• মঙ্গলবার, ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:৪৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
শেষ হলো বান্দরবান-র  জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট মহালছড়িতে সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শন ও আর্থিক উপহার প্রদান উপজেলা বিএনপির লামায় নবাগত ইউএনওর সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় নানা আয়োজনে রাজস্থলীতে সরস্বতী পূজা অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় মতবিনিময় অনুষ্ঠিত খেলাধুলা একটি জাতির উন্নতির অন্যতম মাধ্যম- বলেন -লে. কর্নেল এ এস এম মাহমুদুল হাসান আওয়ামী সরকারের রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকান্ডে জুলাই গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচারের দাবিতে খাগড়াছড়িতে মশাল মিছিল রাইখালী ত্রিপুরা সুন্দরী কালী মন্দিরের উন্নয়নের জন্য ৮০ হাজার টাকা অনুদান  দিলেন  সবুজ মারমা দীঘিনালা জোনের উদ্যোগে অসহায় শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রলীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে বান্দরবানে বিএনপির বিক্ষোভ রুমায় গাড়ির ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালকসহ নিহত,২ আহত- ৪ বান্দরবানে ৭ শ্রমিককে অপহরণ করল সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা

১৭ই মার্চে ১৭টি ঘর উপহার দিনেল জোন অধিনায়ক-জাহিদুল করিম

লোকমান হোসেন: / ২৪৪ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : শনিবার, ২৫ মার্চ, ২০২৩

শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ১৭ই মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০৩তম জন্মদিন এবং শিশু দিবস উপলক্ষে যামিনীপাড়া জোনের আওতাধীন এলাকার ১৭টি গৃহহীন পরিবারের মাঝে ১৭টি নতুন ঘর (বাথরুম ও রান্নাঘরসহ) উপহার প্রদান জোন অধিনায়ক লে: কর্নেল এবিএম জাহিদুল করিম।

এর আগে যামিনীপাড়া জোনের আওতাধীন এলাকার বিভিন্ন গৃহহীন অসহায় পাহাড়ি ও বাঙালিগণ নতুন ঘরের জন্য জোন কমান্ডার, যামিনীপাড়া জোন (২৩ বিজিবি) এর নিকট আবেদন করে। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতে সরেজমিনে তদন্ত সাপেক্ষে জানা যায় যে, আবেদনকারী ব্যক্তিগণ প্রকৃত পক্ষেই অন্যের ঘরে, ভাঙ্গা এবং জীর্ণশীর্ণ ঘরে বসবাস করে আসছে। এমতাবস্থায়, শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় জোন কমান্ডারের নির্দেশনা অনুযায়ী জোনের নিবিড় তত্ত্বাবধানে মোট ১৭টি নতুন ঘর তৈরির কার্যক্রম শুরু করা হয়। এপেক্ষিতে ১৮ মার্চ শনিবার বিএ-৬৫৯৭ লেঃ কর্নেল এ বি এম জাহিদুল করিম ১৭ই মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ১০৩তম জন্মদিন এবং শিশু দিবস উপলক্ষে ১৭টি গৃহহীন পরিবারের মাঝে এই ১৭টি নতুন ঘর (বাথরুম ও রান্নাঘরসহ) উপহার দিয়েছেন। আর্ত মানবতার সেবায় জোন কমান্ডার কর্তৃক নতুন ঘর উপহার প্রদানে স্থানীয় জনসাধারণ সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন। এছাড়াও নতুন ঘর উপহার প্রাপ্ত পাহাড়ি ও বাঙালিগণ মাথা গোঁজার ঠাঁই পেয়ে আনন্দে আপ্লুত ও আত্মহারা। আনন্দ অশ্রুসিক্ত নয়নে জোন কমান্ডার এবং জোনের সকল কার্যক্রমে পাহাড়ি ও বাঙালি সকলেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।

উল্লেখ্য, প্রত্যেকটি ঘর তৈরি বাবদ আনুষাঙ্গিক খরচ সহ মোট ৬৮,৫০০/- (আটষট্টি হাজার পাঁচশত) টাকা ব্যয় হয়। সর্বমোট (১৭X ৬৮৫০০/-) = ১১,৬৪,৫০০/- (এগারো লক্ষ চৌষট্টি হাজার পাঁচশত) টাকা ব্যয় হয়।

এই ১৭ পরিবারের মৌলিক অধিকার মাথা গোচার ঠাই নতুন ঘরগুলি ফিতা কেটে আনুষ্ঠানিকভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার সময় স্থানীয় তিন ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।

এম/এস


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ