• রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
বিএনপির আগামীর রাজনীতি হবে বাংলাদেশের মানুষ ও তারুণ্যের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও প্রত্যাশাকে প্রাধান্য দিয়ে- আমীর খসরু বানভাসিদের জন্য রাজারবাগ দরবার শরীফের মেডিকেল ক্যাম্পেইন খাগড়াছড়িতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সাত দিনের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছে রেড ক্রিসেন্ট আরাফাত রহমান কোকোর স্মৃতি স্মরণে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত কাচালং নদীতে গোসল করতে নেমে এক কিশোরী নিখোজ নবীনগরে উস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ,র ৫২ তম মৃত্যু বার্ষিকী পালন মানিকছড়িতে মারমা কল্যাণ সমিতির মতবিনিময় ও আলোচনা সভা মানিকছড়িতে মারমা ঐক্য পরিষদের মতবিনিময় সভা জেলার ত্রাণ তহবিলে নানিয়ারচর বিএনপির অর্থ জমা লংগদুতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত শতাধিক পরিবারের মাঝে ত্রান সামগ্রী বিতরণ করে সেনা জোন লংগদুতে জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত লংগদুতে ইউপি সদস্য রূপচান,র, পদ ত্যাগের দাবিতে মানববন্ধন

অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে ডেঙ্গু পরিস্থিতি

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ১৪১ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৪ জুলাই, ২০২৩

অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে দিনে দিনে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি। এরই মধ্যে মৃত্যুর দিক থেকে ছাপিয়ে গেছে বিশ্বের সকল দেশকে। চলতি বছর বাংলাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুরহার প্রতি হাজারে ৫ দশমিক ৪৫।

অন্যদিকে, কাছাকাছি অবস্থানে থাকা পেরুতে মৃত্যুহার প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৪৩। ১৫ লাখ ছাড়িয়ে সর্বোচ্চ আক্রান্তের দেশের অবস্থান দখল করা ব্রাজিলে মৃত্যুহার শূন্য দশমিক ২৫। মৃত্যুর জন্য দেরি করে হাসপাতালে আসাকে দায়ী করছেন চিকিৎসকরা। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এর আগেও অধিকাংশ মানুষের ডেঙ্গু হওয়ায় এবার দ্বিতীয় কিংবা তৃতীয়বারের আক্রান্তদেরই জটিলতা বেশি।

এতে রাজধানীসহ দেশের হাসপাতালগুলোর চিত্রও করুণ। রোগীর চাপ সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। অবস্থা এমন যে, একটি মাত্র শয্যার আশায় হাসপাতাল ছাড়ার আগেই সিটের পাশে অন্য রোগীর অপেক্ষা।

ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোগীর চাপ বাড়ায় হাসপাতালগুলোতে বাড়তে শুরু করেছে সংকট। শয্যা না পেয়ে অনেকেই মেঝেতেও নিচ্ছেন চিকিৎসা।

তবে চলতি বছর সবথেকে আতঙ্কের বিষয়টি হচ্ছে ডেঙ্গু আক্রান্তদের দ্রুত শারীরিক অবস্থার অবনতি।

চলতি বছর সারাদেশে এরই মধ্যে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৭ হাজার এবং মারা গেছেন ৯০ জনের বেশি। তবে মৃত্যুর এই পরিসংখ্যান ছাড়িয়ে গেছে বিশ্বের সকল দেশকে।

দেশে এতো মৃত্যুর জন্য দেরি করে হাসপাতালে আসাকে দায়ী করছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাজমুল হক। তিনি বলেন, জ্বর আসার পর সাধারণ ভেবে ওষুধ খেতে থাকে। চিকিৎসকের কাছেও যায় না। কিন্তু যখন ডেঙ্গু ধরা পড়ে তখন অনেক সময় পেরিয়ে যায়। ফলে হাসপাতালে আসার পরও অনেক রোগী মারা যায়।

মৃত্যুর জন্য বিগত বছরের তুলনায় এবার ডেঙ্গু হেমোরোজিক ফিবার ও শক সিনড্রোমকে দায়ী করে রোগী ও স্বজনদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ও প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ।

জুলাইয়ের তুলনায় আগস্ট এবং সেপ্টেম্বরে পরিস্থিতি আরো খারাপের আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের।

পার্বত্যকন্ঠ নিউজ/এমএস 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ