• শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ১২:৫৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
মহালছড়ি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে নবীন বরণ ও বিদায় সংবর্ধনা-২০২৫ অনুষ্ঠিত সারাদেশে চলমান ধর্ষণ, ছিনতাই ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে রাঙামাটিতে প্রতিবাদ মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত গাছ সুরক্ষা অভিযান: পেরেক অপসারণে ইয়ুথ ভলেন্টিয়ার ফাউন্ডেশন সাজেক অদ্বিতী পাবলিক স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত খাগড়াছড়িতে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি’র অবহিত করণ সভা অনুষ্ঠিত ভাষা শহীদদের প্রতি পার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ পিসিসিপি’র শ্রদ্ধাঞ্জলি বান্দরবানে ‘আরুং আনৈই’ ম্রো ছাত্রাবাসে পিসিসিপি’র শিক্ষা সহায়তা বিতরণ ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন মহালছড়ি থানা পুলিশের মোংলায় ১৭ বছর পর শহিদ বেদিতে পৃথক পৃথক পুষ্পস্তবক অর্পণ বিএনপির বৈষম্যহীন ও শোষণমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে সর্বক্ষেত্রে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে হবে – সাবেক এমপি হামিদুর রহমান আযাদ গোয়ালন্দে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ কক্সবাজার ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল টেকনোলজি অ্যান্ড ম্যাটস-এ শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস-২০২৫ উদযাপন

মাঝখানে বিদ্যুতের খুঁটি রেখেই সড়কের ড্রেন নির্মাণ

মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, নিজস্ব সংবাদদাতা, লামা: / ১০০৫ জন পড়েছেন
প্রকাশিত : রবিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২০

বান্দরবানের লামা উপজেলা শহরে বান্দরবান সড়ক ও জনপদ বিভাগের তত্ত্বাবধানে ১১ কোটি টাকার সড়ক উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে। লামা বাজারের চৌরাস্তা মোড় থেকে লাইনঝিরি পর্যন্ত ৩ কিলোমিটার সড়কে ১১ কোটি টাকা ব্যয়ে উন্নয়ন কাজ করছে সড়ক ও জনপদ বিভাগ বান্দরবান। এই কাজের লামা বাজারের ছোট নুনারবিল মার্মা পাড়া সংলগ্ন রাস্তার পূর্ব পাশে নতুন ড্রেন নির্মাণ হচ্ছে।

সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, রাস্তা প্রশস্ত করায় পাশের বিদ্যুতের পিলারটি বর্তমান ড্রেনের মাঝখানে পড়েছে। আশপাশের মানুষ বলছে, বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে কথা বলে পিলার সরিয়ে ড্রেনের কাজ করা যেত। কিন্তু সড়ক ও জনপদ বিভাগের লোকজন দায়সারাভাবে পিলারটি ড্রেনের মাঝখানে রেখেই ড্রেনের কাজ শেষ করছে। ড্রেনের দু’পাশে ওয়াল তোলা হলে বিদ্যুতের পিলারটি ড্রেনের মাঝে পড়বে। তখন এই ড্রেন দিয়ে পানি যাবে কিভাবে ? এমনটা ভাবছেন স্থানীয়রা।

এদিকে, এই উন্নয়ন কাজটি শুরুর পর থেকে হাজারও অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে বলেও জানায় বাজার ব্যবসায়ীরা। ড্রেন নির্মাণে সিলেট পাথর ও বালু ব্যবহার করার কথা থাকলে তা না করে লোকাল বালু ও নিম্নমানের পাথর ব্যবহার হচ্ছে। ভালো মানের সিমেন্ট ব্যবহারের পরিবর্তে আরামিট ব্র্যান্ডের সিমেন্ট ব্যবহার হচ্ছে। এছাড়া কাদা ও পানিতে হচ্ছে ঢালাই। কাউকে বলেও কোন প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছেনা।

এই বিষয়ে কথা হয় এই কাজের দায়িত্বরত অফিসার বান্দরবান সড়ক ও জনপদ বিভাগের সহকারী প্রকৌশলী পুণেন্দু বিকাশ চাকমার সাথে। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ বিভাগের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। নিম্নমানের মালামাল ব্যবহারের বিষয়টি আমি অবগত নয়। স্থানীয়রা বলছে, কাজটি শুরুর পর থেকে সওজ বিভাগের দায়িত্বরত কোন অফিসারকে দেখা যায়নি। অফিসের কর্মচারী ও ড্রাইভাররা ইঞ্জিনিয়ারের দায়িত্ব পালন করছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো সংবাদ