৪র্থ ধাপের নির্বাচন আগামী ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। তারমধ্যে ভোলার চরফ্যাসন উপজেলায় ৮ টি ইউনিয়ন পরিষদের নাম রয়েছে। এতে দক্ষিণ আইচা থানার ৯ নং চরমানিকা ইউপিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে তাতে প্রতীক বরাদ্দের পর হতে শুরু করে দিয়েছে ঘাম ঝড়ানো প্রচার প্রচারণা চেয়ারম্যান, মেম্বার ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্যরা। তারি ধারাবাহিকতায় ৯ নং চরমানিকা ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ড মেম্বার পদপ্রার্থী ও চরমানিকা ইউনিয়ন আ’লীগের যুগ্ম সাধারণ মো.গিয়াস মৃধার ‘মোরগ মার্কা’র’ পোস্টার ছিড়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে প্রতিদ্বন্দ্বী ৮ নং ওয়ার্ডের ‘টিউবওয়েল মার্কা’র প্রার্থী চরমানিকা ইউনিয়ন বিএনপির নেতা সেচ্ছা সেবকদলের সভাপতি মো. ফয়েজ উল্লাহর বিরুদ্ধে। অভিযোগে গিয়াস মৃধা জানান, চরমানিকা ৮ নং ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গায় মোরগ মার্কা’র নির্বাচনী পোস্টার লাগানো হয়েছে। কিন্তু অপর মেম্বার পদপ্রার্থী বিএনপি নেতা ফয়েজ উল্লাহ ও তার চাচা আনোয়ার হোসেন জিকুর নেতৃত্বে মো. হাসান , আলাউদ্দিন, রাসেদ, কাবিল হাওলাদার, নাসির সরদার, সিদ্দিক মাঝি, মন্তাজ সহ তার মোরগ মার্কা লাগানো পোস্টার ছিড়ে রাস্তার পাশে ফেলে রাখা সহ বিভিন্ন সময়ে বিএনপি নেতা ফয়েজ উল্লাহর কর্মী সমর্থকরা আমাদের কর্মী সমর্থকদের হুমকি ধামকি দিয়া আসছে। এতে আমি প্রশাসনের মাধ্যমে বিচারের দাবি জানাচ্ছেন। এ বিষয়ে অভিযুক্ত টিউবওয়েল মার্কার মেম্বার প্রার্থী ফয়েজ উল্লাহর কাছে জানতে চাইলে উল্টো অভিযোগে তিনি জানান, আমার প্রচারণায় বাধা সৃষ্টি করেন আমার প্রতিদ্বন্দ্বী এর বাহিরে তিনি আর কোনো মন্তব্য করেননি। চরফ্যাসন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো.রফিকুল ইসলাম বলেন, সকল প্রার্থী সমান ভাবে নির্বাচনী আচরণ বিধি মেনে প্রচারনা চালাবে। সে ক্ষেত্রে যদি কোন প্রার্থী কারো বিরুদ্ধে সু নিদৃষ্ট প্রমাণ নিয়ে আমাদের কাছে লিখিত অভিযোগ করেন, তাহলে আমরা বিধি মোতাবেক আইন গত ব্যবস্তা গ্রহন করব।