• শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:২৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
মহালছড়িতে ক্যারাম বোড প্রতিযোগিতা ২০২৫ পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত বান্দরবানে ছাত্রশিবির এর ৪৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত, রুমায় সাচিংপ্রু জেরী ও জাবেদ রেজা’কে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল মহালছড়ি থানা পুলিশের বিশেষ অভিযান, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ১ কর্মী আটক আওয়ামীলীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মহালছড়ি ও মাইসছড়ি বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল মহালছড়িতে সামাজিক সংস্কার আন্দোলনের ব্যানারে শীতার্তদের কম্বল বিতরণ রংপুরে ২য় বারের মতো আয়োজিত হয়ে গেলো ” কিরন পেজেন্টস এন,ইউ,এস,ডি,এফ দক্ষতা উন্নয়ন সম্মেলন ২০২৫ বান্দরবানে নানান আয়োজন চলছে জ্ঞান ও বিদ্যার দেবী সরস্বতী পূজা ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে নাইক্ষংছড়িতে এক কিশোরের পা উড়ে গেল শেষ হলো বান্দরবান-র  জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট মহালছড়িতে সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক উপহার প্রদান উপজেলা বিএনপির লামায় নবাগত ইউএনওর সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

‘ছয় দফার চেতনায় গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষায় আ. লীগ বদ্ধপরিকর’

জাতীয় ডেস্ক : / ৪৬৭ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৭ জুন, ২০২১

‘ছয় দফাসহ সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও সংগ্রামের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার অক্ষুণ্ন রাখতে আওয়ামী লীগ সরকার বদ্ধপরিকর।’

ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর বাণীতে বলেন, ছয় দফাসহ সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও সংগ্রামের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার অক্ষুণ্ন রাখতে আওয়ামী লীগ সরকার বদ্ধপরিকর। তিনি ঐতিহাসিক ৭ জুনসহ স্বাধীনতাসংগ্রামের সব শহীদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।

১৯৬৬ সালের ৭ জুন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত ছয় দফা আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শুরু হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের ইতিহাসে দিনটি অবিস্মরণীয় ও তাৎপর্যপূর্ণ।

পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর শোষণ ও বৈষম্যের নীতির বিরুদ্ধে ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে তৎকালীন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের সব বিরোধী রাজনৈতিক দলের ডাকা জাতীয় সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। এরপর ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ফিরে এসব দাবির পক্ষে দেশব্যাপী প্রচারাভিযান শুরু করেন তিনি। বাংলার আনাচকানাচে প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে জনগণের সামনে ছয় দফার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন বঙ্গবন্ধু।

বাংলার জনগণ এসব দাবির প্রতি স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন জানায়। ছয় দফা হয়ে ওঠে পূর্ব বাংলার শোষিত-বঞ্চিত মানুষের মুক্তির সনদ। এমন পরিস্থিতিতে আইয়ুব খানের স্বৈরাচারী সরকার ১৯৬৬ সালের ৮ মে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। এর প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ মানুষ রাজপথে নেমে আসে। জনগণের বিক্ষোভ ৭ জুন নতুন মাত্রা পায়। আওয়ামী লীগের ডাকা হরতাল কর্মসূচি পালনকালে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জে পুলিশ ও ইপিআর (ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস) মানুষের ওপর গুলি চালায়। এতে শহীদ হন মনু মিয়া, শফিক, শামসুল হকসহ ১১ জন।

ওই ঘটনায় আন্দোলন দাবানলের মতো সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এই আন্দোলনের পথ ধরেই ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান ও ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পথে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ