• শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৪:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
মানিকছড়িতে বিএনপি’র কর্মী সমাবেশে ব্যাপক সমাগম দুই যুগ পরে দখল-দূষণ থেকে মুক্তি পাচ্ছে লামা বাজার পুকুর কেপিএম উৎপাদন চালু রাখার দাবিতে মানববন্ধনে বক্তারা: কেপিএম ২৪ ঘন্টার মধ্যে উৎপাদনে না গেলে কঠোর কর্মসূচি বেলকুচিতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষার্থে মতবিনিময় করেন ডিআইজি আলমগীর রহমান রেঞ্জ রাজশাহী মানিকছড়িতে বিএনপির বিশাল কর্মী সমাবেশ মানিকছড়িতে রোগাক্রান্ত মুরগী লোকালয়ে বিক্রি! রোগ ছড়িয়ে পড়ার আশংকা সিন্দুকছড়িতে মানবতা ও সমাজ কল্যাণে সেনাবাহিনীর মানবিক চিকিৎসা সেবা নবীনগরে মিথ্যা মামলা ও হয়রানির প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত তরুণ কলাম লেখক ফোরামের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন খাগড়াছড়িতে দেশীয় অস্ত্রসহ ইউপিডিএফ ০১ কর্মী আটক কাপ্তাই স্পীল ওয়ের নীচে কর্ণফুলি নদীতে মাছ ধরার উৎসব খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্র আলুটিলায় ই-টিকেট কার্যক্রম এর শুভ উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ সহিদুজ্জামান 

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

নিজস্ব প্রতিবেদক: / ৭১২ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০

জাতির শ্রেষ্ঠসন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সোমবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ১০ মিনিটে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের পক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম শামিম উজ জামান এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী।

এসময় বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল সামরিক কায়দায় সালাম জানায়।

অন্যবছর এই দিনটিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী নিজে উপস্থিত থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করলেও করোনাভাইরাস মহামারীর এই সময়ে ভাইরাসের বিস্তার রোধে অনেক রাষ্ট্রীয় আয়োজনই সীমিত করে আনতে হচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে পৃথক বানী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।

রাষ্ট্রপতি বানীতে বলেন, শহিদ বুদ্ধিজীবীদের রেখে যাওয়া আদর্শ ও পথকে অনুসরণ করতে হবে। তাঁদের অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে পারলেই তাঁদের আত্মত্যাগ সার্থক হবে।

শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসকে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক কলঙ্কময় দিন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের শেষ দিনগুলোতে পাকিস্তানি হানাদারবাহিনী, স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি ও তাদের দোসররা পরাজয় নিশ্চিত জেনে বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করতে বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে।

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের এই পরাজিত শক্তি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে পরিবারের বেশিরভাগ সদস্যসহ হত্যা করে। এই জঘন্য হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে তারা হত্যা, ক্যু ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতি শুরু করে। ইনডেমনিটি অর্ডিন্যান্স জারি করে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের পথ বন্ধ করে দেয়। মার্শাল ল’ জারির মাধ্যমে গণতন্ত্রকে হত্যা করে।

স্বাধীনতার মাত্র দুদিন আগে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী, রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনীর সদস্যরা বাংলাকে মেধাশূন্য করার লক্ষ্যে লেখক-বুদ্ধিজীবী-শিক্ষাবিদ-চিকিৎসক-সাংবাদিক-প্রকৌশলীদের ধরে নিয়ে হত্যা করে। বিজয়ের প্রাক্কালে ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরের ১০-১৪ তারিখ সেই নীলনকশা বাস্তবায়ন করে হানাদার বাহিনী।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ