• বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:২৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
আঞ্চলিক পরিষদ পুনর্গঠনের দাবিতে মানিকছড়িতে ইউপিডিএফের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ বান্দরবানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বই ও শিক্ষা উপকরণ উপহার প্রদান চাঁদার টাকা না দিলে হামলা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে -সন্ত্রাসী রকি গ্রুপ ১ যুগ পর মহালছড়ি গণতান্তিক উপায়ে বাজার ব্যবসায়ী কমিটি গঠন ওলামা বাজার মাদ্রাসার বিরুদ্ধে ফেসবুকে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের সংবাদ সম্মেলন সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে কাপ্তাই সেনা জোনের প্রীতি ভোজ  পরিষদ ভবণ নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রতিবাদে মানিকছড়িতে সচেতন নাগরিক ফোরামের মানববন্ধন মাটিরাঙ্গায় প্রা‌ন্তিক কৃষক‌দে‌র মাঝে বিনামূ‌ল্যে সার ও বীজ বিতরণ চন্দ্রঘোনা খ্রীস্টিয়ান হাসপাতালে ২ দিনব্যাপী  দক্ষতা উন্নয়নের উপর কর্মশালা শুরু রাঙ্গামাটিতে ঘুষ-তদবির ছাড়া মেধার ভিত্তিতে ১৭ জন পেলেন পুলিশের চাকরি দাগনভূঞা সরকারি হাসপাতালে আস্থা ফিরেছে রোগীদের – ক্রমান্বয়ে বাড়ছে রোগী, কনসালটেন্ট ও জনবল সংকটে চরমে ইসলামি ফাউন্ডেশন উদ্যোগে মহিলাদের মধ্যে সেলাই মেশিন ও ভাতা প্রদান

নিত্যপণ্য : স্বস্তি ফেরেনি অজুহাতের বাজারে

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ৯২০ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৩

নিত্যপণ্যের বাজার আবারও অস্থির হয়ে উঠছে। ডিম, মুরগি, সবজিসহ বাজারে সব পণ্যের দাম বেশি। নিত্যপণ্যের জন্য সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে বাজারে মিলছে না কোনো পণ্যই। সরবরাহ কম থাকার সেই পুরোনো অজুহাত দিচ্ছেন বিক্রেতারা।

গত কয়েক সপ্তাহ স্থির থাকার পর আবারও চড়ছে ডিমের বাজার। এলাকাভেদে প্রতি ডজন ডিম কিনতে গুনতে হচ্ছে ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা। মুরগির বাজারেও একই অবস্থা।

সরকারি হিসাবে প্রতি বছরই বাড়ছে ডিমের উৎপাদন। এখন জনপ্রতি বাৎসরিক প্রাপ্যতা ১৩৫টি। তবে বাজারে গেলে এই তথ্যের সত্যতা মেলা ভার। গত সপ্তাহেই প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হয়েছে ১৪৫ টাকায়। শুক্রবার সেই ডিম বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি দামে। এ অবস্থার জন্য উৎপাদক প্রতিষ্ঠানকে দুষছেন খুচরা বিক্রেতারা।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারের এক ডিম ব্যবসায়ী বলেন, ‘যদি মেইন গোডাউনে হাত দেন তাহলে এটার দাম কমে যেতে পারে। ওরা (উৎপাদক) তো ইচ্ছা করে দাম কমাচ্ছে না। আমাদের খামাখা হয়রানি করছেন, জরিমানা করছেন। কেন? কারণটা কি?’

মুরগির দামও গত সপ্তাহের তুলনায় কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা। বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২১০ টাকা আর সোনালী মুরগির কেজি এখন ৩৫০ টাকা।

বৃষ্টির অজুহাতে কেজিতে গড়ে ৪০ টাকা বেড়েছে সবজির দাম। ঝাঁজ বেড়েছে পেঁয়াজেরও। সরকারি দাম তো দূরের কথা, আরও এক দফা বেড়ে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায় আর আমদানি করা পেঁয়াজ কিনতে গুনতে হচ্ছে কেজিতে ৮০ টাকার বেশি। আলুর কেজিও ৪৫ টাকা।

সাপ্তাহিক বাজার করতে আসা এক ক্রেতা বলেন, ‘সবকিছুর দামই এখন বেশি। শুধু ডিম বললে তো হবে না। আলুর দাম বেড়ে গেছে, পেঁয়াজের দামও বেড়ে গেছে। সরকার তো দেখতে পারে যে বাজার কি আসলেই নিয়ন্ত্রণে আছে কিনা।’

এদিকে, বৃষ্টির অজুহাতে সবজির দামও বেড়েছে কেজিতে ৪০ টাকার বেশি। বেগুন বিক্রি হচ্ছে ১২০ থেকে ১৬০ টাকায় কেজি। আর প্রতিকেজি কাঁচামরিচের দাম ২০০ টাকা।

ভোক্তা অধিকারের অভিযান চললেও এর পরোয়া কেউ করছেন না। সংস্থাটির সহকারী পরিচালক সোহেল চাকমা বলেন, ‘আমাদের অভিযান কিন্তু এখনও অব্যাহত আছে। নিত্যপণ্যের বিষয়ে অব্যাহত তো আছেই পাশাপাশি আমাদের ডিজির যে নির্দেশনা সে অনুযায়ী আমরা কাজ করছি।’

বাজার তদারকির এ অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ