিকছড়িতে দরিদ্র জেলের মাঝে ছাগল বিতরণ মহেশখালীর নতুন এসিল্যান্ড মোহাম্মদ সাদাত হোসেন রামগড় ৪৩ বিজিবির ব্যবস্থাপনায় নিরাপত্তা ও সমন্বয় সভা অনু্ষ্ঠিত  পানছড়িতে দিনব্যাপী পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত দেশ ও জাতির কল্যাণের স্বার্থে অন্তকোন্দল পরিহারের আহবান- বন্দর কর্তৃপক্ষ

মোংলায় বিজয় দিবসে উন্মুক্ত নৌবাহিনীর যুদ্ধ জাহাজ

আলী আজীম, মোংলা (বাগেরহাট): / ২৩৩ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

আলী আজীম, মোংলা (বাগেরহাট): যথাযোগ্য মর্যাদা আর নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস পালন করেছে নৌবাহিনী। এ উপলক্ষে নৌবাহিনীর একটি যুদ্ধ জাহাজ জনসাধারণ ও দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।

প্রতি বছর এ দিনটি বাঙালি জাতি বিশেষভাবে পালন করে থাকে। দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে বাঙালি জাতির নিকট আত্মসমর্পণ করে, ফলে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। তাই প্রতি বছর বাংলাদেশে নৌবাহিনী দিবসটি যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্য এবং বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে পালন করে।

সোমবার (১৬ই ডিসেম্বর) মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে মোংলায় দিগরাজ নেভাল বার্থে ‘বানৌজা তুরাগ’ দুপুর ২টা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত রেখেছে নৌবাহিনী।

এরই ধারাবাহিকতায় সোমবার দুপুর ২টা থেকে জাহাজটি পরিদর্শন করতে মোংলা ও এর আশেপাশের এলাকা থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিশু, কিশোর, নারী-পুরুষ এসে পরিদর্শন করে। এতে করে সাধারণ মানুষের নৌবাহিনী জাহাজের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানার সুযোগ হয়।

মোংলা দিগরাজ নৌ ঘাঁটির বানৌজা তুরাগ’ জাহাজের অধিনায়ক কমান্ডার ফয়সাল আহমেদ জানান, জনসাধারণকে যুদ্ধজাহাজ সম্পর্কে মানুষের কৌতূহল থাকে এবং তাদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন জাহাজের দ্বায়িত্বশীল কর্মকর্তারা। জাহাজগুলো যুদ্ধকালীন সময় কি ধরনের অস্ত্র-গোলাবারুধ ও বিভিন্ন সরঞ্জামাদি ব্যবহারের কলাকৌশল দেখানো হয় দর্শনার্থীদের বলে জানান তিনি।

এছাড়া নৌবাহিনী সমুদ্রে গমন, উপকূলীয় অঞ্চলে টহল প্রদান, উদ্ধার ও অনুসন্ধান কর্মকাণ্ড, অবৈধ অনুপ্রবেশ ও চোরাচালান রোধ, জলদস্যুতা দমন, মৎস্য ও প্রাকৃতিক সম্পদ রক্ষা এবং যুদ্ধ কৌশল সম্পর্কে জানতে পেরে সকলেই খুশি মনে বাড়ি ফিরে এবং জনসাধারণের মাঝে বাংলাদেশ নৌবাহিনী সম্পর্কে ইতিবাচক দিক প্রকাশ করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ