বিশ্ব জাকের মঞ্জিলের উরস ও আখেরি মোনাজাদ সমাপ্ত হওয়ায় দক্ষিণ বঙ্গের প্রবেশদ্বার খ্যাত দৌলতদিয়া পাটুরিয়া নৌরুটে পারের অপেক্ষা রয়েছে শত শত যানবাহন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,দৌলতদিয়া ফেরি ঘাটের জিরো পয়েন্ট হতে ফায়ার সার্ভিস পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার জুড়ে রয়েছে যানবাহনের দীর্ঘ সারি । আজ বিশ্ব জাকের মঞ্জিলের উরস শেষ হওয়ায় দৌলতদিয়া ঘাটে প্রান্তে বেড়েছে পরিবহনের দীর্ঘ চাপ। এতে করে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে গাড়ির চালক ও সহকারীদের। বিশেষ করে এই গরমে দুর্ভোগ পোহাতে হিমসিম খাচ্ছে শিশুসহ মহিলারা। গ্রীন বাংলা পরিবহনের চালক গৌতম সরকার বলেন, আজ আটরশির উরস শেষ হওয়ার কারনে এক সাথে সকল পরিবহন ঘাটে এসে ডুকে পড়েছে এখনো পর্যন্ত আটরশি দরবারের গাড়ি আসছে। যার কারনে ঘাটে যানজন সৃষ্টি হয়েছে।আমি বেলা১২ টার দিকে ঘাটে এসে দীর্ঘ যানজটে আটকে আছি এখন বেলা ৩টা বাজে কখন ফেরি পাব বলতে পারছি না। আরেক ট্রাক চালক বলেন, বরিশাল হতে কাচামাল লোড করে বেলা ১০ দিকে দৌলতদিয়া ঘাটে এসে দীর্ঘ যানজটে আটকে পড়ি। এখন বেলা ৩টা ৩০ মিনিট এখন পর্যন্ত ফেরি দেখা মিলছে না কখন ফেরির দেখা পাব বলতে পারছি না। তিনি আরো বলেন,এমনিতে ঘাটে যানজট লেগেই থাকে তারপর আবার আটরশির গাড়িগুলো ঘাটে ডুকে যাওয়ায় আরো যানজট বেগমান হয়েছে। বিআইডাব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক মো. সিহাব উদ্দিন বলেন, দৌলতদিয়া পাটুরিয়া নৌরুটে কোন নব্যতা সংকট নেই। এই নৌরুটে ছোট বড় মিলে ১৯ টি ফেরি চলাচল করছে। তবে কাচামালবাহি ট্রাক ও পরিবহন গুলো অগ্রধিকারের বৃত্তিতে পারাপার করা হচ্ছে।