যামিনীপাড়া জোন (২৩ বিজিবি) দায়িত্বপূর্ণ এলাকার পাহাড়িদের সাংগ্রাই,বিজু,বৈসু উৎসব উপলক্ষে তাদের মাঝে ব্যতিক্রমী উপহার “কুচিয়া মাছ” বিতরন করেছে।
বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার পাহাড়িদের প্রধাণ ৩টি বর্ষ বরণ উৎসব বৈসাবী। এটি তাদের প্রধাণ সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোর একটি। এ উৎসবটি ত্রিপুরাদের কাছে বৈসুব, বৈসু বা বাইসু , মারমাদের কাছে সাংগ্রাই এবং চাকমা ও তঞ্চঙ্গ্যাদের কাছে বিজু নামে পরিচিত।এবং বাঙ্গালীদের ঐতিহ্যবাহী বর্ষবরণ নববর্ষ, বৈসাবীন নামকরনও করা হয়েছে এই চারটি উৎসবের প্রথম অক্ষর গুলো নিয়ে।
সাংগ্রাই,বিজু,বৈসু=বৈসাবী উৎসবকে আনন্দমুখর করতে পাহাড়িদের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন উপজাতি সম্প্রদায়ের মাঝে এই কুচিয়া মাছ বিতরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ২৩ বিজিবি যামিনীপাড়া জোন অধিনায়ক লেঃ কর্নেল এ বি এম জাহিদুল করিম।
আসন্ন সাংগ্রাই,বিজু,বৈসু উৎসব(বৈসাবী) উপলক্ষে উৎসবকে আনন্দমুখর করতে শান্তি সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ১০ এপ্রিল সোমবার লেঃ কর্নেল এ বি এম জাহিদুল করিম, জোন কমান্ডার, যামিনীপাড়া জোন (২৩ বিজিবি) কর্তৃক পাহাড়িদের পছন্দ অনুযায়ী বিভিন্ন উপজাতি সম্প্রদায়ের মাঝে ৮০ কেজি “কুচিয়া মাছ” ক্রয় পূর্বক বিরতণ করা হয়। যার মূল্য ২০,০০০/-টাকা। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারাকে অব্যাহত রাখতে এমন ব্যাতিক্রমে উপহার বলেও জানিয়েছেন ২৩ বিজিবি অধিনায়ক,এমন উপহার পেয়ে পাহাড়ি সম্প্রদায়ের মাঝে প্রশংসায় ভাসছেন যামিনীপাড়া জোন অধিনায়ক লেঃ কর্নেল এ বি এম জাহিদুল করিম।
এম/এস