স্টাফ রিপোর্টার:
পার্বত্য চট্টগ্রাম সহ সারা দেশে ধরপাকড় বন্ধ সহ, ইউপিডিএফ নেতা আনন্দ প্রকাশ চাকমা, কুনেন্টু চাকমাসহ আটক ছাত্রদের মুক্তি এবং ইউপিডিএফের ৩৭০ জন নেতাকর্মী খুনের ঘটনাসহ কোটা সংস্কারের আন্দোলনে গুলি বর্ষন ও খনের ঘটনার আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
আজ ৩ আগষ্ট ২০২৪ রোজ সোমবার সকাল ১০.০০ ঘটিকায় বিক্ষোভ কর্মসূচীর শুরুতে এক প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়। এরপর সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম রামগড় উপজেলা শাখা সভাপতি লিটন চাকমা সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ রামগড় উপজেলা সভাপতি বাহুদুর ত্রিপুরা, কেন্দ্রীয় পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ পিসিপি সাধারণ সম্পাদক অমল ত্রিপুরা ও রামগড় উপজেলা শাখা পার্বত্য চট্টগ্রাম নারী সংঘরেরে সভাপতি গুলোমনি চাকমা।
এই সময় বক্তরা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামসহ সারাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলনরত ছাত্র জনতার ওপর বর্তমান অবৈধ সরকারের হামলা হত্যা ১৯৫২ সালে ছাত্র রা যদি আন্দোলন না করতো তাহলে এই বাংলা ভাষা ফিরে পেতাম না ১৯৭১ সালে শত শত রক্তের দিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন করছে কি ছাত্র ছাত্রীদের এবং সাধারণ জনগণে ওপর গুলি চালানো জন্য, একটি সার্বভৌমত্ব স্বাধীন রাষ্ট্রের শাসন ব্যবস্থা দুই ধরনের হতে পারে না। পাহাড়ে এক শাসন সমতলে আরেক শাসন আজকে অধিকারের জন্য আন্দোলন করলে তাদেরকে সন্ত্রাসী ও রাজাকার বলে আখ্যায়িত করে।
এই সরকার একধপা নির্বাচন করে কমতা জারি রেগেছে, ছাত্রলীগ যুবলীগদের কে অস্ত্র দিয়ে সাধারণ কোটা আন্দোলন কারিদের ছাত্র ছাত্রীদের উপর নিপীড়ন নির্যাতন করে আসছে।
কোটা আন্দোলন কালে জেলে আটক সকল ছাত্রসহ পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ রাঙামাটির সাধারণ সম্পাদক কুনেন্টু চাকমা ও ইউপিডিএফের সদস্য আন্দন প্রকাশ চাকমা নিঃর্শত মুক্তি দেওয়ার দাবি জানান।