• শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:৩১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
নদীর পাড়ে তামাক চাষ বন্ধে বিএটিবি’র কৃষক সমাবেশ আঞ্চলিক পরিষদ পুনর্গঠনের দাবিতে মানিকছড়িতে ইউপিডিএফের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ বান্দরবানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বই ও শিক্ষা উপকরণ উপহার প্রদান চাঁদার টাকা না দিলে হামলা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে -সন্ত্রাসী রকি গ্রুপ ১ যুগ পর মহালছড়ি গণতান্তিক উপায়ে বাজার ব্যবসায়ী কমিটি গঠন ওলামা বাজার মাদ্রাসার বিরুদ্ধে ফেসবুকে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের সংবাদ সম্মেলন সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে কাপ্তাই সেনা জোনের প্রীতি ভোজ  পরিষদ ভবণ নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রতিবাদে মানিকছড়িতে সচেতন নাগরিক ফোরামের মানববন্ধন মাটিরাঙ্গায় প্রা‌ন্তিক কৃষক‌দে‌র মাঝে বিনামূ‌ল্যে সার ও বীজ বিতরণ চন্দ্রঘোনা খ্রীস্টিয়ান হাসপাতালে ২ দিনব্যাপী  দক্ষতা উন্নয়নের উপর কর্মশালা শুরু রাঙ্গামাটিতে ঘুষ-তদবির ছাড়া মেধার ভিত্তিতে ১৭ জন পেলেন পুলিশের চাকরি দাগনভূঞা সরকারি হাসপাতালে আস্থা ফিরেছে রোগীদের – ক্রমান্বয়ে বাড়ছে রোগী, কনসালটেন্ট ও জনবল সংকটে চরমে

‘ছয় দফার চেতনায় গণতান্ত্রিক অধিকার রক্ষায় আ. লীগ বদ্ধপরিকর’

জাতীয় ডেস্ক : / ৪৪৩ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ৭ জুন, ২০২১

‘ছয় দফাসহ সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও সংগ্রামের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার অক্ষুণ্ন রাখতে আওয়ামী লীগ সরকার বদ্ধপরিকর।’

ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর বাণীতে বলেন, ছয় দফাসহ সব গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও সংগ্রামের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার অক্ষুণ্ন রাখতে আওয়ামী লীগ সরকার বদ্ধপরিকর। তিনি ঐতিহাসিক ৭ জুনসহ স্বাধীনতাসংগ্রামের সব শহীদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।

১৯৬৬ সালের ৭ জুন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত ছয় দফা আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শুরু হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের ইতিহাসে দিনটি অবিস্মরণীয় ও তাৎপর্যপূর্ণ।

পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর শোষণ ও বৈষম্যের নীতির বিরুদ্ধে ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি লাহোরে তৎকালীন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের সব বিরোধী রাজনৈতিক দলের ডাকা জাতীয় সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু ছয় দফা দাবি উত্থাপন করেন। এরপর ১১ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ফিরে এসব দাবির পক্ষে দেশব্যাপী প্রচারাভিযান শুরু করেন তিনি। বাংলার আনাচকানাচে প্রত্যন্ত অঞ্চলে গিয়ে জনগণের সামনে ছয় দফার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন বঙ্গবন্ধু।

বাংলার জনগণ এসব দাবির প্রতি স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন জানায়। ছয় দফা হয়ে ওঠে পূর্ব বাংলার শোষিত-বঞ্চিত মানুষের মুক্তির সনদ। এমন পরিস্থিতিতে আইয়ুব খানের স্বৈরাচারী সরকার ১৯৬৬ সালের ৮ মে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায়। এর প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ মানুষ রাজপথে নেমে আসে। জনগণের বিক্ষোভ ৭ জুন নতুন মাত্রা পায়। আওয়ামী লীগের ডাকা হরতাল কর্মসূচি পালনকালে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জে পুলিশ ও ইপিআর (ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস) মানুষের ওপর গুলি চালায়। এতে শহীদ হন মনু মিয়া, শফিক, শামসুল হকসহ ১১ জন।

ওই ঘটনায় আন্দোলন দাবানলের মতো সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এই আন্দোলনের পথ ধরেই ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থান ও ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পথে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ