• শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০১:৫৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
মোংলায় নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালিত নওগাঁয় বন্ধু মিতালী ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প বেলকুচি উপজেলা নির্বাচনে উড়োজাহাজ প্রতিকে আবারও ভোট চান সফল ভাইস চেয়ারম্যান ইউসুফ আলী সেখ রামগড়ে ১০৫ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক রামগড় ৪৩ বিজিবির উদ্যোগে মাসিক নিরাপত্তা সমন্বয় সভা খাগাড়ছড়িতে শ্রমজীবী মানুষের তৃষ্ণা নিবারণ করলো খাগড়াছড়ি সাংবাদিক ইউনিয়ন কাপ্তাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে  চেয়ারম্যান পদে ২ জন  এবং  ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১ জনের মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার কাপ্তাই বিএসপিআই এ কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৪ উপলক্ষে সেমিনার অনুষ্ঠিত হয় লামা পৌরসভার মেয়রের পক্ষ থেকে তীব্র গরমে জনসাধারণের মাঝে পানি বিতরণ রাজস্থলীতে “সর্বজনীন পেনশন স্কিম” সম্প্রর্কিত উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত যানজট মুক্ত গুইমারা বাজার স্বস্তিতে ক্রেতা বিক্রেতা ও সাধারন মানুষ সিন্দুকছড়ি জোনে মাসিক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

খোলা আকাশের নিচে শিক্ষার্থীদের পাঠদান

স্টাফ রির্পোটারঃ / ১৫১ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : মঙ্গলবার, ৪ এপ্রিল, ২০২৩

ঘুর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে খাগড়াছড়ি পানছড়ি উপজেলার ২ নম্বর চেংগী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) বড় কলক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনের টিনের চাল উড়ে গেছে। ফলে খোলা আকাশের নিচেই চলছে পাঠদান।

শিক্ষার্থীরা কষ্ট নিয়ে পড়া-শুনা করছে। কখন যে আবার ঘুর্ণিঝড়ের থাবায় বিদ্যালয়ের বাকী অংশটুকু ধসে পড়ে যায় তা নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে আছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পানছড়ি উপজেলার ২ নম্বর চেংগী ইউপির বড় কলক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এক কক্ষে খুদে শিক্ষার্থীরা পড়াশুনা করছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আলমগীর হোসাইন বলেন, বিদ্যালয়ের চার কক্ষ বিশিষ্ট পুরাতন পাকা ভবনটির একটিতে অফিস কক্ষ, একটি প্রাক-প্রাথমিক ও বাকী দুটি শ্রেণিকক্ষ।

শ্রেণিকক্ষের সংকুনালের কারণে এলজিইডি থেকে ২০২১ সালে একটি পাকা টিন সেড শ্রেণিকক্ষ ও বিশ্রামাগার নির্মাণ করে দেওয়া হয়। গত ২ এপ্রিল দিবাগত রাতে ঘূর্ণিঝড়ে ২০২১ সালে এলজিইডির নির্মিত সেড দুটির চাল দুমড়ে-মুচড়ে উড়িয়ে নিয়ে যায়। তাই ৩ এপ্রিল ৫ম শ্রেণির পাঠদান খোলা আকাশের নিচে নিতেই নিতে হচ্ছে।

৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী সততা, বৈশাখি ও ত্রয়া চাকমা জানায়, বিদ্যালয়ের চাল উড়িয়ে নিয়ে গেছে তাই আমরা খোলা আকাশের নিচে ক্লাস করছি। রোদে-বাতাসে পড়াশুনা করতে সমস্যা হয়। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি পড়লে ক্লাস বন্ধ হয়। দ্রুত শ্রেণি কক্ষ নির্মাণ করা প্রয়োজন।

উপজেলা সহকারী শিক্ষা অফিসার সঞ্চয়ন চাকমা বলেন, আমি ঘটনাস্থলে এসে সব দেখেছি। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে আবেদন দিতে বলেছি। আবেদনটা পেলেই জরুরি ভিত্তিতে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বরাবর পাঠানো হবে।

পানছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রুবাইয়া আফরোজ বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে সরেজমিনে গিয়ে দেখার জন্য বলেছি। তাছাড়া ব্যাপারটি আন্তরিকতার সহিত দেখা হবে।
এম/এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ