• সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
হারিয়ে যাওয়া ৮৩টি মোবাইল ও বিকাশে নগদ ২ লাখ টাকা মালিকদের কাছে হস্তান্তর করলেন -এপিবিএন রামগড়ে ৮ বছর পর সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার নাইক্ষ্যংছড়ি বিএনপির র‍্যালী ও শোভাযাত্রায়- গোয়ালন্দে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত গুইমারাতে তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কাপ্তাই থানা পুলিশ এর অভিযানে লোহাগড়া এবং বারঘোনিয়া হতে আটক ২ কাপ্তাই ইউএনওকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানালেন উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দ মাটিরাঙ্গায় গ্রাম পুলিশে সদস্যদের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের উদ্বোধন দীঘিনালায় জুলাই আগস্ট ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহত ও শহীদদের স্মরণে সভা অনুষ্ঠিত গুইমারায় দূর্ঘটনা প্রতিরোধে সড়কের দু’ধারে জামায়াতের ঝোপ-ঝাপ পরিস্কার অভিযান রুমায় সেনাবাহিনীর সাথে বন্দুক যুদ্ধে নিহত – ৩ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার সেনা জোন কর্তৃক অসহায় গরীব মেধাবী শিক্ষার্থীদের বই বিতরণ

না ফেরার দেশে দগ্ধ তিন মেয়ে বাকরুদ্ধ বাবা-মা

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ১৫৭ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৩

আগুনে দগ্ধ হয়ে একে একে না ফেরার দেশে চলে গেলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী মিঠুন দাশ ও আরতি দম্পতির তিন মেয়ে। তিন মেয়েকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ এ দম্পতি। কথা বলার শক্তি নেই। কেঁদে কেঁদে বাকরুদ্ধ আরতিদের কান্না থামাবে কে।

২ সন্তানের পর সর্বশেষ বুধবার (১২ জুলাই) ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় তাদের তৃতীয় সন্তান হ্যাপি রাণী দাশ।

গত ৩০ জুন ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মারা যায় সারথী দাশ। এরআগে ২৪ জুন চিকিৎসাধীন অবস্থায় চমেক হাসপাতালে মারা যায় সাখশী রাণী দাশ।

প্রসঙ্গত, গত ২০ জুন চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার বান্ডেল রোডের সেবক কলোনিতে মিঠুন দাশের বাসায় আগুন লাগে। এতে দগ্ধ হয় মিঠুনের চার মেয়ে সারথী রাণী দাশ (১৭), সাখশী রাণী দাশ (১৩), হ্যাপি রাণী দাশ (৬) ও আড়াই বছর বয়সী সুইটি রাণী দাশ।

তবে তাদের চতুর্থ সন্তান আড়াই বছর বয়সী সুইটি রাণী দাশ প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়েছে।

মিঠুন দাশ জানান, গত ২০ জুন ভোরে মিঠুন দাশ ও আরতি দাশ তাদের চার কন্যাকে বান্ডেল রোডের সেবক কলোনির বাসায় রেখে প্রতিদিনের মতো ভোরে কাজে চলে যান। এরমধ্যে সকালে তাদের বাসায় বিকট শব্দে আগুন ধরে যায়।

পরে স্থানীয় লোকজন চার মেয়েকে দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে। প্রথমে তাদের নিয়ে যাওয়া হয় চমেক হাসপাতালে। সেখানে ২২ জুন দুই মেয়ে সারথী ও হ্যাপি দাশকে ঢাকায় পাঠানো হয়।

পার্বত্যকন্ঠ নিউজ/ এমএস 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ