• শুক্রবার, ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৫:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বান্দরবানে ছাত্রশিবির এর ৪৮তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত, রুমায় সাচিংপ্রু জেরী ও জাবেদ রেজা’কে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল মহালছড়ি থানা পুলিশের বিশেষ অভিযান, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ১ কর্মী আটক আওয়ামীলীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে মহালছড়ি ও মাইসছড়ি বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল মহালছড়িতে সামাজিক সংস্কার আন্দোলনের ব্যানারে শীতার্তদের কম্বল বিতরণ রংপুরে ২য় বারের মতো আয়োজিত হয়ে গেলো ” কিরন পেজেন্টস এন,ইউ,এস,ডি,এফ দক্ষতা উন্নয়ন সম্মেলন ২০২৫ বান্দরবানে নানান আয়োজন চলছে জ্ঞান ও বিদ্যার দেবী সরস্বতী পূজা ফের স্থলমাইন বিস্ফোরণে নাইক্ষংছড়িতে এক কিশোরের পা উড়ে গেল শেষ হলো বান্দরবান-র  জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট মহালছড়িতে সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক উপহার প্রদান উপজেলা বিএনপির লামায় নবাগত ইউএনওর সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় নানা আয়োজনে রাজস্থলীতে সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত

না ফেরার দেশে দগ্ধ তিন মেয়ে বাকরুদ্ধ বাবা-মা

মাসুদ রানা, স্টাফ রিপোর্টার / ১৬৬ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই, ২০২৩

আগুনে দগ্ধ হয়ে একে একে না ফেরার দেশে চলে গেলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মী মিঠুন দাশ ও আরতি দম্পতির তিন মেয়ে। তিন মেয়েকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ এ দম্পতি। কথা বলার শক্তি নেই। কেঁদে কেঁদে বাকরুদ্ধ আরতিদের কান্না থামাবে কে।

২ সন্তানের পর সর্বশেষ বুধবার (১২ জুলাই) ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় তাদের তৃতীয় সন্তান হ্যাপি রাণী দাশ।

গত ৩০ জুন ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মারা যায় সারথী দাশ। এরআগে ২৪ জুন চিকিৎসাধীন অবস্থায় চমেক হাসপাতালে মারা যায় সাখশী রাণী দাশ।

প্রসঙ্গত, গত ২০ জুন চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালি থানার বান্ডেল রোডের সেবক কলোনিতে মিঠুন দাশের বাসায় আগুন লাগে। এতে দগ্ধ হয় মিঠুনের চার মেয়ে সারথী রাণী দাশ (১৭), সাখশী রাণী দাশ (১৩), হ্যাপি রাণী দাশ (৬) ও আড়াই বছর বয়সী সুইটি রাণী দাশ।

তবে তাদের চতুর্থ সন্তান আড়াই বছর বয়সী সুইটি রাণী দাশ প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়েছে।

মিঠুন দাশ জানান, গত ২০ জুন ভোরে মিঠুন দাশ ও আরতি দাশ তাদের চার কন্যাকে বান্ডেল রোডের সেবক কলোনির বাসায় রেখে প্রতিদিনের মতো ভোরে কাজে চলে যান। এরমধ্যে সকালে তাদের বাসায় বিকট শব্দে আগুন ধরে যায়।

পরে স্থানীয় লোকজন চার মেয়েকে দগ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করে। প্রথমে তাদের নিয়ে যাওয়া হয় চমেক হাসপাতালে। সেখানে ২২ জুন দুই মেয়ে সারথী ও হ্যাপি দাশকে ঢাকায় পাঠানো হয়।

পার্বত্যকন্ঠ নিউজ/ এমএস 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ