• মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
মহালছড়ি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে পালিত হলো পবিত্র ঈদ ই মিলাদুন্নবী (সাঃ) গুইমারায় সীরাতুন্নবী (সা:) উপলক্ষ্যে জামায়াতের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত প্রথমবারের মতো চট্রগ্রাম বিভাগে NUSDF Bangladesh আয়োজন করে ‘পাবলিক স্পিকিং মাস্টারমাইন্ড’ প্রতিযোগিতা গোয়ালন্দে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে পৃথক মিছিল অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত   গুইমারাতে ৩০ কেজি গাঁজা সহ একজন গ্রেপ্তার গুইমারাতে এডিপির বিশ লাখ টাকার প্রকল্পে দুর্নীতি কাজ না করেই টাকা উত্তোলন ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উপলক্ষে রাঙামাটিতে ইসলামিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা দ্বিতীয় বারের মতো বন্ধ করা হলো কাপ্তাই স্পীল ওয়ের ১৬ জলকপাট লংগদুতে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে নদীতে নিখোঁজ ব্যক্তির লাশ উদ্ধার দৌলতদিয়া- পাটুরিয়া নৌরুটে লঞ্চ চলাচল বন্ধ সেনাবাহিনীর সিন্দুকছড়ি জোনে মাসিক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

আলোচিত বিশ্বজিৎ হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামী ইমরান ফরিদপুর থেকে গ্রেফতার

কামরুল হাসান জুয়েল, ফরিদপুর থেকে: / ৪৯৭ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১২ আগস্ট, ২০২১

আলোচিত বিশ্বজিৎ হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এক আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গত রাতে তাকে সদরপুর থেকে গ্রেফতার করা হয় বলে পুলিশ জানায়। গ্রেফতারকৃত ওই যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামির নাম ইমরান হোসেন ওরফে ইমরান। সে সদরপুর উপজেলার চর চাঁদপুর গ্রামের মীর আব্দুল জলিলের ছেলে। ইমরান দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন স্থানে পলাতক ছিলেন। সদরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুব্রত গোলদার ইমরানের গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার দিবাগত গভীর রাতে চর বিষ্ণুপুর গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়। ওসি বলেন, আজ বুধবার দুপুরে তাকে ফরিদপুরের আদালতে হাজির করা হবে। পরবর্তীতে আদালতের নির্দেশনা অনযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। জানা গেছে, ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর বিশ্বজিৎ দাসকে ঢাকার বাহাদুর শাহ পার্কের কাছে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয় বিশ্বজিৎ দাসকে। এ ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় ২০১৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর ঢাকার চার নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল ২১ আসামির মধ্যে আট জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ১৩ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত ৷ মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামিরা হল, রফিকুল ইসলাম, মাহফুজুর রহমান, রাশেদুজ্জামান, এমদাদুল হক, কাইয়ুম মিয়া, সাইফুল ইসলাম, রাজন তালুকদার ও নূরে আলম৷ আর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিতরা হলেন, এইচ এম কিবরিয়া, গোলাম মোস্তফা, খন্দকার ইউনুস আলী, মনিরুল হক, তারিক বিন জোহর, আলাউদ্দিন, ওবায়দুল কাদের, ইমরান হোসেন, আজিজুর রহমান, আল আমিন শেখ, রফিকুল ইসলাম (২), কামরুল হাসান ও মোশাররফ হোসেন৷ ট্রাইব্যুনালের রায়ের বিরুদ্ধে আটটি আপীল ও সাতটি জেল আপীল করেন আসামীরা। এসব আপীল ও ডেথ রেফারেন্সের শুনানী একসঙ্গে নিয়ে ২০১৭ সালের ৬ আগস্ট রায় দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুস ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায় ঘোষণা করেন।রায়ে দু’জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল, ১৫ জনের আমৃত্যু কারাদণ্ড এবং চার জনকে খালাস দেয়া হয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ