• সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৫২ অপরাহ্ন
শিরোনাম
মহেশখালীতে RB24 ফাউন্ডেশন কর্তৃক মেধাবিকাশ বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন ফাইনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করেন সিন্দুকছড়ি জোন কমান্ডার খাগড়াছড়ি জেলা জামায়াতের ওলামা মাশায়েখ সম্মেলন অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে জামায়াত নেতৃবৃন্দের সাথে গণঅধিকার পরিষদের সৌজন্য সাক্ষাৎ এখনো অনিশ্চিত:  তবুও শুরু হল চন্দ্রঘোনা- রাইখালী ফেরিঘাট সেতু নির্মাণের প্রাথমিক কাজ রাঙ্গামাটিতে স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক জেনারেল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সাথে সেবাগ্রহীতার গণশুনানি অনুষ্ঠিত খেলাধুলা সুস্থ সমাজ গঠনের অন্যতম অনুষঙ্গ: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান  পদ্মা যমুনায় নাব্যতা সংকটে বিপাকে জাহাজ চলাচল  রাঙামাটিতে কমলা চাষে সফল সুদত্ত চাকমা রামগতিতে জোরপূর্বক বসতঘর দখলের চেষ্টা রাঙামাটি জেলা পর্যায়ে জাতীয় শিশু-কিশোর ইসলামি সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার সনদ ও পুরুস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত লংগদুতে মহিলা দলের বর্ধিত সভা

না ফেরার দেশে দগ্ধ তিন মেয়ে বাকরুদ্ধ বাবা-মা

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ১৫৯ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৩

আগুনে দগ্ধ হয়ে একে একে না ফেরার দেশে চলে গেলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী মিঠুন দাশ ও আরতি দম্পতির তিন মেয়ে। তিন মেয়েকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ এ দম্পতি। কথা বলার শক্তি নেই। কেঁদে কেঁদে বাকরুদ্ধ আরতিদের কান্না থামাবে কে।

২ সন্তানের পর সর্বশেষ বুধবার (১২ জুলাই) ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় তাদের তৃতীয় সন্তান হ্যাপি রাণী দাশ।

গত ৩০ জুন ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মারা যায় সারথী দাশ। এরআগে ২৪ জুন চিকিৎসাধীন অবস্থায় চমেক হাসপাতালে মারা যায় সাখশী রাণী দাশ।

প্রসঙ্গত, গত ২০ জুন চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার বান্ডেল রোডের সেবক কলোনিতে মিঠুন দাশের বাসায় আগুন লাগে। এতে দগ্ধ হয় মিঠুনের চার মেয়ে সারথী রাণী দাশ (১৭), সাখশী রাণী দাশ (১৩), হ্যাপি রাণী দাশ (৬) ও আড়াই বছর বয়সী সুইটি রাণী দাশ।

তবে তাদের চতুর্থ সন্তান আড়াই বছর বয়সী সুইটি রাণী দাশ প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়েছে।

মিঠুন দাশ জানান, গত ২০ জুন ভোরে মিঠুন দাশ ও আরতি দাশ তাদের চার কন্যাকে বান্ডেল রোডের সেবক কলোনির বাসায় রেখে প্রতিদিনের মতো ভোরে কাজে চলে যান। এরমধ্যে সকালে তাদের বাসায় বিকট শব্দে আগুন ধরে যায়।

পরে স্থানীয় লোকজন চার মেয়েকে দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে। প্রথমে তাদের নিয়ে যাওয়া হয় চমেক হাসপাতালে। সেখানে ২২ জুন দুই মেয়ে সারথী ও হ্যাপি দাশকে ঢাকায় পাঠানো হয়।

পার্বত্যকন্ঠ নিউজ/ এমএস 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ